‘চয়নকে পাওয়া যাচ্ছে না, কেউ কি জানো কোথায় গেল ছেলেটা?’ মিলনার প্রশ্নে সকলেই হতবাক। ‘এই তো কালই ও তোমাদের বাড়িতে কত

সকাল সাতটা বাজতেই এই বাড়ির একটি ঘর থেকে কোকিলের ডাক শোনা যায়। যে ঘরে কোকিল ডেকে উঠে, সে ঘরটি মিষ্টির। ঘরটি খুব ছিমছাম পরিপাটি

অরুনা,আমি জানি ভালবেসে তোমাকে পাবনা, তবুও ভালবেসে বিরহ বাড়াই।আর পেলেও ভালবাসি বলেই তোমাকে আমি পেতে চাই না।

দুই বন্ধু ওরা, অনীতা আর অগ্র।বন্ধুত্বটা সেই ক্লাস ৭ থেকেই। ওরা পাশাপাশি বাসায় থাকতো।আসলে এখনও থাকে। ওদের আম্মুরা কলেজ থেকেই বন্ধু, সেভাবেই ওদের পরিচয়, বন্ধুত্বর শুরুও হয় ওভাবেই। প্রথম প্রথম অনীতা অন্য স্কুল এ পড়লেও পরে দুজনের মা ই ভাবলেন যে যেহেতু এতো .....

বাড়িতে শুনশান নিরবতা ।কাজের মেয়েটি অজয় কে নিয়ে মাঠে খেলতে গ্যাছে। অজয়ের বয়স সাত বছর। এই বয়সে তার ভীষণ ব্যস্ততা।

সাদিয়া এবার এইচ.এস.সি পার্শ করে মেডিকেল কোচিং করছে। কিন্তু মেডিকেলে সুযোগ না হওয়ায় সে খুলনা বি.এল. কলেজে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হয়েছে। সাদিয়ার

অন্ধকূপে নিমজ্জিত আমি বার বার উঠে আসার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাই। মহাকর্ষ প্রভাবে আমি যেন আরও গভীরে অতলে হারিয়ে যেতে থাকি। কোনভাবেই

আমার দুইপাশে ইটের দেয়াল । সামনে অস্বচ্ছ থাইগ্লাস লাগানো জানালা । জানালার গ্রিলে ইঞ্চি চারেক প্রস্থ আর ফুট দুয়েক দৈর্ঘের একটা সবুজ রঙের কাপড়ের ব্যানার

অন্যদিন রাত ১১টায় ঘরটায় আলো জ্বালানো থাকে আজ নেই। সুন্দর ভাবে গোছানো ঘরটা বাইরের ল্যাম্পপোষ্টের আলোয় মোটামুটি স্পষ্টভাবেই দেখা

রিকশা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে গেটের দিকে এগোতে গিয়ে বাম পায়ে একটা টান অনুভব করলো শিলা। এক জোড়া করুণ চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে। কই আগে তো কখনো একে দেখেনি.....

প্রতিদিন সকালবেলা রাহাত অফিসে বেরিয়ে যায় আর ফিরে আসে একেবারে সন্ধ্যায়। সারাদিন আর বাপ-মেয়ের দেখা হয় না ঠিকই কিন্তু রাতের খাওয়া হয় দু'জনের এক টেবিলে বসে, তারপর কিছুক্ষণের আড্ডা। তাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা এই দু'জনই। ছোট কিন্তু বাপ আর মেয়ের যেন ....

হলগেটের ঠিক পাশেই মোবাইল রিচার্জের দোকান। আরিফ ইচ্ছা করলে দু’মিনিটের মাঝেই টাকাটা ভরে আসতে পারে। এতে ওর প্রিপারেশনের মোটেও ক্ষতি হবে না। গত দুই টার্ম ......

কোন প্রকার আশা বা প্রত্যাশা থেকে নয় …।
জীবনের এই প্রান্তে এসে তোমাকে শুধু একটি কথা ই বলব অনেক অনেক ভাল

জীবনের অন্তহীন স্বপ্নগুলো মনের অগোচরেই কিভাবে যেন ধীরে ধীরে মুছে যেতে শুরু করেছে । কোথায় হারিয়ে গেল আমার সেই স্বপ্নমাখা কৈশোরের

আস্তে আস্তে চোখ খুলতে লাগলাম,চোখ খুলেই দেখতে পেলাম আমি একটা কেভিন এ শোওয়া । আমি একটি হাসপাতাল এ ভর্তি আছি । আশে পাশে দু-চারটে রোগী