বেশ কয়েকদিন থেকে ঘরের দরজা লাগিয়ে কি যেন ব্যস্ততায় কাটছে প্রহর ভোলা মিয়ার ।যেখানে দিনে ১০কাপ চা আর ২০টি বিড়ি পানে অনেকটা

এটা একটা জীবন বোধের গল্প। অল্প সময়ে যার সৃষ্টি আর পুরো জীবন জুড়ে যার আচ্ছন্নতা...

সাদা পাঞ্জাবী, চোখে চশমা,চুলগুলো উসকো খুসকো – এমন একটি অনার্স পড়ুয়া ছেলে আজ হাজির হয়েছে এফ এম রেডিও “রেডিও হাঙ্গামা” তে।

ফ্ল্যাশব্যাক... অনেকগুলো দৃশ্য পরপর চলে গেল...
প্রথম দেখা... প্রথম কথা হওয়া... প্রথম হাতে হাত রাখা... চলে যেতে যেতে আবার

"ভালবাসা"-র জন্য ভালবাসা খুঁজতে বারইচিলাম ; কিন্তু দেখি সব ভালবাসা আকাশের দিকে -'তোমার জন্য আলো হবো, বাতাস হবো শিহরণে/ভেজা বর্ষার বান হবো ছায়ার আবরণে।' এমন ভালবাসার বচন ঊধর্বপানে সুরৰিতভাবে আটকানো। হায় ভালবাসা ! তুমি কি ....

আমার প্রাইম্যারি ছাত্র জিবনের ঘটনা । আমার বয়স তখন ৭ বছর হবে । দ্বিঘল গ্রামের এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেনিতে পড়াশুনা করি ।

সারাজীবনে ৫-৬ তা গল্প হয়ত লিখেছি। কার ভাল লেগেছে আবার কারো ভাল লাগেনি। আজ নিজের বাবাকে নিয়া কিছু লিখতে চাই-নিজের মাকে

সানাইয়ের সুরে মুখরিত এ বাড়ির পরিবেশ। বান্ধবীদের কল কোলাহল হাসি, তামাশার মাঝে দ্রুত কাটছে ব্যস্ত সময়। আজ কনার গায়ে হলুদ, সকাল থেকেই মেহমানদের আনাগোনা। সারাবাড়ি উৎসব মুখর। সবার মাঝে কনাকে অপূর্ব লাগছে। গত তিন দিন ধরে গায়ে হলুদ মাখাতে

একদিন রমেশ রাস্তা দিয়ে হাঁটছিল । গন্তব্যস্থল বাড়ি । কলেজ থেকে ফেরার পথ । রাস্তায় প্রচুর যান চলাচল । লোকের ভিড় একটু কম । কিন্তু কিছুক্ষণ

রিকশা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে গেটের দিকে এগোতে গিয়ে বাম পায়ে একটা টান অনুভব করলো শিলা। এক জোড়া করুণ চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে। কই আগে তো কখনো একে দেখেনি.....

কবিতার খাতাটা প্রথমে লুকিয়েছিলাম বাটা কোম্পানির জুতার বাক্সে। পরে কেমন যেন বিবেকে বাধলো। বের করে সেটি রাখলাম তাকের উপরে রাখা

দাঁড় কাক দম্পতি বট গাছের নিচে নূতন দোকান দিয়েছে। দোকানের নাম দিয়েছে রূপসীদের বিউটি পার্লার। ভালই চলছে তার দোকান। প্রতিদিন সকাল থেকেই ভিড় লেগে যায় তার দোকানে। চারদিক থেকেই অল্প বয়সী পাখিরা এসে বেশ ভিড় করতে লাগল প্রতিদিন.....

প্রতিদিন সকালবেলা রাহাত অফিসে বেরিয়ে যায় আর ফিরে আসে একেবারে সন্ধ্যায়। সারাদিন আর বাপ-মেয়ের দেখা হয় না ঠিকই কিন্তু রাতের খাওয়া হয় দু'জনের এক টেবিলে বসে, তারপর কিছুক্ষণের আড্ডা। তাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা এই দু'জনই। ছোট কিন্তু বাপ আর মেয়ের যেন ....

আমি তখন নতুন তরুণ ডাক্তার। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ শেষ করে গাইনিতে অনারারী ট্রেনিং

‘কেমন লাগছে আমাকে ?’
‘সুন্দর’