আজো সেদিন
এখন কেমন লাগছে আপনার।

শুক্লা দ্বাদশীর শীতরাত তবে গত ক‘দিনের তুলনায় আজ কিছু কম শীত বিরাজ করে আমাদের চরাচরে...

অন্ধকূপে নিমজ্জিত আমি বার বার উঠে আসার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাই। মহাকর্ষ প্রভাবে আমি যেন আরও গভীরে অতলে হারিয়ে যেতে থাকি। কোনভাবেই

হল লাইফে পোলাপাইনের নানাবিধ সমস্যা লেগেই থাকে। এর মধ্যে এক নম্বরে আছে প্রেমহীনতা। আমার এক রুমমেট জুয়েল, দিনের মধ্যে কমপক্ষে চৌদ্দবার বলবে.....

আমার পরিচয় দিয়েই শুরু করি , আমি তানবির হায়দার আমার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান ,একটা মফস্বল শহর থেকে উঠে আসা মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন মানুষ।

গত রাতে ভিষন ঝড় হয়েছিল। ঝড়ের প্রচন্ড প্রকোপে আমার সুন্দর বাগানটা তছনছ হয়ে গেছে।

তুমি আর আমি বাংলাদেশে বাস করি বৈশাখ মাস থেকে শুরু করলাম তোমার আমার কথা বলা । তুমি হৈমন্তীর মত সুন্দর বিলাসীর মত প্রেমিকা

টুন টুন টুন টুন টুন টুন টুন টুন টুন টুন ...এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলতো? তুমিই বলো...না না তুমি...তুমি... বেজে চলেছে মোবাইল ফোনটা।

আমার নাম তানভীর। আমি বর্তমানে কিতাবখানায় পড়ছি। আমি একদিন খ-লিদ সাইফুল্ল-হ ভাইকে আমার জীবনের একটা কাহিনী বলি।

সাদা পাঞ্জাবী, চোখে চশমা,চুলগুলো উসকো খুসকো – এমন একটি অনার্স পড়ুয়া ছেলে আজ হাজির হয়েছে এফ এম রেডিও “রেডিও হাঙ্গামা” তে।

-আচ্ছা ভাইয়া, রুমাপুর সাথে রিলেশানটা ব্রেক আপ হলো কেন?
নোটপ্যাডে কিছু একটা লিখছিলাম। এই প্রশ্নে হঠাৎ করেই আঙুল থেমে গেল।

আমি সোম্য। হৃদয় আমার ভালোবাসা।
সময়ের সংলাপগুলো ক্ষয় হতে হতে দীর্ঘ পনের বছর গেলো। এখন শুধু

পারুল যখন বাসায় ফিরল ঘড়ির কাঁটায় ঠিক তখন রাত ন'টা বাজে। তার ছোট্ট রুমের বাতি জ্বলেনি এখনো। অন্ধকার ঘরে পা টিপে টিপে হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ করে একটি পাতিলে

বাড়িতে শুনশান নিরবতা ।কাজের মেয়েটি অজয় কে নিয়ে মাঠে খেলতে গ্যাছে। অজয়ের বয়স সাত বছর। এই বয়সে তার ভীষণ ব্যস্ততা।

জানি না কীভাবে নিজেকে আরেক জনের কাছে সাড়া জীবনের জন্য সোপে দিব, জার কাছে যেতে চেয়েছি তাকে তো পাই নি....