১
সন্ধ্যা রাত। স্ট্রীট ল্যাম্প জ্বলছে। ঢাকার রাস্তায় গাড়ী চলছে। ড্রাইভার ছাড়া গাড়ীতে আরোহী একজন, স্যুটেড-বুটেড। বড় কোম্পানির এক বড় কর্তা-ধ্রুব.....

পাবনা পুলিশ লাইন পার হয়ে পুরানো ব্রিজ । ব্রিজ পেরিয়ে কিছুদূর গেলে হাতের বামে সিভিল সার্জনের কোয়াটার । সেটার গা ঘেঁসে চিলতে একটা

"ছেলেটি অনেক দূরের পথ পেরিয়ে
পা রাখে চেনা শহরের রাস্তায়..

‘চয়নকে পাওয়া যাচ্ছে না, কেউ কি জানো কোথায় গেল ছেলেটা?’ মিলনার প্রশ্নে সকলেই হতবাক। ‘এই তো কালই ও তোমাদের বাড়িতে কত

ধড়াস করে উঠলো বুকটা।
পিছনের বেঞ্চে বসা রুমেলের সাথে কথা বলার সময় আরো পিছনে দৃষ্টি

সকাল সাতটা বাজতেই এই বাড়ির একটি ঘর থেকে কোকিলের ডাক শোনা যায়। যে ঘরে কোকিল ডেকে উঠে, সে ঘরটি মিষ্টির। ঘরটি খুব ছিমছাম পরিপাটি

বাতাসে ভাসছি আমি। ভাসছি বললে হয়ত ভুল হবে, 9.8 ms-² ত্বরণে ভূ-পৃষ্ঠের দিকে ছুটে চলেছি আমি। বেশি সময় নেই আমার হাতে,আর মাত্র ১০ সেকেন্ড

সকাল ১০টায় আম্মুর ডাকে ঘুম ভাঙল বিশেষের । কিন্তু ডাক কানের উপর বালিশ দিয়ে আবার ঘুমানোর চেষ্টা করে বিশেষ । আবার ঘুমিয়ে পড়ল

সানাইয়ের সুরে মুখরিত এ বাড়ির পরিবেশ। বান্ধবীদের কল কোলাহল হাসি, তামাশার মাঝে দ্রুত কাটছে ব্যস্ত সময়। আজ কনার গায়ে হলুদ, সকাল থেকেই মেহমানদের আনাগোনা। সারাবাড়ি উৎসব মুখর। সবার মাঝে কনাকে অপূর্ব লাগছে। গত তিন দিন ধরে গায়ে হলুদ মাখাতে

আমার পরিচয় দিয়েই শুরু করি , আমি তানবির হায়দার আমার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান ,একটা মফস্বল শহর থেকে উঠে আসা মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন মানুষ।

সাদিয়া এবার এইচ.এস.সি পার্শ করে মেডিকেল কোচিং করছে। কিন্তু মেডিকেলে সুযোগ না হওয়ায় সে খুলনা বি.এল. কলেজে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হয়েছে। সাদিয়ার

আমি শুধু অদূরে দাড়িয়ে তাকিয়ে থাকি তার চলে যাওয়া পথের দিকে। ভালবাসতে নাকি দুজনের পাগলামী লাগে। আমার ক্ষেত্রে গালামীটা ছিল

শুনেছি মানুষ প্রেমে পড়লে না কী কবি হয় ।কিন্তু প্রেমে পড়লে যে মানুষ চোরও হয় তা আমার এক বন্ধুকে না দেখলে কখনও বুঝতে পারতাম না ।আমার বন্ধুটির নাম ছিল সুমন ।আমার বন্ধুটি ছিল বাড়িতে কঠিন অনুশাসনের মধ্যে ।তাই প্রেম তো দূরের কথা প্রেমের বইও কোন দিন পড়তে .....

কেমন আছ,সেঁজুতি? বড় জানতে ইচ্ছে করে। তোমারও কি ইচ্ছে করে, আমি কেমন আছি জানতে? না, তোমার ইচ্ছে হওয়ার কথা না। উদাস মনে

বারান্দায় অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছে বিপাশা। খুব অস্থির লাগছে তার। আজকে হারুন যখন অফিসের জন্যে বের হচ্ছে ঠিক তখনই ওর হাত থেকে একটা গ্লাস পড়ে ভেঙ্গে গিয়েছে। তখন থেকেই ওর মনটা ছটফট করছে। হারুন ওকে বলেছে