‘ভাইয়া, স্লামালাইকুম’ সিঁড়ি বেয়ে দো’তলায় উঠার সময় অচেনা নারীকন্ঠের সালাম শুনে অবাক হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতেই হাসান জিজ্ঞাসিত হল, ‘কেমন আছেন?’

আমি তখন নটরডেম কলেজের ছাত্র। দেশের সেরা কলেজগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ কলেজ হিসেবে খ্যাত। দেশের সেরা সেরা ছাত্রদের মাঝে নিজেকে কখনো কখনো ভীষণ অসহায় মনে হতো।

মিষ্টি একটি গন্ধ সারা ঘরময় ম ম করছে......... অপরাজিতার নাসারন্ধ্রে ঘ্রাণটা পৌঁছুতেই কেমন যেন পুরো শরীরে শিহরণ খেলে গেলো।

চোখ খুলতেই একমুঠো অন্ধকারে চোখ ঝাপসা হয়ে আসলো। আমি সচরাচর চোখ খুলি না। এই বিদঘুটে অনুভুতির প্রতি অগাধ ঘৃণা থেকেই হয়তো এই মহান সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি।
কি জানি? কে ই বা জানে?

অন্যমনস্ক হয়ে চুলায় বসানো গরম কেটলীতে হাত দিয়ে চমকে উঠলো তিতির। ওঘর থেকে সবার তুমুল আড্ডা কানে আসছে,

বৃষ্টির দিনে যেমন হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যায় দেনা পাওনা
আমি তেমনি আনকোড়া অলস দোকানির মত হিসেব চুকিয়েছি।
কোথা থেকে শুরু করবো।

সেই চুখা চুখি আজ সাহেন ভুলতে পারেনা। সেই দিন উর্মিতাকে যতাটা স্নিগ্ধ দেখাচ্ছিল আজ সাহানের চোখে
সেই মেয়েটি পছা দুর্গন্ধ যুক্ত একটি বস্তু

আজ জোছনার চার সন্তান। মেজো ছেলে আইনজীবী সেজো ছেলে স্কুল শিক্ষক ছোট ছেলে বিবিএর ছাত্র। স্বামী অবসর জীবনে। প্রায় চল্লিশ বৎসরকাল সংসার ধর্ম অতিক্রান্ত করে জীবনযুদ্ধে জয়ীর খাতায় নাম লেখাতে চায় অশীতিপর বৃদ্ধ মা জোছনা।

গল্পের সারাংশঃ গল্পটি মেঘনা নদীর মোহনার এক গরিব জেলে পরিবারে দুঃখ নিয়ে লিখা। গল্পটি সম্পুর্ণ তাদরে আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত, হয়তো শহরের মানুষ গল্পটি বুঝতে একটু কষ্ট হবে তবুতো কিছু আঞ্চলিক শব্দের অর্থ দেওয়া হল।

আমি যে একজন প্রতারক এটা বুঝতে আমার বেশ সময় লেগেছে। যতোক্ষণে বুঝলাম ততোক্ষণে তোমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। তুমি মন সপে দিয়েছো আমার হাতে। মন।

কপাল ভিজে উঠেছে। শ্বাস বড় হতে হতে এখন ছোট হওয়ার দিকে এক পা দু পা করে আগাচ্ছে।

"সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু অনলে পুড়িয়া গেল..."

তিনদিন টানা বৃষ্টির পর আজকের রোদ বড় কাঙ্ক্ষিত, ভালোবাসার। নিজের গুরুত্ব বোঝাতে রোদও যেন.........

মানুষের শরীর তার নিজ দায়িত্বে ব্যাকটিরিয়া ভাইরাস আর কঠিন সব জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে অবিরাম। মানুষের মন লোভ লালসার কাছে পরাজিত হয় অনবরত। সাদা মনে লড়াই করার মতো পর্যাপ্ত শক্তির যোগান থাকে।

একটু পরেই দেখতে পাবি কারন। রাত যখন মধ্য হয়েছে আর আজ যেহেতু আমাবস্যা, অবশ্যই দেখা হবে। তবে ভয় পাবি না একটুও। মনে সাহস রেখে আমাকে জড়িয়ে ধরে বসে থাকবি।