তার সাথে দেখা হল সময়ের কাঁটা বলছে প্রায় দশ বছর হয়ে গেলো। ঘড়ির কাঁটায় সময়টা হিসেব করলে দাঁড়ায় ৮৬৪০০ ঘণ্টা। এত তাড়াতাড়ি কিভাবে এতোটা সময় হারিয়ে ফেললাম??

আমায় যখন পৃথিবী নামক ভূখণ্ডে স্লো মোশনে ল্যান্ড করানো হয় , মনে হল শক্ত কিছু পায়ের নিচে ঠেকছে । কালো কুচকুচে আঁধারে হতভম্ব আমি , বিব্রত এবং ভীত ! অনেকক্ষণ বাদে আমি আকাশ ও তারকারাজির দিকে তাকালাম।

বর্ষাকাল আসলেই তিন গাছ ভর্তি চালতা নিয়ে রাহেলা বেগম মহা ঝামেলায় পড়ে যান। এখানে চালতা ওখানে চালতা। সারা বাড়ি তখন চালতাময় হয়ে যায়।

ছোট সেলটার এককোণায় দুহাঁটুকে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে গুঁটিসুটি মেরে বসে আছে রুবি। চোখে উদাস দৃষ্টি। চোখের কোণা থেকে গাল পর্যন্ত শুকিয়ে যাওয়া চোখের পানির সাদা দাগ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

নারী, রহস্যময়ী! একথাটা কী প্রতিষ্ঠীত সত্য? নাকি পুরুষের মুগ্ধ হƒদয়ের প্রণয় কাতর উপহাস? মুনি ঋৃষীরা বলেছেন নারী চরিতম দেবানঃ নঃ জান্তি। অর্থাত নারীর মন বা চরিত্র দেবতারাও জানেনা।

১৯৫২ সালে বাঙালি জাতি ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে। তাই বোঝা যায় ভাষা কত স্পর্শকাতর বিষয় হতে পারে মানুষের কাছে! আর এই

আজ কতদিন হয়ে গেছে, তাই না? তিন বছর? চার বছর? নাকি এরও বেশি? আমার তো হিসাব রাখা হয়নি । তুমিও নিশ্চয়ই রাখনি?

প্রত্যেক বছর ঈদ-উল-আজহার দিন কোরবানি করা আমাদের পরিবারের জন্য অলিখিত সংবিধান। বিষয়টা এমন হয়ে গেছে যে টাকা না থাকলেও কোরবানি করতে হবে। আমি ছোট বেলায় কোরবানির পশুর পিছুপিছু ঘুরঘুর করতাম। আমার কাজ ছিল ছবি তোলা। এখন ছবি তুলি না; কাজ করি।

রিয়াদ আম্মুর সাথে স্টেশনে এসেছে তার বড় আপুকে নেওয়ার জন্য ।
দুলাভাই ব্যাস্ত থাকাই খুলনা থেকে আপু একাই আসছে যশোরে ।
স্টেশনে অনেক্ষন থেকে অপেক্ষা করছে । এরই মধ্যে একটা মেয়ের সাথে তার বেশ চোখা-চোখি হয়েগেছে ,

সোনাইল গাছের আধো আলো আধো ছায়ার নীচে বসে বাহারি মানুষের আনাগোনা খুব ভালভাবে উপভোগ করছিল পড়ন্ত বেলা শেষে বৈশাখি মেলায়।

অফিসে হঠাৎ কাজের চাপ বেড়ে গেলো। সকাল বুঝতে পারলো আজ লাঞ্চ করতে একটু দেড়ি হবে । ঠিক তাই হলো। বিকালে কাজে মন বসাতে পাছিলো না। প্রিয় মোবাইলটা হাতে নিয়ে কাকে কল করবে ভেবে পাচ্ছে না।

কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ের (প্রথম-বর্ষ)-এৱ ছাত্ৰী ছিল নিতু।
সারাক্ষণ হৈ-চৈ হাসি-আনন্দ উল্লাস করে সময় কাটাতে পছন্দ করত

“প্রেম জিনিসটা কানের পাশ দিয়ে যায়, তেমন ধরা ছোঁয়ার ভিতরে থেকেও কেমন যেন দূরে দূরে লাগে”।

ব্যাগটা ছুরে ফেলে দিলে বিছানার উপর। ব্যাগের ভেতরে ছোটখাটো অনেক টাকা। টাকাগুলো ব্যাগ থেকে এলেমেলো ভাবে ছড়িয়ে পরেছে বিছানার চারপাশে। গায়ে জড়ানো জলপাই রংয়ের শাড়ীটাও খুব মানিয়ে ছিলো শতরাপাকে।