ঐ আকাশটা নীল চেয়ে দেখো,
ঐ সাগরের সাথে আছে কতো মিল।
কেনো জানো?
ভালোবাসার জন্য।
চেয়ে দেখো,
ফুটেছে কত রং বেরংয়ের পুষ্প
ঐ পুষ্প কাননে,

তোমাকে পাওয়ার জন্য আমার
কাটছে অস্থির সময়
আমি অস্থির অস্থির
কিছুই ভালো লাগছেনা আমার
তোমাকে আরো কাছে পেতে চাই।

আশার ডাকে বাসা-বাঁধতে ছেয়েছি যখন,
তপ্ত বালুতে বলীন হলো সুখের এই স্বপন।
অধিকর্ষে অন্ধ আমি-পুড়া এই মন,
লোকালয়ে তবুও হাসি এইতো জীবন।

আজ ঘাত প্রতিঘাত ফেলে দিন কিবা রাত,
জানি না তো! কোন অজানায়,
আজ চঞ্চল, মন শুধু- ভেঙ্গে দিয়ে নানা বিধু
যায় চলে দূর সীমানায় ।

জীবন তরীতে অনন্তকাল ভেসে বেরিয়েছি আমি
কখনো দুর্বার, কখনো মন্থর গতিতে।
গন্তব্যের অপেক্ষায় থেকেছি - কবে আসবে সেই দিন?

দেখিলেনা তুমি;
হৃদয় ছিড়িয়া,
অন্তরে কত ব্যাথা।।

না দিবো চুম,
যাও তুমি ঘুম,
স্বপ্ন ভাঙ্গিয়া গেলে;

আমি নির্জনে বসে।
ভাবি বারেবার কষ্ট কেন এত বেশী জীবনে আমার।

নিথর হয়ে গিয়েছি,
প্রতীক্ষার কালক্ষেপণ যেন বাকপ্রয়োগের আড়ালে,
যেন অন্য অবনীর ক্ষণকালের অতিথি হয়ে;
নিরজনে নিশ্চুপে ঝুল বারান্দায় দাঁড়িয়ে।
রয়েছি আমাতে আমি বাকহীন,

প্রথম দেখা মেয়ে
মনের আকাশে একবার দেখা দিয়ে
হ্যালির ধূমকেতুর মতো কোথায় গেলে হারিয়ে,

চারদিকি কোলাহল,ব্যস্ত শহর
হরকে স্বপ্নে কাটে প্রতিটি প্রহর,
জ্বলে জ্বলতে দাও সমস্ত বাতি
রঙীন হয়ে উঠুক সব রাতি।

কে তুমি শান্তি নষ্ট কারী, অস্ত্রের কারবারি
তোমার অস্ত্র নষ্ট করার ও স্থান নাই এই ধরণীতে
তুমি অভিশপ্ত এই মানবিক আবাস ভূমে ।

বিষণ্ণ একঘেয়ে রাত্রি দিন,
মাঝেমাঝে গিলতে হয় অ্যাসপিরিন,
আজবাজে স্বপ্নের পায়তারায়,

কোথাও নরম ঘাসের উপর।
চলতে থাকবো মহাকালের পথে।
পার হয়ে যাব হাজার শতাব্দী।
তোমায় খুজে ফিরবো - না পাওয়া অবধি।

এখন সময় ধূসর শীতের দিন
চারিপাশে শুধু ঈর্ষার কাঁটা ঝোপ
একা বসে দেখি ঝরে সজনের ফুল
নীরবেই চলে ঝরা ফুলেদের সারি
ফুলেরাও জানে সময় নিঃসহায়॥

হুটহাট চলে যাও,কাছে থেকে দূরে বহুদূরে
বুঝিনা কিসের তরে থাকো কোন কল্পনার ঘোরে!!
স্বপ্ন দেখাও টুটাও, দূরে বসে খিলখিল হাসো
মনের আয়নায় যে তুমি নীল অভ্র হয়ে ভাসো!!