বজ্রধ্বনিতে মিলন করে লুটিয়ে পরে যৌবনের তরে বিগলিত বৃষ্টি চলে পাগলা ঘোড়া। শান্তির পরশে বুলায় হাত শান্ত হয় ঘুমিয়ে সূর্যহীন রাত খরা কবলিত বুভুক্ষু ধরা।
লালায়িত জিহ্বা খুঁজে ফেরে মাটির অসহায় প্রাণী তারে করে ভক্ষণ সারা বেলা। তেজদৃপ্ত কামুক আগুন পৃথিবীর রঙিন ফাগুন অপূর্ব তৃপ্ত মিলন মেলা।
নাই জানা কে দিল প্রাণ পুনর্বার কে রাখে সন্ধান তাঁরার জলের ছলে আজ পুলকিত। বার বার তার একি রব ফি রূপ সেই দৃশ্য অবয়ব মাটির পালঙ্কে অবিরত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমেদ সাবের
অন্তর্নিহিত ভাব-সমৃদ্ধ চমৎকার একটা কবিতা। বেশ কিছু সুন্দর উপমা পেলাম। "কে রাখে সন্ধান তাঁরার (তারার)" বলতে মনে হয় কবি স্রষ্টার ইঙ্গিত করেছেন, যিনি প্রাণের সঞ্চার করেন, তারাদের সন্ধান রাখেন। বেশ ভাল লাগল আপনার কবিতাটা।
সাবের ভাই, তারা বলতে দূরের নক্ষত্র। বানানে সমস্যা তার জন্য দুঃখিত। বেশী খুশিতে আমরা অনেক কিছুই ভুলে যাই। কোন কোন সময় আমরা স্রষ্টাকেও মনে রাখি না। তেমনি প্রচন্ড খরায় বৃষ্টির নতুন পানিতে মাটি ভিজে পৃথিবী শান্ত হয়। গাছেরাও আনন্দে আপ্লুত হয়। বৃষ্টির পানিতে নতুন করে প্রাণ পায়। ফুল ফোটায় ভ্রমরেরাও আমোদে ব্যস্ত থাকে। সকল প্রাণিজগৎ বংশ বদ্ধির আমোদে সব কিছু ভুলে যায়। যে তাদের প্রাণ দিয়েছে সেই স্রষ্টাকেও। জল ছাড়া আর কিছুই মনে রাখে না। আপনি সঠিক মন্তব্য করেছেন। আমার লেখায় আপনার উপস্থিতি ও মন্তব্য আমাকে লেখায় অনুপ্রাণিত করে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সব সময়।
খন্দকার নাহিদ হোসেন
কবিতা সুন্দর। প্রথম লাইনে উপমা নিয়ে কবি আর একটু ভাবুক। আর "কে রাখে সন্ধান তাঁরার" এখানে তাঁরার শব্দ দিয়ে কবি কি বুঝালো?শেষমেশ কবির জন্য রইলো শুভকামনা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।