চাইনি তন্ত্রমন্ত্র, সমাজ কিংবা গণ- খুঁজিনি রাজার কোষাগার যাইনি বৃন্দাবনে, নামিনি সমুখ রণে আগে কোনোবার রাজনীতি বেখাপ্পা- শরীরে সেট না হওয়া দামী শার্ট পিস আমাকে ভাবতে পারো, আদ্যোপান্ত ঘোর সেলফিস
দেশের যা হবে হোক, আমাতে আমার মত থাকা বিকেলের মাঠ কিংবা আড্ডার তুমুল ধামাকা এসব নিয়েই বেশ কেটে যাচ্ছিল দিন, নিজস্ব রঙিন নিরুদ্বেগ, নিশ্চিন্ত- আগাগোড়া কালের কফিন
কেন যে সেদিন তুমি ভেঙে দিলে ছোট সেই ঘর নীল ক্যানভাসে আঁকা আমাদের নিজস্ব প্রহর দুমরে মুচরে দিলে ভাঙা গলি, চেনা সব রঙ
পিতার লাশের পাশে হতবাক কিশোর যখন ভালোলাগা মেয়েটির ক্ষতবিক্ষত শরীরের- নিম্নাঙ্গে জমাট রক্ত দেখে শোকে গুমরে ওঠে ফের
চোখের স্ফুলিঙ্গে কেন তবে চমকাও আজ? হাতের আঙুলও তার- ট্রিগারের নিষ্ঠুর ভাঁজ বুকের হাপরে পোড়ে ধুকপুক তাজা ডিনামাইট তাকে নামিয়েছে পথে পঁচিশের কালরাত- 'অপারেশন সার্চলাইট'
গ্রেনেডের পিন খোলা হাত দেখে কেঁপে ওঠে খোলা বেয়োনেট! সে এখন নিজেই তো আশরীর ফুঁসে ওঠা ছুটন্ত গ্রেনেড
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পান্না ভাই আমি তো ব্লগের লোক, মাঝে মাঝেই "ওমর ফারুক" দের দেখা মেলে। তাই এ গুলো এখন আর গায়ে মাখি না। সয়ে যাবেন আপনিও। এদের সয়ে যেতে হয়। তবে কি জা্নেন প্রতিক্রিয়া পেলে এরা নিজেদেরই বিজয়ী ভাবে। আপনাকেই যখন এভাবে কটাক্ষ করে আমার লেখা পড়লে যে কি না কি বলে ফেলে কয়ে জানে। তাই বলে কি লিখব না!!
আগে এদের ইগনোর থেরাপি দিতাম। তা কিছু গাধা আছে- মনে করত 'আরে আমি তো বিশাল বীর। আমারে খুব ভয় পাইছে।' তাই এবার থেকে ঠিক করছি ওদের চেহারার সামনে আয়নাটা তুলে ধরব। যেন সুন্দর দুইটা লম্বা কান দেইখা নিজেরে পরিস্কার চিনতে পারে। ব্লগে আমিও লিখি ভাই। আসিফ মহীউদ্দিনও কখনো গালি দেবার স্কোপ পায় নাই। যদিও ওর সাথে ওর অপজিট মতবাদের পক্ষ নিয়ে ব্যাপক তর্ক করছি।
এরে একটা থেকনা দেয়া দরকার! আর না হলে হাত পা বেঁধে পাহাড়ের উপর থেকে নিচে গড়িয়ে দিতে হবে... এই ফেকু দেড়-ব্যাটারির রেডিও গুলো পাইছে কি??? মিয়া হাৎড়াইয়া দেখেন ব্যাটারির চার্জ শেষ... অরেকটু পরে এমনি এমনি ভুতুড়ে সংকেত বাজবে...।
হা হা হা। আইডি ক্লোজ রেখে এর তার আইডিতে গিয়ে ফাউল কমেন্ট নেটে সবাই করতে পারে। এর আরেক নাম কাপুরুষতা। বুক ফুলিয়ে নিজের লেখা নিয়ে আসেন আগে। তারপর মন্তব্য করেন দেখি- কত ক্ষমতা।
"কবিতা লেহা কত্ত সহজ" এইটুকু দেখেতো ভাবছিলাম শিষ্যত্ব গ্রহণ করব। আগামী সংখ্যার জন্য কিছুই লিখতে পারিছলাম না। পরেরটুকু দেখেতো হতাশ। আচ্ছা যে নিজেই শিখতে চাচ্ছে সে কিভাবে বলে "কবিতা লেহা কত্ত সহজ? হঠাৎই মনে পড়লো আমার ট্রেনিং সেন্টারে একটা ছেলে ছিল, সেন্টার খোলা, বন্ধ করার সাথে, কম্পিউটার ঝাড়পোছ করতো। ও এক সময় কম্পিউটার চালানো শিখে ফেলল। সে যদি বলে "সফটওয়ার বানানো কত্ত সহজ" তাহলে যেমন লাগার কথা এই মন্তব্যটাও তেমনই লাগলো।
শব্দটা ইংরেজী Diary । সংসদ লিখেছে ডায়েরী, ডায়ারী। তা ভুল তো হয়ে গেছেই। যাক এতক্ষণে একটা বানান বের করলেন ধন্যবাদ। কি করব বলেন খালি ভুল হয়! তা ভাই আপনার কবিতা কবে আনবেন?
ওমর ফারুক নামের আড়ালে যে কাপুরুষটা লুকিয়ে আছে, তাকে বলছি। লেখার সমালোচনা অবশ্যই করবেন। তবে, তা হবে শালীনতার গণ্ডীতে। অন্যথা অযাচিত মন্তব্য করে গল্প-কবিতার পবিত্র অঙ্গনকে কলুষিত করবেন না।
এরে তো একটা এওয়ার্ড দেয়া দরকার। কত্ত বড় একটা ভুল ধইরা ফালাইছে। আচ্ছা আল্লাহ তায়লা তো মনে হয় উনারে চোখ, নাক, কান(গাধার মত হইলেও) হাত পা সবই দিছে। তবে উনি কেন ছবির ঘরটা ফাকা রাখছে? এইটা ভুল না? অন্য কারো লেখায় কোন মন্তব্য করেন না শুধু পান্না আর মাহীর পিছে লাগছেন এইটা ভুল না? আসলে আমরা যতই চাই এরা ভাল হোক তাতে কোন লাভ নাই। এরা ভাবে আরে এইটা ফেক আইডি যতই মন্দ বলুক আমার গায়েতো লাগছে না। আরে গর্দভের দল মন্দতো আইডিটারে বলি না তার পেছনের দুপায়ে হাটা চলা করা বান্দরটারেই কইতাছি।
রনীল
আপনার অন্যান্য কবিতার তুলনায় এটাকে একটু ভিন্ন মনে হল... হুম ছোট ঘরটায় বড্ড আষ্টেপৃষ্ঠে বাধা পরে গেছি...ঘুম ভাঙ্গার সময় অনেক আগেই হয়ে গেছে, কিন্তু কারোরই কিছুতেই ঘুম ভাংছেনা
মোঃ শামছুল আরেফিন
কবিতার মাঝে ছোট্ট অথচ অপূর্ব সুন্দর একটি গল্পের চিত্রায়ন এবং সেই চিত্রায়নগুলো এতোটাই জীবন্ত যে কবিতা পড়ার সময় কিছু কিছু দৃশ্য আমার চোখের সামনে স্পস্ট ভেসে উঠছিল। যেমন- শরীরে সেট না হওয়া দামী শার্ট পিস, পিতার লাশের পাশে হতবাক কিশোর, ভালোলাগা মেয়েটির ক্ষতবিক্ষত শরীরের
নিম্নাঙ্গে জমাট রক্ত, হাতের আঙুলও তার- ট্রিগারের নিষ্ঠুর ভাঁজ- এই দৃশ্যগুলো অনেক কিছুই বলে দেয়। এই দৃশ্যগুলো একজন অতি সাধারণের সংগ্রামী হবার গল্প, একজন বাবা- হারা, স্বপ্নহারা নিঃস্ব মানুষের যোদ্ধা হবার গল্প। ভাইয়া আপনার কবিতার আবেদন আমার চিন্তার সীমাকেও ছাড়িয়ে গেছে। যদি বলি অসাধারণ লিখেছেন তবে সেও কম হয়ে যাবে। কবি এবং কবিতার প্রতি সম্মান জানিয়ে কবিতাটি প্রিয়তে যোগ করলাম।
একটা বিষয় সবসময় আমার ভুল হয়। পছন্দের তালিকায় যোগ করার বদলে লিখে ফেলি প্রিয়তে যোগ করেছি।
তবে ভাইয়া "প্রিয়" শব্দটি কিন্তু আমার মন থেকে আসা শব্দ, তাই ভুল লিখার জন্য আর ক্ষমা চাইলাম না।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।