কলাগাছের পানসী

বর্ষা (আগষ্ট ২০১১)

Abu Umar Saifullah
  • ৪২
  • 0
আষাঢ় মাস ফেরিয়ে যখন শ্রাবণের মেঘ পশ্চিম আকাশে ঝুলতো তখনি এক পশলা বৃষ্টি
হাওয়ায় সাদা বকের দল এদিক থেকে ওদিকে ওড়ে যেত। কখনো মেঘের কালো আঁচলে
আলোর আকাশ চুপিসারে ঘুমিয়ে যেত। হটাৎ হটাৎ তার বুক থেকে বাতাস ও মেঘের
সংঘর্ষে বিজলীর মত টঠাং করে ঠাডা পড়ত। তখন মাঠের গরু বাছুর গুলো বাঁধন ছিঁড়ে
দৌড়ে পালানোর জন্য চেষ্টা করত। আর কোলা বেঙ তখন আনন্দের কোলাহল জমিয়ে
ডাঙ্গায় ও মাঠের বিভিনড়ব জায়গায় অনেক সুরে ডাকাডাকি করত। কি যেন এক অন্য রকম
তখন পৃথিবী সহ প্রকৃতিকে মনে হত। কখনো কখনো কাল বৈশাখের মত গাছপালা ঘর-দ্বোর
ঝাঁকা দিয়ে যেত সেই বৃষ্টি। অনেক সময় একাদারে দুই-তিন দিন এই বৃষ্টি অলস বালক
বালিকার মত ধীরে ধীরে টিপ টিপ করে গড়িয়ে পড়ে ঢেলে দিত বর্ষার সেই জল। তখন
সরু-রাসত্দাায় পানি ও কাঁদা জমে যেত। এই বৃষ্টি যখন বন্ধ হত না তখন বিশাল ভয়ঙ্কর বন্যার
রূপ নিত। গরীব চাষিদের ফলানো সেই ক্ষেতের ফসল ও ফলমূল নষ্ট হয়ে যেত। তখন
গ্রামের মানুষগুলোর জীবন অচল হয়ে পড়ত। সবুজ ঘাসগুলোর প্রাণ ফিরে আসত। কিন্তু
সপ্তাহ খানেক পর দেখা যেত ঐ ঘাসগুলো পানির নিচে তলিয়ে কাঁদা যুক্ত হয়ে গেছে।
গ্রামের বাজারে তখন চওড়া দামে বি্ি#৯৫৬; হত খাবারে জিনিষ পত্র। অনেকের বাড়ীতে
ডায়েরিয়া,কলেরা ও বসনত্দ রোগ ছড়িয়ে পড়ত। তখন মাছ ধরাওয়ালাদের কি যে আনন্দ।
সারা রাত জেগে জেগে টর্চলাইটের আলো দিয়ে বিভিনড়ব রকম মাছ ধরার যন্ত্রপাতি নিয়ে মাছ
ধরত। আর দিনে তা বি্ি#৯৫৬; করে চা দোকানে গপ্পর গপ্পর গল্প গুজবে মেতে থাকত। যেন
তাদের জন্য এইটি একটি সৃজনশীল কর্মের নিবিড় আনন্দ। এই মাছ ধরা ওয়ালাদের খুশীর
কারনটি ও ছিল। তা ছিল বর্ষার জল যখন বন্যার রূপ ধরত তখন মাছে চাষকরা পুকুর গুলো
ও পজেক্টগুলোর বাঁধ উপচে পড়ত। তার সাথে নতুন পানিতে ভেসে যেতো মাছচাষিদের
মাছগুলো। আর পানির বহমান স্রোতের জায়গাগুলোতে ঐ মাছগুলো ধরা পড়ত জালে।
কখনো কখনো জেলেদের জালেও ধরা পড়ত। একে গ্রামের লোকেরা বলে কারো পৌষ মাস
আবার কারো সর্বনাশ। অনেকে ব্যাপারটাকে আললাহর রহমত বলে আবার অনেকে গযবও
বলে। যাক সেই কথা। কিশোর কিশোরীদের কি যে তখন আনন্দ হত। দিনের বেলায়
হাবুডুবু জেলে জেলে খেলা করত। কেউ ডুব দিয়ে পানিতে বসে থাকত আবার তাদের ভিতর
অন্য একজন এই ডুবদিয়ে থাকা কিশোরের লুঙ্গি বা পরিধানের কাপড় ভিজিয়ে আনন্দ
করত। তখন সে ন্যাঙটা হয়ে উপরে উঠতে সবাই হাসতে থাকত। কলাপাতার বেগুরা এইটি
আমাদের ছোট্ট বেলার পানসি নৌকা। বর্ষার দিনে কলাগাছের মালিকগণ যতই সতর্কে
থাকুক কিনা রাতের বেলায় ঐ গাছ কেটে বেগুরা তৈরী করতাম আমরা। আর সকাল হলেই
সারি বদ্ধভাবে ঐ কলাগাছের পানসি নৌকা ছড়ে প্রতিযোগিতার খেলায় নেমে যেতাম।
কখনো কখনো কেউ কেউ সেই নৌকা দিয়ে বাজারের সরঞ্জাম নেয়া আসা করত। বিনিময়ও
পেত। ধীরে ধীরে পানি যখন শুকাতো তখনই মাছ বেশী ধরা পড়ত। এমনি করে আমাদের
বর্ষা দিনগুলো কেটে যেত নানা আয়োজনে। আবার কারো কারো পরিবারের উনুন ও টাকার
অভাবে ঐ দিনগুলোতে ভাতের পরিবর্তে চিড়া মুড়ি খেয়ে দিনাতিপাত করত। গ্রামের
জীবনে বর্ষা যেমন আনন্দ নিয়ে আসে তেমনি করে মানুষের জীবনকে অতিষ্ট করে তুলে।
এই কাঁদার ভিতর হাঁটতে গিয়ে পায়ের নোকগুলোতে আঙ্গুলির ফাঁকে ফাঁকে পঁচন ধরত। কি
যে এক বিষময় জ্বালা। রাতে ভালভাবে পা কে দুয়ে নেকড়ার ভিতর কেরোচিন ঢেলে ঐ
জায়গাগুলোতে আঁচড় দিলে অন্যরকম এক ভাল লাগত। গ্রামের স্কুল - মাদ্রাসা প্রায় তখন
বন্ধ থাকত। একবার আমাদের বাড়ী ডুবে যাওয়ার কথা শুনে ছোট মামা দেখতে এসেছিল।
উপায়ানত্দর না পেয়ে একবুক পানির ভিতর দিয়ে আমাদের জন্য শুকনো খাবার আনতে গিয়ে
তাও ভিজিয়ে নিয়ে এল। সেদিন পর থেকে মামা প্রায় কম আসত আমাদের বাড়ীতে। বর্ষার
দিনে পাশের বাড়ীর ললিতা ও স্বপড়বা এসেছিল গ্রামের বাড়ীতে। তারা জানত না যে এত
বিশাল বন্যা তাদের নানার বাড়ীর উঠোন পর্যনত্দ ডুবে গেছে। তারা থাকত শহরে। গ্রীস্মের
দিনে একবার আসত। আর বর্ষাতে একবার বেড়াতে আসত। মোট বছরের দুইবার। কিন্তু
অনেক বছরই বর্ষাতে এসেছিল। এবারের মত এই রকম তারা কখনো দেখেনি। আমিও
রিপন প্রতিযোগিতা করে কার আগে কে বাজারে যেতে পারি ঐ কলাগাছের নৌকা নিয়ে
ভাসিয়ে এলাম। তখন কাজল আঙ্কেলের অনুরোধে এক ভাগনিকে আমার নৌকায় আর
একজনকে রিপনের নৌকায় উঠালাম। ললিতা রিপনের নৌকায় উঠেছিল। অবশ্যই কাজল
আঙ্কেল বলে দিয়েছিল যেন আসত্দে আসত্দে যায়। কারণ তাদের পরনে যে কাপড় চোপড় ছিল
তা যাতে না ভিজে যায়। আবার হাতে ও কাঁদে ছোট ছোট দুই তিনটি ব্যাগ ছিল। একটি
স্কুল ব্যাগ অপর দুটিতে মনে হল কোন জিনিষপত্র হবে। আমরা আঙ্কেলের কথা মত আসত্দে
আসত্দেই যাচ্ছিলাম। কারণ তিনি আমাদেরকে দুই -দুই চারটাকা দেওয়ার ওয়াদা
করেছিলেন। কিন্তু ললিতা ও রিপন জব্বর জমিয়ে বেশ গল্প করছিল। ললিতা এর আগেও
রিপনের সাথে কয়েকবার দেখা হওয়ার সুযোগ মিলে ছিল। তাই তারা একে অপরকে জানে
ও চিনে কিন্তু আমার ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বিপরীত ছিল। স্বপড়বা কে এর আগে কখনো আমি যেমন
দেখিনি তেমনি সে আমাকে দেখেনি। তার হাবভাব দেখে মনে হলো আমাদের ভেজা লুঙ্গি
ও ভেজা গেঞ্জি তার তেমন পছন্দ হয়নি। তাই বার বার নাক টানছে। আর এদিক থেকে ও
দিকে তাকিয়ে দেখছে। মনে হল সে একবারেই আমাকে অপছন্দ করে বসেছে। না হয়
একবারের জন্যও আমার দিকে তাকাবে না কেন? আমি দেখতে রিপনের চেয়ে তেমন খারাপ
ছিলাম না। তবুও আর ও মিনিট পাঁচেক ধৈযর্্য ধরে দেখলাম তার কোন পরিবর্তন ই
আসলনা। কাজল আঙ্কেলের দুই টাকার কথা তখন একবারেই ভুলে গিয়েছিলাম। বলালাম
এই মেয়ে তুমি আমার নৌকায় উঠলে কেন? সেই উত্তর দিল আমি কেমনে জানি? আরে আশ্চার্যের কথা। উঠছ তুমি! তুমি না জানলে কে জানবে? সে বলল ঃ আপনার অসুবিধা
কোথায় ? আমি বলালাম ওজনে তুমি অনেক বেশী। দেখছনা তোমার বড় বোনকে নিয়ে
রিপন ২০হাত এগিয়ে গেল। মেয়েটি এবার খুব হাসল। এবং বলল আপনার গায়ে শক্তিকম
তো তাই নিয়ে যেতে পারছে না। আর আপু হালকা ও রিপন ভাই হালকা তাই তারা আপনার
থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। তখন রিপন সামনে থেকে আমাকে বলল ঃ কিরে মাধু আজ কি হল
মনে হয় হেরে যাবি। মেয়ে মানুষের সাথে বেশী তর্ক করিস না। আবার পানিতে প্রতিদেবী
টান দিয়ে নিয়ে যাবে। তারপর ললিতা ও রিপন হা হা করে হাসতে শুরু করে। আর আমার
ভয়ে পা দুটি ও লগি বৈঠা কাঁপতে থাকে। তখন দেখলাম স্বপড়বা আমার মত ভীতু। সেই হটাৎ
দাড়িয়ে আমার দিকে উঠে আসতেই কলাগাছের বেগুরা ওরফে পানসী নৌকা উলটে গিয়ে
শহরের মেয়ে স্বপড়বা ভিজে গেল । বহু কষ্টে তার ব্যাগটি পানি থেকে রক্ষা পেল। নিজেকে
সামলে নিয়ে আবার ঠিক হল কলাগাছের নৌকা। কিন্তু ব্যাঁ ব্যাঁ করে কাঁদতে শরু করল স্বপড়ব।
আমার তখন কি যে রাগ। মনে হল ঐ তুল তুলে গালে কষে একটি চড় দিই। কিন্তু দিতে
পারলাম না । সে তার আগেই বলে উঠল আমার কি দোষ রিপন ভাইয়া দেবদেবীর কথা
বলতেই আমি ভয় পেয়ে গেছি। আমি ভয়ে বললাম ঃ আবারো সে মৃত মানুষদের নাম!
আমারে কোন ভুতে যে লাগল পেল, তোমারে আমার নৌকায় উঠালাম। এখন আরো ভিজা
কাপড়ঁ। আললাহই জানে আমার কপালে আজ কি আছে। তোমার নানীর যে বদ খাসিয়ত।
কিযে মনে করে। শালীর বুড়িরে এমনেই দেখতে পারি না। আমাকে দেখলে ক্ষেপিয়া উঠে।
এখন তার নাতনী একটি শুকনো কাঁপড়ে আর একটি ভিজে কাপঁড়। জোর শব্দ দিয়ে বললাম
ঃ এই মেয়ে বৈঠা ধর তুমি একলা যাও । আমি সাঁতার দিয়ে চলে আসব। তখন স্বপড়বা হেসে
বলল ঃ আমিতো নৌকা চালাতে পারিনা । আপনি আমাকে শিখিয়ে দিন। আমি তখন
স্বপড়বাকে পুরো পাগল বলে সম্বোধন করলাম। তখন সে ভিজে কাপড়ে জড় সড় হয়ে কাঁপতে
লাগল। মনে মনে ইনড়বাললাহ বলে আললাহকে ডাকতে লাগলাম। আসলে কি প্রতিদেবীর
আছরে পড়লাম নাকি। স্বপড়বাকে ডেকে কাছে আসতে বললাম। ও তখন আমাকে সন্দেহ
করল। বিষয়টি বুঝতে পারছিল না সে। অনেকক্ষণ পর সে আমার কাছে আসেতেই আবার
কলাগাছের নৌকাটি উঠানামা শুরু করতে লাগল। আমি তখন বৈঠাকে মাটিতে পুতে শক্ত
করে স্বপড়বাকে ধরে, তিন কুল পড়ে ফুঁ দিলাম। সে জিজ্ঞেস করলে বললাম ঃ আর কোন
দেবদেবীর ভয় নেই। সেই আনন্দে আমাকে জড়িয়ে ধরতেই, রিপন নৌকাটি নিয়ে ফেরার
পথে আমাদেরকে এই অবস্থায় দেখে বলল ঃ তাইতো বলি মাধু ও স্বপড়বার এত দেরি হয়
কেন? সেই ধরাধরি ছেড়ে শক্তি দিয়ে পালবিহীন নৌকাটি নিয়ে দ্রুত ছুটলাম স্বপড়বার নানীর
বাড়ীর দিকে। রিপন বলল ঃ কি রে মাধু স্বপড়বাকে তো গোছল করিয়ে দিলে। ছুটকি বুড়ি
আজ তোরে আসত্দ রাখবে না যে মাধু। আমি রিপনের সাহায্য নিতে চাইলে স্বপড়বা কিছুতেই
রাজী হল না। পরে নিরূপায় হয়ে নিজেই স্বপড়বাকে পৌছে দিলাম। কিন্তু তার ললিতা আপু
স্বপড়বাকে দেখে হাসল। ছুটকি বুড়ি তখন ঘরের ভিতরে ছিল। স্বপড়বাও তার আপুর হাসি দেখে
হেসেই পেলল। আমি পিছন দিকে না তাকিয়ে জান খালাসের দোয়া পড়েই বাড়ীর দিকে
ফিরে চললাম। আর কখনো কোন দিন স্বপড়বার সাথে আমার দেখা হয়নি। হয়ত হবেও না।
তার নানা নানু কেউ আর জীবত নেই। কাজল আঙ্কেল এখন থাইলেন্ডের অধিবাসাী। তাই
স্বপড়বারা আর কোনদিন গ্রামে ফিরে নাই। ফিরবে বলে মনে হয় না। হয়ত এতদিনে
ছেলে-মেয়ে নিয়ে স্বামীর সংসারকে স্বপড়বার স্বপড়ব দিয়ে বেঁধে নিয়েছে। কিন্তু এই গল্প কখনও
তার হাতে গিয়ে পৌছলে ঠিকই স্বপড়বা সেদিনের আনন্দ স্মৃতিময় জীবনের কথা ভুলতে পারবে
না, আমি হলফ করে বলতে পারি।
গ্রামের জীবনে এখনও বর্ষার উঁকি-ঝুঁকি দেখা যায়। কিন্তু কলা গাছের পানসী নৌকা দেখা
যায় না। হয়ত কোন কোন গ্রামের বষর্ার কাঁদামাখা পথও মিলে না । আধুনিক জীবন এতই
উনড়বত হয়েছে যে। গ্রামের অনেক রাসত্দা এখন পাকা ইটে শুয়ে গিয়েছে। আগের মত সেই মাছ
ও তেমন জেলেদের জালে ধরা পড়েনা। যারা বছরকে বছর অপেক্ষা করত এই বর্ষার
দিনটির জন্য তারাও অন্য পেশায় নিজেদের জীবনের জীবিকা খুঁজে নিয়েছে। যাই হোক
আমার স্মৃতি ছোট্টঘরে আজো বর্ষার সে অবিরত বিরামহীন টুপটাপ বৃষ্টি গড়িয়ে পড়ে।
আজো কোলবেঙের ডাক ও সাদা বকের দল উড়াউড়ি করে। মেঘের ফাঁকে রোদের
লুকোচুরি আমার স্মৃতির ঘুম ভাঙ্গিয়ে জাগিয়ে তোলে । কোন এক নতুন স্বপেড়বর নতুন স্বপড়বা
আজো খুঁজে ফিরি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
amar ami আমিও কলাগাছের ভেলায় চড়েছি, বানিয়েওছি !...মনে পরে এখনো ....
প্রজ্ঞা মৌসুমী যাক, আপনার মন্তব্য থেকে ঠিক নামটা জানা গেলো 'স্বপ্না'। ভুলগুলো ভুলছিলাম সুন্দর বর্ণনার কারণে। প্রথম দিকে ভাবছিলাম বর্ষাকাল নিয়ে দারুণ একটা রচনা পড়ব। পরে গল্প মানে স্মৃতির রেশ পেলাম। 'বেগুরা' শব্দটা এই প্রথম শুনলাম। আপনি সবকিছু এত ডিটেইলসে দিলেন ভাল লাগল। মেয়েদের সাথে তর্ক করলে প্রতিদেবী টান দিয়ে নিয়ে নিয়ে যায়- পড়ে হাসলাম। কথাটা মনে থাকবে। আরো গল্প পড়ার আশায়...
মাহমুদা rahman ভুলগুলি না থাকলে সুখপাঠ হত
Abu Umar Saifullah শামীম আরা চৌধুরী আপু আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ
শামীম আরা চৌধুরী গ্রামের স্মৃতিবিজড়িত। ভাল লাগলো। ধন্যবাদ
Abu Umar Saifullah বিন আরফান. বন্দু এই ভাবে বল্লেলে লজ্জা পাই আপনাকে অন্তরের ভালবাসা
Abu Umar Saifullah আহমেদ সাবের ভাই আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ
বিন আরফান. ঝাঁঝর বলে সূচ রে তোর ছিদ্র আছে তেমনি আপনার মতামত. আমাকে বলেছিলেন আমি নাকি কবি সাহিত্যিক , তাহলে আপনি ঝাঝুর. তথা মহা সু সাহিত্যিক.
আহমেদ সাবের আপনার স্মৃতিকথা অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। গল্প-কবিতার লোডিং ভুত কিছুটা জ্বালিয়েছে বটে, তবে কাবু করতে পারেনি।
Abu Umar Saifullah সুন্দর সকাল ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

০৯ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪