বন্ধু
২০ জন
বৃষ্টি ভেজা কদম ফুলেতোমার কথা ভাবি,হয়তো তুমি কদম ফুলেখেলছো লুকোচুরি।কদম ফুলের মালা গেঁথেদূর্বা ঘাসে বসে,তোমার আশায় বসে থাকিনা থাকলেও দিশে।
এদেশ আমার-এদেশ তোমারভয় কেন তুমি পাও?দৃপ্ত পায়েই এগিয়েই চলোউর্ধ্ব ঐ পানে চাও।
হে প্রভু মনের আঁধার দূর করে দাওজ্বালাও তোমার আলো,শতাব্দী ধরে আঁধারে ডুবে আছিকেউ বাসেনি ভাল ।অথই জলে ডুবে আছি যেনআঁধারে করছি বাস,জানিনা বিধাতার কোন অভিশাপেহলো এমন সর্বনাশ !
গ্রামকে যারা করল হেলাধিক তাহাদের সারাবেলা ,সবুজ বনের মৃদুল হাওয়াজুরাতে পারেনি যার হৃদয় জ্বালা ।
এতদিন তুমি কোথায় ছিলেআজ ধরা দিলে হৃদয়ে ?তোমায় পেয়ে ধন্য আমি এ মানব জীবন সংসারে !কখনো ভাবিনি তোমাকে পাবআমার শূণ্য হৃদয় মন্দিরে !তোমায় পেয়েছি আজ আমিবাধাঁ নাই তাই মিলনে ।
হঠাৎ করে পথের পানেচেয়ে দেখি নতুন টানে,পথের ধারে দাড়ায়ে তুমিআছো যেন সঙ্গোপনে ।তোমার খোলা এলো চুলেপৌষ ফাগুনের খেলা চলে,তোমার অধর রঙিন হয়েছুটছে যেন হৃদয় তলে ।
এই ভাষার মাঝে যেনসুরের আয়োজন ।বাংলা ভাষা মায়ের ভাষাআমরা সবাই জানিবাংলা ভাষায় কথা বলেশেষ নিঃশ্বাস মানি ।
হৃদয়ের ছোটঘরে ভালবাসা যত,পাপড়ির কোমলতা মিশে আছে তত।ফেলে আসা দিনগুলো স্বপ্নীল সাজে,মধুমাখা স্মৃতিপট ভরে দেয় লাজে।
ইচ্ছে করে ডানা মেলেউড়ে যেতে আকাশে।চারদিকে পেখম মেলেদোল খেতে বাতাসে।
কোন এক স্নিগ্ধ বৃষ্টি ভেজা সকালেচায়ের কাপে চুমুক জানালার বাইরে রিমঝিম, রিমঝিম!পত্রিকা থেকে সবে মাত্র চোখ সরলাম! তুমি এলে হঠাৎ!
বহুদিনের পরে জলবন্দী এই শহরের কোণে হঠাৎ দেখা।অঝোর ধারার সজোর বৃষ্টিতে ছোট্ট গোলাপী ছাতাটা কাজেই আসছে নাগাল বেয়ে গড়িয়ে যাচ্ছে মুক্তোর মত জলবিন্দু।এক কোমর জলের সামনে অবাধ্য আঁচল সরানো দমকা হাওয়ার সঙ্গে লড়াই করছো তুমি।
হায়! এতটা দিন পেরিয়ে আজও বাবার জন্য কাঁদি-কারণ আমার বাবা যে ছিল চরম মিথ্যাবাদী। মা যেদিন আমাদের রেখে গেলেন একা সেদিন থেকেই বাক নিয়েছে আমাদের জীবন রেখা।
পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে যাদের বাবা থেকেও বাবা নেই আপন বাবা সৎ বাবার মতো আচরণ করে কষ্টে কষ্টে কাটতে মোর
কষ্টের কোন বর্ণ হয় না।অনুভবের পেয়ালায় মিশেনীল কালো লালে’র আড়ালেএলোমেলো অনুভুতির সায়রেকষ্টেরা হারায় তার অকপট সচ্ছতা।