বন্ধু
১৮ জন
অনুসরনকারী
৭ জন
সেদিন স্নেহবাংলা আমার মাধুর্য জন্মভূমিরে ত্যাগ করি যখন উঠলেম আকাশযানে উপসাগরের উদ্দেশে, তখন দেখি আমার পার্শ্বাসনে বসা উনিশ-বিশ বছরের এক অতি সুন্দরী ললনা! বেশ কিছু খবরের কাগজ
কুমিল্লার এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে চন্দনপুর একটি গ্রাম । গত কয়দিন ধরে নাকি সেখানে ভুতের উপদ্রব শুরু হয়েছে । আমি কিছু দিনের জন্য একটি এন.জি.ও এর কাজ নিয়ে এই গ্রামে আসি । এখানে এসে দেখি,
তোমাকে ভেবে অহঙ্কারের পরিধি হয় আকাশচুম্বী - বলি উচ্ছ্বসিত আনন্দে বিশ্ব দরবারে
অবিরাম ছুটে চলে অনিকেত প্রজাপতি -অঙ্কুরিত ফিকে রঙ কুয়াশা আবৃত প্রান্তর ;
-চিনতে পারছ জাজি?-কে?
কুণ্ডলী পাকিয়ে জড়াজড়ি করে ওরা দুজন শুয়ে ছিল। ভয়াবহ শীতের ছোবল থেকে বাঁচার এই প্রচেষ্টায় বাধ সাধছে উত্তুরে হিম-হাওয়া। মিষ্টি চাঁদের আলো ওদের দুজনের কোমল দেহ ভাসিয়ে দিচ্ছিল পরম
বিশ্বাস হচ্ছে না। পুরো ব্যাপারটা এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না আমার। মনে হচ্ছে একটা দুঃস্বপ্ন দেখছি, ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন- হয়ত এখনই ঘুমটা ভেঙ্গে
মনে কি পড়ে না কিশোরী "মুনিয়া"র কথা ? আদরিণী বিহঙ্গী কনকপ্রভা !
রসুলপুর গ্রামের মিয়া সাব ভাবিয়া দেখিলেন,এই যে কয়েক বৎসর যাবৎ অনাবৃষ্টি,খরা,নয়তো অতিবৃষ্টি,বন্যা,ঝড়,জলোচ্ছ্বাস এরূপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ তার গ্রামটিকে বিরান ভূমিতে পরিণত করিয়া
কানে কানে কে যেন বললো, কোথায় এসেছি তাকিয়ে দেখো..
এ গাঁ’র বুকে জন্ম আমার,গর্ব করি ও ভাই ;
মন্তব্য করুন