বন্ধু
৬০ জন
কী ভেবেছো, আমার সাথে হারিয়ে যাবে কোনখানে?নীরবতার অতল জলে দিলেই বা ডুব সুনসানে!
তুমি কষ্ট পাবে ভেবে তখনোএবং কখনো আমি আমার ব্যথা ও যাতনার কথা বলিনি তোমায়আমার আজ বড়ো বেশি জানতে ইচ্ছে করে‘তুমি কি কখনো কোন মাধ্যমে শুনোনি আমার কষ্টের কথা?’
দুঃখ কি আর সাধের জিনিস যেচে যেচে চাইদুঃখের ভেতর মানবজীবন সুখ রে খুঁজে পায়।দুঃখ সুখের মধ্যখানে আমি তোমায় ডাকিথেমে থেমে মনে পড়ে তোমার দেওয়া ফাঁকি।
হৃদয় আমার অনাথ প্রফুল্লতায় কাতরথমকে পড়ে আজ সে বোধ হয় পাথররবিনহুডের হাতকাটা জামা ছিল আমাদের ক্লাশের নবী’রব্যথাচেতন খামখেয়ালি অশরীরি আত্না স্মৃতি জাগায় গভীর।
শ্রমের উপর মেধা নেইমেধাই হল শ্রম
নিঝুম রাতের নির্জনতা ভেঙে কোলাহল জাগানো ভয়শুকানো পাতায় লুকানো সুখে মর্মর করে ধ্বনি তুলতো ভয়
বাবাকে কখনো বাবার মতো মনে হয় নি। গায়ের অন্য ছেলেদের বাবারা তাদের ছেলেদের সাথে যেমন বাবাসূলভ আচরণ করত আমার বাবা আমার সাথে তেমন করত না।
চিত্তের বাইরের বৃত্তে এসে জীবন নৃত্যে যে কৃত্য দেখালে আমায়পহেলা বোশেখ আজো মনে পড়ে তোমায়
আমার যত চিন্তা বুদ্ধিহরেক রকম আশা
চাঁদনি রাতে খোলা জায়গাটায় এখনো আড্ডা জমে। হৈ হুল্লড়ে, আনন্দ উচ্ছ্বলে কাটে দিন সবার। আমিই শুধু আড্ডার আসরে খানিক দূরে সরে বসে থাকি চুপচাপ।
ইচ্ছে করেইচ্ছে আমার
চোখের শার্সি জুড়ে উঁকিঝুঁকিময় বর্ণাঢ্য হৃদয়,তার ঝরে পড়া আতসি-জলে
একটু আধাঁর খুঁজছিলে বলে নিগূঢ় অন্ধকার ভর করছিল তোমার উপর“আলোতে ভালো ছিলাম কবে” এই ভেবে নিশীর প্রথমার্ধ পার করলে
ছেলেটা ছায়ার মতো , ধরতে চাইলেও ধরা যায় না। তবু সব সময় আমার কাছাকাছি থাকে । রবিন পলাদের মাঠে যখন আমি বরফ পানি খেলতাম , ছেলেটা আমাকে দূর থেকে দেখতো।
আগুন নিভেছে অনেক আগেই থেমে গেছে ধোঁয়ার নাচন ...ধরেই নিয়েছো বাকি কিছু নেই শেষ এখানেই !?তাই প্রতিশোধ ?
মনের মাঝে করছে বিরাজএক ভাসমান জলছবিদুঃখে ঘেরা এক অজানা পরীরজীবনী আকছেন এক তরুন শিল্পী।
স্মৃতির ইথার সাঁতরে আমি যেই পাথারেই যাই,দুঃখের ড্রাগন আগুনমুখো স্বপ্ন পুড়ে ছাই।
মন্তব্য করুন