বন্ধু
২২ জন
অনুসরনকারী
১ জন
তুই কি জানিস তোর আগমনেনহলী স্বপ্ন সাজলো নয়নে,ঘুমহীন হয়ে দিবানিশি তাইমানসনেত্র জাগে ...
দেইখা লাভ কি ? বাড়ির থেইকাই কাটা ব্যাগ নিয়া আসছেন। এই ধান্দা অনেকেই করে। চোরের দেশ। ভাড়া দেন, নাইলে নামায়ে দিমু।- আমি এমন কিছু করি নাই মামা। আপনে একটু দেখেন না মামা, চোর বাসেই থাকতে পারে।
ঝকঝকে সাদা কাপে ঘোর কৃষ্ণবর্ণের কফি, অসাধারণ সুবাস। কফিতে চুমুক দেয়ার আগে নাকের কাছে নিলেই মন সতেজ হয়ে যায়।
সিফাতের মোবাইল চার্জের অভাবে রীতিমতো কান্নাকাটি করছে।সারাদিনের ব্যস্ততায় মোবাইলে চার্জ দেয়া হয়নি। ঠিক এই মুহূর্তে যখন মোবাইলের খুব প্রয়োজন, তখনই মোবাইলটা চার্জের অভাবে টি টি করে আর্তনাদ করছে। টিএসসির প্রচন্ড ভিড় আর কোলাহলের মধ্যেও সিফাত সেই টি টি কান্না শুনতে পাচ্ছে।
মিতু খুব সাবধানে একটা দীর্ঘশ্বাস গোপন করলো। গতকালের ঘটনার পর এখন আমানকে বুঝিয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলাও ঠিক হবে না। এই ধরণের যে কোনো একটা দুর্বলতার খোঁজ পেলেই ও গতকালের ব্যাপারটা নিয়ে আবার ঘ্যানঘ্যান করা শুরু করবে। ঐ ধরণের কোনো কথোপকথনে মিতুর কোনো আগ্রহ নেই।
বুড়া রিকশাওয়ালারা সাধারণত একটু বেশী কথা বলে।তমালের ধারণা অল্পবয়সী রিকশাওয়ালারা স্বল্পভাষী হয়। সেসব রিকশাওয়ালারা
জামিল শেরাটন হোটেলের লবিতে দাঁড়িয়ে আছে। দুপুর তিনটা বাজছে। জামিল অপেক্ষা করছে লন্ডন ফিল্ম একাডেমীর গবেষক ইলেনোরা পডরেকার জন্য। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের
শান্ত সমুদ্রতুমি সেখানে অথই ঢেউ
আমার বাবা মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রফেসর। ইলেক্ট্রনিক্সেও বাবার ভীষণ আগ্রহ। একসময় আমাদের ষ্টোর রুমটা ছিল বাবার ঘরোয়া ল্যাবরেটরী। বাবা যেহেতু কুরুকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়য়ের কাজ করতেন, ক্ষুদে গবেষণাগারটির নাম দিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র। ছুটির দিনে বাবা কুরুক্ষেত্রে ডুব দিতেন।
মাথার কাছে জানালা টা খুলে দিতেই এক পশলা ফাল্গুনী হাওয়া ঘরে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়লো।সে বাতাসে শীতের আমেজ।আমার পরনে তখন প্রিয়ন্তির দেওয়া হলদে রঙা পাঞ্জাবী।
প্রেম !সে তো ধরা মাঝে হৃদয়ের খেলা !কখনও স্বপ্নময় কখনও আলেয়ার ছলা !প্রেম !সে তো দিদির আদর মাখা শান্তির ছায়া,কখনও জননীর আঁচল ভরা মমতার মায়া ।
এই পর্যন্ত বলে শাকিব থামলো। আমিও কিছু বুঝতে না পেরে ওর মুখের দিকে চাইলাম। মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে। এতে দোষের কী হয়েছে? শাকিব আমার হতবিহবল দশা প্রাণভরে উপভোগ করলো। যেন শেষ চাল দিচ্ছে এমনভাবে বললো,
তোমাকেএক মুঠো সুখ দিলাম-এক টুকরো মেঘ,কয়েক পশলা বৃষ্টি।রুদ্ধশ্বাসের হে নগরী-আর কি চাও? ক্লান্ত গোলাপ,বিষন্ন রাজপথ,নির্ধূম সিগ্রেট, নিষ্প্রভ চারদিক।আর?...আর শুধু তুমি!
মন্তব্য করুন