একটি পাখি ঘর বুনছে
শুকনো পাতা আর খঁড়কুটা দিয়ে
পরম যত্নে দিন-রাত কঠোর পরিশ্রমে
একটু আধটু করে গড়লো ঘর মনের মাধুরী মিশিয়ে।

শুধু একবার ছুয়ে দিলেই পূর্ণতা পাব
জাগতিক সকল মায়া উড়িয়ে দেব ছায়ার মতো
রৌদ্রের মতো সোনালি রঙ ছড়িয়ে
খুঁটে খাব সকল আঁধার ক্রান্তিকালের।

ভালোবাসাগুলো অনেক কষ্ট হয়ে গ্যাছে,
কখন যে সেই কষ্টগুলো জন্ম দেয় দ্বিধা করে না !
দানা বাঁধে তোমাকে জানান দিতে
আমি বলি-“শান্ত হও।

দ্বন্দ্ব আমার স্বপ্ন দেখার, ভালো আর মন্দ
সত্যকে জানার আপ্রাণ চেষ্টায়
দ্বন্দ্বটা সত্যকে উপলব্ধি করার।

ছেলেটি আনমনা বড্ড একরোখা
মেয়েটি খেয়ালী বড্ড মায়াবতী
ছেলেটি দাড়িয়ে থাকে রোজ একা
মেয়েটি ভাবে, হবে না ছেলেটির উন্নতি ।

মেয়েটি জানে হয়তো তাকে চায়
ছেলেটি সাহস করে বলে না ভালোবাসি
মেয়েটি কি নীরব কান্না শুনতে পায় ?
ছেলেটির ভালো লাগে মেয়েটির হাসি ।

প্রথম দিনের কথা, কী এক ঘোরলাগা দৃষ্টিতে
আমার চোখ বরাবর তাকিয়েছিলে-
আমি কি মৃদু কেঁপে উঠেছিলাম
হয়তো হ্যাঁ হয়তো বা না!

তোমার চোখেতে আমার ছবি দেখি,
আমার চোখেতে তুমি কি মোরে দেখো ?
আমি যে কবিতা তোমারে নিয়ে লিখি
তুমি কি আমা‍য় নিয়ে কবিতা লেখো ?

এক পা দু'পা করে অজস্র কদম হারিয়ে গেছে এভাবেই
লুকিয়ে রাখা সমুদ্রের বয়স বেড়েছে জলকণায়
একটি নাম না জানা আত্মার খোঁজে কতশত মুহূর্ত জন্ম নিয়েছে

আলো আসছেনা
জানালায় আঁধার জমে আছে,
ভালো লাগছেনা
দরজার ওপাশে কেউ দাঁড়িয়ে আছে,

কাঁপা হাতে তাকিয়ে দেখি গুমোট কালো শব্দগুলো জমাট অসহায়
নির্বাক ব্যক্ততার শেকল ওদের পায়ে
কম্পমান অভিব্যক্তি বলে দেয় অথর্ব ভালোবাসার থৈ