খুশির কলরবে ভরে গেছে গোলাপ গাছ, লাল-সবুজের আবগাহন, নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি বেজে চলেছে অবিরাম....লালরাঙা ঘোড়াটা ছুটে চলেছে গন্তব্যহীন,অজানা আশংকা দানা বাঁধে,

ভাদ্রের আগমনেই পাচ্ছি তালপিঠার গন্ধ,
বাহ্ চারদিকে জমেছে বেশ নয়ত মন্ধ।
চোখে দেখলে ভাদ্রের ফল,

যাহা বলিব, সত্য বলিব
মিথ্য বলিব না
তোমাকে যে আর ভালোবাসি না

হাজার রাতের অপেক্ষা ছিল যেথায়
ঝরে ঝরে পড়েছে কতো শিশির নরোম মৃত্তিকায়!
আমি লোভী মন নিয়ে বুনে গেছি স্বপ্নের সাতকাহন
তুই বললি, শোন 'মৃন্ময়' রাজকুমারটাকেই বিয়ে করে ফেল!

বলিনি কখনো?
আমি তো ভেবেছি বলা হয়ে গেছে কবে।
এভাবে নিথর এসে দাঁড়ানো তোমার সামনে
সেই এক বলা

এসো এসো সখী তুমি
আমার এ কুঞ্জমেলায়
গ্রহণ করিব তোমায়
সাজিয়ে বরণ ডালায়।

তোমার চোখেতে আমার ছবি দেখি,
আমার চোখেতে তুমি কি মোরে দেখো ?
আমি যে কবিতা তোমারে নিয়ে লিখি
তুমি কি আমা‍য় নিয়ে কবিতা লেখো ?

উড়ো উড়ো দিন রাত্রি, শুকনো পাতার মত।
মনের পাখি থমকে কাঁদে, ছিল অনেক নৃত্যরত।
নিজের প্রতি বাড়ছে দ্বিধা, বয়েস অনেক হলো।
অমন মনে কে লোকালো, একটু আড়াল খোলো।