বংশে কেউ কখনো মাথা খাটিয়ে দু চার কলম লিখেছে বলে শোনা যায়নি। লেখালেখি যেটুকু করেছে তা ঐ পরীক্ষা পাশের জন্য। তারপর কয়েক ক্লাস পাশ

আমি হাসিব। ঢাকার এক ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানে পড়ি। আমাদের বিদ্যালয়ের ভবন দু’টি- একটিতে ক্লাস হয়, অন্যটি থাকার জন্য। দুটোই ছ’তলা করে।

তিন বন্ধু একই গ্রামে বসবাস করে ।একজন কৃষক,একজন জেলে আর একজন দোকানদার। তিন বন্ধুর মধ্যে সম্পর্ক বেশ ভাল। জেলে বন্ধুর একটু চুরির

কলেজ পড়ুয়া মেয়ে পরমিতা, সে এবার এইচ,এস,সি পরীক্ষার্থী, মেধাবী ছাত্রীও বটে। সে বিছানায় শুয়ে শুয়ে কি যেন ভাবছে।

আমার পাড়াত নাম বগা, বন্ধুরা বলে মগা, আসল নাম হুদা, বউ বলে বেহুদা। রোগা-পটকা-লম্বাটে বলেই পাড়ার লোকেরা বগা নামে ডাকে। মাথায় মগজ

আজ বৃহস্পতিবার। দুপুর গড়িয়ে বিকেল। সুপ্তি খাটে শুয়ে গল্পের বই পড়ছে। ও পড়ে চতুর্থ শ্রেণীতে। আজ ওর খুব খুশির দিন। কারণ আগামীকাল

ফি বছর গদাইয়ের ফাইনাল পরীক্ষার ছুটিতে আমডাঙা থেকে আচমকা নরুন মামার আবির্ভাব হয়। সজনেখালির পটল মাসী অথবা জামতাড়ার শিউলি পিসিও বাদ যায় না।

বকের হাড় খুব নরম হওয়ায় তাতে কামড় বসালে মুড় মুড় শব্দ করে সুন্দরভাবে ভেঙ্গে যায়। তাই একবার বকের মাংস খাওয়ার সাধ জেগেছিল আমাদের

“আপনার বউ মানে আমাগো ভাবী তো দারুণ সুন্দরী” । বাস কনট্রাক্টরকে ভাড়া দিয়ে মানিব্যাগ পকেটে রাখতে গিয়ে পাশের সিটে বসা সহযাত্রীর মুখ থেকে

তখন আমার কতইবা বয়স, বড়জোর বার কিবা তের। সবেমাত্র ষষ্ঠশ্রেণিতে ভর্তি হয়েছি। ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে সহপাঠি যাদের পেলাম তাদের