শ্যামবাবু । থাকেন তালতলায় । তালতলা জায়গাটা জমজমাট । সকালেও জমে উঠেছে । এই রকমই এক সকালে শ্যামবাবু বেরিয়েছেন বাজার করতে।

আমার একটি বউ, একটি বেডরুম (শেয়ারড) আছে। একটি ফ্ল্যাটে টোনাটুনির সংসারে আমি আর আমার বউ বসবাস করছি প্রায় আড়াই বছর হল।

অনেক অনেক কাল আগের কথা। সেই কালে বাজারে মানুষ কিনিতে পাওয়া যাইতো। মানুষ মানুষকে টাকা দিয়া কিনিয়া নিতে পারিতো। হাট বাজার

তিন বন্ধু একই গ্রামে বসবাস করে ।একজন কৃষক,একজন জেলে আর একজন দোকানদার। তিন বন্ধুর মধ্যে সম্পর্ক বেশ ভাল। জেলে বন্ধুর একটু চুরির

লোহার ব্রিজটার তলদেশে জল ছুঁইছুঁই করছে। আমি উবু হয়ে জলে নিজের চেহারা দেখার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম।

কৃষ্ণপুর স্কুলের সবাই তাকে এক নামে চিনে। আমাদের দলের লিডার। সে হলো চিনু দা। মা মাসিরা অবশ্যি বলে এটা কোন নাম হলো? পাড়ার বুড়ো পটলবাবু

গ্রীষ্মের ভরদুপুরে যখন গরম থেকে কিছুটা শান্তি পেতে সবাই ভাতঘুমের কোলে আশ্রয় নিয়েছে,মর্জিনা তখন ঘরের দরজায় মেঝেতে বসে ভাবনার অতলে

ঘুম ভেঙ্গে গেল হঠাৎ করেই। কোথায় আছি বুঝে উঠতে কিছু সময় ব্যয় করলাম। ডিম লাইটের আবছায়া আলোয় সবকিছু কেমন অচেনা লাগছে।

আমার পাড়াত নাম বগা, বন্ধুরা বলে মগা, আসল নাম হুদা, বউ বলে বেহুদা। রোগা-পটকা-লম্বাটে বলেই পাড়ার লোকেরা বগা নামে ডাকে। মাথায় মগজ

বংশে কেউ কখনো মাথা খাটিয়ে দু চার কলম লিখেছে বলে শোনা যায়নি। লেখালেখি যেটুকু করেছে তা ঐ পরীক্ষা পাশের জন্য। তারপর কয়েক ক্লাস পাশ