আনাড়ি

রম্য রচনা (জুলাই ২০১৪)

মোঃ মোজাহারুল ইসলাম শাওন
  • ৫৯
গত বুধবার ফরিদপুরে অফিস করতে এসেছিলাম যদিও সরকারি ছুটির দিন ছিল।কাজের তেমন কোন চাপ ছিল না। রান্নাবান্না করে খেয়ে দেয়ে শুয়েছিলাম প্রায় রাত ১ টায়। ঘুমিয়েও পরেছিলাম। ফজর নামাজে উঠার পর থেকে পিঠের উপর দিকে এক তীব্র ব্যথা অনুভব করছিলাম। এতো তীব্র যে সারাদিন আমাকে খুব কাতর করে ফেলল।কিন্তু কাজের চাপ থাকায় কিচ্ছু করতে পারলাম না। সকালের ৮-৯ টা লেকচার ক্লাস, এরপর রিপোর্ট লেখা। ১২ - ৩ টা পরীক্ষার্থীদের নিয়ে একটানা উপদেশ বিতরণ । এরপর যখন রুমে এলাম তখন ফ্রেস হয়ে নামাজ পরে খাবার পেটে দ্রুত চালান দিলাম তখন ঘড়ির কাঁটা ৩:৪০।
বিছানায় এলিয়ে দিলাম যেই না এই নশ্বর শরীরটা রাজ্যের ক্লান্তি আর ঘুম চেপে ধরল। বাস্তবের কাছে এক সময় ধরা দিতেই হল। ৫ টায় বাস। তাই সাড়ে ৪ টায় উঠে ক্লান্ত শ্রান্ত শরীরকে টেনেটুনে বাস স্ট্যান্ডে হাজির করলাম। গাড়ি ছাড়ল ৫ টা পার করেই। আমার পিঠের ব্যথা তখন তীব্র। চোখে ঘুম। ঘুমকেই পাত্তা দেয়া বুদ্ধিমানের কাম ভেবে সেদিকেই সময় পার করলাম। পুরো রাস্তায় আধো ঘুমে ঘুমে চলছিলাম। এক সময় রাত সাড়ে ৮ টায় আমিনবাজার ব্রিজ পার হয়ে পর্বত সিনেমা হলের সামনে দাঁড়িয়ে পড়লাম। আমি একা না, আমাদের গাড়ি দাঁড়িয়ে পড়ল। এই বিশ্রাম শেষ হল রাত ৯ টায়। পাক্কা আধাঘণ্টা ট্রাফিক সাহেবের বদৌলতে আমরা দাঁড়িয়ে থাকলাম। গাড়ি থেকে দুইজন যাত্রী তাকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করল। উনি কোন উত্তর দিলেন না। বরং বয়স্ক লোকটিকে বললেন, 'আপনার বুদ্ধিতে চলব নাকি?'
বেচারা মুখ কালো করে গাড়িতে এসে বসলেন। আমরা টাকার বিনিময়ে সময় না হলেও ইট আর বালুর প্রায় ৫০০ ট্রাক কে ঢুকতে দেখলাম। শুনি যে প্রতি ট্রাকে ২০০টাকা ওনারা পান বলেই রাত ১০ টার বদলে সাড়ে ৮ টাতেই উনাদের এই কর্ম চলে।জনগণের সুবিধা নয় ট্রাক দের সুবিধা ওনারা ভালো দেখেন !
রাতে ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক ও ঘুমের ওষুধ খেয়ে শুয়ে পড়লাম। সকাল গেলো নিজেকে একটু স্বাভাবিক করতে। সন্ধ্যায় চ্যাম্বার করলাম। একটু কষ্ট কমেছে।হেড হাবীব ভাইকে বললাম রাতেই আসব কিনা। উনি বললেন যে উনি যেহেতু রাতেই এসে পৌঁছেছেন, আমি আগামীকাল আসলেও চলবে। আমি শরীরের দিকে চেয়ে একটু হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। বারিতেও বেশ কিছু কাজ জমে ছিল। ছেলেটা প্রায় ২ মাস পর আবার হলে চলে যাবে। মাসের প্রথম দিকে ভাড়ার হিসাব গুলো করা লাগে। যা হোক রাতে কাজ কিছু কমিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
শনিবার সকালে ফজরের নামাজ পরে রেডি হয়ে গাবতলি বাস স্ট্যান্ড এ আসতে আসতে১ম গোল্ডেন লাইন গাড়ি চলে গেলো ৫:৪৫ এ। সূর্যমুখী ১ম গাড়িতে উঠলাম গাড়ি ছাড়ল ভর ৬:০৫ টায়। আমজাদ ড্রাইভার আমার ১৫ বৎসরের পূর্ব পরিচিত। ওকে বললাম আমার পরীক্ষা আছে একটু দ্রুত টেনে যেতে। সুপারভাইজারকেও একি অনুরোধ করে আমি গাড়িতে ঘুমানোর চেষ্টা করছিলাম।
গাড়ি বেশ টেনেই চলছে। আমিও সকালের শীত শীত হাল্কা বাতাসে বেশ তন্দ্রালু আবেশে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি। গাড়ির এই ঘুমের একটা মজা আজকাল উপভোগ করি। সব বুঝি কিন্তু চোখ খুলতে পারিনা। নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা কেমন কেমন এক ব্যাপার !গাড়ি নবী নগর পারি দিয়ে দ্রুত চলছে। কোথাও বৃষ্টি হয়েছে মনে হচ্ছে। বাতাস আরও শীতল অনুভূত হচ্ছে ! আমার বেশ ভালো লাগছে।গাড়ি হটাত করেই থেমে গেলো বেশ ঝাঁকুনি দিয়েই। আমি মনে হচ্ছে গাঢ় ঘুমিয়ে পরেছিলাম। ঝাঁকুনি খেয়ে জেগে উঠলাম। চোখ কচলে একটু স্বাভাবিক হতে চেষ্টা করলাম। জায়গাটা কোথায় চেনার জন্য জানালার কাঁচ গোলে দৃষ্টিকে বাইরে প্রক্ষেপণ করলাম। ওহ, এইটা তো মানিকগঞ্জ শহর। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি প্রায় পৌনে ৮ টা বাজে। নাহ, বেশ দেরী হয়ে গেছেতো !
হেল্পার খুব জোরে জোরে চিৎকার দিচ্ছে, 'সাংবাদিক হলে কি হবে। সুপারভাইজারের অনুমতি ছাড়া গেট খোলা যাবে না। সমস্যা আছে !'
গাড়ি থেমে আছে মানিকগঞ্জ ট্রাফিক গোল চত্বরে। দরজায় ঘা পোঁছে বেশ জোরে জোরে। কিন্তু হেল্পার এক কথা বারবার বলে যাচ্ছে কিন্তু গেট খুলছে না। গাড়ির যাত্রী সবাই জেগেছে। আমিও জেগে একটু বিরক্ত হচ্ছি। মনে মনে ভাবছিঃ আরে বাপ, যদি কাউকে নিতে হয় নে, তবু সময় নষ্ট করিস না। আমার পরীক্ষা আছে দেরী হচ্ছে।
এতক্ষণে যাত্রীদের ভিতর থেকে কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, 'এই ড্রাইভার চালাও। কাউরে তুলবে না।' সাথে আরও দুই একজন গলা মিলাচ্ছে।
গভীর ঘুমে থাকা সুপারভাইজার মিরাজ উঠেছে।ও গাড়ির পিছনে ঘুমিয়েছিল। মিরাজ অনেক দিনের পুরনো সুপারভাইজার। ওর দেয়া তথ্য অনুসারে প্রায় ১৫বৎসরের অধিক এই পথে এই কাজে নিয়জিত। দুইবার সরাসরি এক্সিডেন্টে পরেও বেঁচে আছে। বেশ সাহসী কিন্তু হাল্কা পাতলা রোগা ধরনের গড়ন। প্রায় চেষ্টা করে হাসিদিয়ে কথা শুরু করতে কিন্তু একটু পড়েই মুখের মাংসপেশি পরলে বোঝা যায় এই হাসি অন্তর থকে নয়, বাণিজ্যিক ! তারপরেও ঢাকা ফরিদপুর রুটের এক জনপ্রিয় সুপারভাইজার এই মিরাজ ।
মিরাজ গাড়ি থেকে নেমেছে। আমি গলা উঁচিয়ে দেখছি গাড়ির সামনে একজন পুলিশের অফিসার জাতীয় একজন সাথে দুইজন সিপাহি। অফিসার হাত নেড়ে নেড়ে গারিকে সাইড করতে বলছেন। ড্রাইভার অনিচ্ছা সত্ত্বেও গাড়ি বাঁকা করে সাইড নামক ভান করছে।পুলিশ কর্মকর্তা একবার মুখ খেচিয়ে ড্রাইভারের দিকে তাকাচ্ছে আবার মিরাজের সাথেও মাথা দুলাচ্ছে।
মিরাজঃ স্যার, আমি আজ অসহায়। কাউকে নিতে পারব না। আমার চাকুরী থাকবে না।আজ গাড়িতে মালিকের চেক আছে। একজন মাঝ বয়েসি লোক চোয়াল ভাঙা, মুখে খচা খচাদাঁড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পুলিশের কাছে। ফেসবুকে দেখা আমাদের নিমাই নায়কের সৃষ্টিকর্তা কিছুটা নান্নু ভাইয়ের মত লাগছে। আমি এইবার সোজা হয়ে দাঁড়ালাম যে নান্নু ভাইকে নিশ্চিত করতে। না মনে হচ্ছে না।
পুলিশ নাছোড়বান্দা। যে কোন মূল্যেই এই গাড়িতেই মহান সাংবাদিক কে তুলে দিতে হবে। এতে গাড়ির কর্মচারীদের সমস্যা হলেও তার আইন বহাল রাখতেই হাবে।অফিসার আবার পুলিশের লোক বলে কথা ! আমার দীর্ঘ ৩৩ বৎসরের অভিজ্ঞতায় এই সকল ক্ষেত্রে বাসওয়ালারা এক সময় মুখ বাকিয়ে এই লোকদের গাড়িতে উঠাতে বাধ্য হন।তাই কিছু না বলে চুপ চাপ দেখে যাওয়াই ঠিক করলাম। হটাত মনে হল সাথে ক্যামেরা আছে, যদি কোন অনিয়ম দেখি তো প্রমাণ সংগ্রহে রাখার চেষ্টা করি। জনস্বার্থে সাংবাদিকতা ! কত চ্যানেল আজকাল এই বিষয়ে উৎসাহ দিচ্ছে !
আমি দাঁড়িয়েছি আমার সিটে। গাড়ি বেশ কিছুটা সাইড নিয়েছে ইতিমধ্যে। গাড়ির সামনে ঠিক মাঝে সেই পুলিশের কর্মকর্তা দাঁড়িয়ে হাটের ইশারায় আরও সাইডে যেতে বলছে। আর কাগজ পাতি বের করার ইশারা দিচ্ছে ! আমি ভিতরে ভিতরে ফুঁসতে শুরু করেছি। আমার তাড়াতাড়ি যেতে হবে। ওরা দেরী করছে কেন। মহান সাংবাদিক ভাইকে, থুক্কু স্যার কে তুলে নিলেই তো হয়। যার জন্য ট্রাফিক বিভাগ এতো করে বলছে !আমি কেমেরা রেডি করে ত্বক্বে ত্বক্বে আছি, কি ঘটে। কিভাবে সমাধান হয় দেখারও প্রমাণ রাখার ...
গাড়ি চলতে শুরু করল।গাড়িতে কেউ উঠল না, শুধু মিরাজ ছাড়া। ব্যাপার কি !তাহলে কি মিরাজ ঘুষ দিয়ে সাত সকালে এই যাত্রা রক্ষা করল নিজেকে ! কি দরকার ছিল। গারিত ফাঁকাই একজন কে নিলে তো আর টাকা দেয়া লাগতো না। এই সব হাবিজাবি মনে চিন্তা করছি। মিরাজ আমাকে পাশ কেটে আবার পিছনে ঘুমুতে যাওয়ার জন্য আমাকে ক্রস করছিল। আমি মিরাজ কে হাতের ইশারায় দাঁড় করিয়ে ফেললাম।
আমিঃ মিরাজ ভাই, কি হ্যেছে বলুন তো !
মিরাজঃ আর বলেন না। ফালতু ঝামেলা করে সাত সকালে। ভাই বসেন আর সমস্যা নাই।
আমিঃ কিন্তু কি হয়েছিল?
মিরাজঃ আরে আজকালকার বালের (শরীরের নিম্নাংশের পশম, অন্য কোন কিছু নয়)সাংবাদিক। ফ্রি খাইতে হবে। ক্ষমতা দেখাতে হবে। ব্যটা তুঁই লকাল গাড়িতে যা !আন্তঃনগর বাসে উঠতে হবে কেন?
আমিঃ তাছাড়া পাইলেন কিভাবে? কত দিলেন সকাল বেলায় !
মিরাজঃ হ, কি যে কোন স্যার ! এই লাইনে আজ ১৫ বৎসরের উপর। আমি মিরাজ ২দুইবার মরতে মরতে বেঁচে আছি। ঘুষ দেই না, আল্লাহ্‌ যেন না দেয়ায়, দোয়া করবেন। বলেই পিছনে যেতে শুরু করল।
আমিঃ আরে দাঁড়ান, কিন্তু মিটল কিভাবে? পুলিশ অফিসার ছেড়ে দিল কি এম্নে এম্নে?
মিরাজঃ এম্নে এম্নে কি ছাড়ে স্যার। ম্যানেজ করতে হয়।
আমিঃ আরে কিয়াবে ম্যানেজ করলেন, সেইটাই তো জানতে চাচ্ছি।
মিরাজ এইবার একটু মুড গম্ভির করল। সম্ভবতঃ ওর শরীরের টি সার্টের ডানদিকের কলার একটু টান দিয়ে সোজা করল, আমি স্পষ্ট দেখতে পারলাম না। বললঃস্যার, সব সময় টাকা না, বুদ্ধি দিয়েও বিনে পয়সায় পার পাওয়া যায়। বুঝলেন না, ১৫ বৎসর এর বেশী এম্নে এম্নে কি এই পথে ! কত দেখলাম ?
আমিঃ মিরাজ ভাই, আপনি কিন্তু ভাব লইতেছেন। আমি আসল বিষয় জানতে চাচ্ছি।
মিরাজঃ স্যার বলছি তো। কোন টাকা দেই নাই। তবে কিছু একটা কইছি... আর ছেড়ে দিচ্ছে।
আমিঃ কি গালি দিচ্ছেন, ভয় দেখাইছেন?
মিরাজঃ না স্যার, গালি দিব কেন? আমরা ছোট মানুষ। তয় বুদ্ধি দিয়ে কিছুএকটা কইছি। আজকাল এইটায় খুব কাম হয় !আমি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। একটুমেজাজ করেই বললাম, ফরিদপুরের লোকদের প্রতি আমার তেমন কোন উৎসাহ নাই। এদেরকাজকামে আমি সন্দেহ ছাড়া স্বাভাবিক কিছু দেখিনা। আপনি আজ সাত সকালে আবারোসেটা প্রমান করছেন। সাত সকালে ভেজাল করেন না। কি হয়েছে বলুন।
মিরাজ বেশ হেলে এসে প্রায় আমার কানের কাছে এসে যা বলল তাতে শীত শীত অনুভুত আমার শরীর গরম হয়ে গেলো নিমিষেই।
মিরাজঃ স্যার, আমি পুলিশ অফিসারকে বললাম, আমার গাড়িতে গোপালগঞ্জের জেলাজজ আছেন উনার খুব তাড়া আছে। সকাল থেকেই উনি তাড়াতাড়ি যেতে বলেছেন। আমি কিউনাকে ডাকব? এতেই কাম হয়েছে, স্যার। পুলিশ কাগজ দেখেনি, গাড়ি ছেড়ে দিল।
আমি কিছুটা চোখ ছানাবড়া করে বললামঃ জেলা জজ কে পুলিশ বা সাংবাদিক এতো সমীহ করে, সম্মানকরে। আশ্চর্য !
মিরাজ মুচকি হাসি দিতে দিতে পিছনে যাচ্ছে আর বলছে শুধু জজ কে নয় স্যার।আপনি জ্ঞানী মানুষ বুঝেও এমন করছেন কেন? জজ নয়, কোথাকার জজ এইটা বড় কথা।দেশ তো এখন ওখান থেকেই চলে যে !
আমি ঘুম কাটানো এই চোখে আবার ঝাপসা দেখতে শুরু করলাম। চোখের সামনেগোপালগঞ্জের ক্ষমতা দেখে অভিভুত হয়ে যাব না টাস্কি খেয়ে পরে যাব, বুঝতেপারলাম না। হটাত মনে হল আচ্ছা ছবি তুলেছিলাম বাস ছাড়ার সাথে সাথে। ওখানে কিঐ পুলিশ বা সাংবাদিকের ছবিটা উঠেছে?
ক্যামেরার ছবি চেক করে দেখি চলন্ত বাসের ফাঁকা সিট আর জানালার কাঁচ ছাড়াকিছুই ধরতে পারিনি। ইস অল্পের জন্য ফসকে গেলো যে ! মহান ব্যক্তির স্মৃতিরক্ষার আমার এই উদ্যোগ ! জীবনের এই পরন্তবেলাও আনাড়ীই রয়ে গেলাম ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শামীম খান সুন্দর গল্প , রম্য । ভাল লাগলো । শুভেচ্ছা রইল ।
পুলক বিশ্বাস গল্পটা বেশ লেগেছে আমার। ভোট দিলাম। আামার কবিতা পাতায় আমন্ত্রণ ও ভোট প্রত্যাশা করি যদি আপনার আমার লেখা ভালো লাগে।
মোঃ মোজাহারুল ইসলাম শাওন এই লেখাটি লেখার পর আর চোখ বুলাইতে পারিনি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আমার পাঠানো লেখা প্রকাশে ভীতুর পরিচয় দিয়ে আমাকে আবার একটি লেখা দেবার সময় দিয়েছিল। যখন লেখা পাথাই তখন সময় নাই। ফলে আর বানান শুদ্ধ করা হয়ে ওঠেনি। তবে লেখার নামকরনের জন্য এই বানান ভুল গুলো মনে হচ্ছে খাপ খেয়ে গিয়েছে। হা হা হা
প্রজ্ঞা মৌসুমী এই যে চলতে চলতে (পথযাত্রায়) গল্পকে নিয়ে যাওয়া- বেশ লাগে আমার। মিরাজের বুদ্ধির প্রশংসা করতে হয়। আপনার লেখনী এবং গল্প দুটোই ভালো লেগেছে।
্রিতজ্ঞ।আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। চৌকশ মন্তব্যের জন্য।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু হা হা হা। গোপালগঞ্জের জেলা জজ! দারুন লিখেছেন। খুব ভাল লাগল। শ্রদ্ধা জানবেন।
অয়াহিদ ভাই, অশেশ কৃতজ্ঞ।

২৯ জুন - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "নগ্নতা”
কবিতার বিষয় "নগ্নতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৪