পাঠকবৃন্দের কি কখনও এমন হয়েছে, যে আপনার নিরেট কঠিন বাস্তবটা অন্যের কাছে নিতান্তই রসিকতা হয়ে ধরা দিয়েছে?

ওগো আমার হৃদয়হীনা “প্রিয়া”,
লেখার শুরুতেই তোমাকে জানাই আমার ব্যথা ভরা বেদনার্থ হৃদয়ের অফুরন্ত

‘আমার কাকু না খুব ইমোশনাল ছেলে একটা, তা জানিস, বাদল?’
‘তা জানি বইকি। আর বেশী বেশী কিচ্ছুটি হওয়া মোটে ও ভালো জিনিষ না’।

টুক্কার সব কথার উপর চন্দ্রবিন্দুর ছড়াছড়ি! শব্দের প্রতিটা অরের উপর চন্দ্রবিন্দু, তাও একটা করে না একেবারে অসংখ্য, অগনণীয়। চন্দ্রবিন্দুর ভারে

কত রাত একা একা ছোট্ট বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আমি রুপালী চাঁদের সাথে করেছি মিতালী। মধুর সঙ্গ দেয় সে আমার একাকিত্বে,আমাকে বেঁচে থাকার

দুপহরের অশ্বত্থের ঘ্রাণে
দখিনামাঠের দীঘি—

(গল্পটি জনপ্রিয় আমেরিকান ছোট গল্পকার মিঃ ডেভিড এল্ডার এর গল্প “Keeping Score” অবলম্বনে রচিত)

একজন নারী। নাম রহিমা।
পরিচয়, রহিমা কাজের মেয়ে। অভিজ্ঞতাটাও কম নয়। পাঁচ ছয় বছরের কাছাকাছি।

কাজী মিজানুর রহমান কে পরোপকারী বললে কমই বলা হবে । জীবনে চলার পথে অন্যের বিপদকে তিনি কখনোই অন্যের বলে মনে করতেন না

পিছন থেকে কে যেন জিজ্ঞেস করলো, কয়টা বাজে, ভাইয়া?
দেখলাম যে কালো বোরখা পরা, মাথায় ওড়না, লম্বা মত ফর্শা একজন মেয়ে।