এ বিশ্ব চরাচরে কত আজিব মানুষ দেখতে পাই। সেরকমই একজন আজিব মানুষ এই মুহুর্তে আমার সামনে বসে আছে। আজিব বলছি এ জন্য

সমর বাগচী । গেছে নিজের গ্রামে । খুব কষ্ট করে । যে রকম চেহারা তাতে কষ্ট হওয়ারই কথা । মোটা সোটা একেবারে ফুটবলের মতো । এই সময়ে

"এই যে, মোজাম্মেল সাহেব! কেমন আছেন?"
মোজাম্মেল সাহেব একটু ভড়্কে গেলেন। ভ্রু জোড়া কুঁচকে তাকালেন।

আজ আমার মেজাজটা ভীষণ খারাপ। মেজাজ খারাপের কারণটা কাউকেই বলতে পারছি না। এমনকি ক্লাসে যখন ছিলাম তখন আমার প্রিয় বন্ধু

শফিক সাহেব এর মাথায় এখন দুনিয়ার চিন্তা। দু মাস ধরে বেতন হচ্ছে না। শফিক সাহেবের কোন রাজত্ব নেই যে তিনি তা দিয়ে তিনি সংসার চালাবেন।

-বেটি, একটু সাটাম করবা হবি। বেলাটা ডুবে গেল।
-করছু বাবা। কুমড়ার বোটালা কাটছু।

হৃদ্য! অ হৃদ্য! কোথায় লুকিয়ে আছিস রে হারামি? শুনতে কি পাস না? হারামজাদাটার কাণ্ড দেখো ত--শুনেও শুনে না! হে আল্লা, এমন অপদার্থ

মিনার ক্ষুব্ধ মনটা অবাক হয়ে ভাবে, এতো যন্ত্রনার মাঝেও তার সবই মনে পড়ে, কেন পড়ে ? কিসের জন্য পড়ে ?বাড়ির সামনের বড় রাস্তা, বাবার

আমি খেয়াল করে দেখেছি একটা না একটা সমস্যা সব সময় আমাকে তাড়া করে বেড়ায়। ইদানিং বয়স বাড়ার কারনে নাকি ওজন বাড়ার কারনে

অরুণের সঙ্গে আমার বয়সের পার্থক্য যাই থাক কোন অসুবিধায় পড়লে আমার কাছে তার আসা চাই । আমিও যতটা সম্ভব তা সমাধান করার চেষ্টা