নিউ ইস্কাটনের এক পত্রিকা অফিসে যাবে বলে বিজয়নগর পানির টাঙ্কির কাছে দাড়িয়ে আছে আফতাব সাহেব। রিক্সার জন্য দাড়িয়ে আছে সে। হরতাল

ডাক্তারি পড়তে ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজে পড়তে এসেছি। আমার ক্লাসের অতি অনিয়মিত ছাত্র খোকনের সাথে দেখা হল প্রায় ৫

ইদানীং আবোল তাবোল ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না কনক। কিন্তু বের হয়ে আসাটা জরুরী। সামনে বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা। বয়স

গল্প বলার আগে একটা কথা বলি- আবাসিক হোটেলে থেকে একটি প্রতিষ্ঠানে আমি পড়ালেখা করি। সেখান থেকে কমপক্ষে একমাস পর পর

-বেটি, একটু সাটাম করবা হবি। বেলাটা ডুবে গেল।
-করছু বাবা। কুমড়ার বোটালা কাটছু।

আজ আমার মেজাজটা ভীষণ খারাপ। মেজাজ খারাপের কারণটা কাউকেই বলতে পারছি না। এমনকি ক্লাসে যখন ছিলাম তখন আমার প্রিয় বন্ধু

অরুণের সঙ্গে আমার বয়সের পার্থক্য যাই থাক কোন অসুবিধায় পড়লে আমার কাছে তার আসা চাই । আমিও যতটা সম্ভব তা সমাধান করার চেষ্টা

দৃশ্যটা ভীষণ বীভৎস। শুধু বীভৎস নয়। এখন তো মনে হচ্ছে বেশ উপভোগ্যও। বাদাম, ছোলা, বুট ভাজা, চা, আর পানি বিক্রেতাদের

রাহেলা আজ আদালতের কাঠগড়ায়। অনেক বড় একটা অপরাধ করেছে সে, যার কারনে আজ তাকে কাঠগড়ায় দাড়াতে হলো। তার উপর একটি হত্যা

এ বিশ্ব চরাচরে কত আজিব মানুষ দেখতে পাই। সেরকমই একজন আজিব মানুষ এই মুহুর্তে আমার সামনে বসে আছে। আজিব বলছি এ জন্য