সুনিতির ভেজা চোখ আফসানের সামনে এসে আরও ভিজে ওঠে, ফুফিয়ে কাঁদে সে ।ভৈরবের কুল ঘেষে সুনিতিদের বাড়ী, পাশের গ্রামের ছেলে

এটি একটি তথ্যভিত্তিক, কল্পবিঞ্জান এর গল্প যাতে রহস্য, জীবন, ভালোবাসা, শূণ্যতা ও তার থেকে উত্তরণ এর কথা আছে।

আজকের আকাশরেখাতল জুড়ে ক্যামন এক অচিন নৈঃশব্দজালে আটকা পড়া আমার অজানিত অস্তাচলগামী অনন্তযাত্রাধ্বনি নিজেই শুনছিলাম

হৃদয় এবং তার বিচিত্র সব পথপরিক্রমায় মুখোমুখি কিছু শূন্যতার গল্প।

ঘন্টাখানেক হল লোডশেডিং হয়েছে। তবে, আজ আর গরমে হাসফাস নেই। দিন পনেরোর প্রচন্ড দাবদাহ থেকে মুক্তি দিয়ে গেল বিকেলের কালবৈশাখী।

আমি যখন একা হতে হতে আরো একা হয়ে গেলাম, তখন আমি একাই থাকতাম। একা একা হাঁটতাম আমি। হেঁটে হেঁটে একা একা। আমি তখন খুব

শরতের সকাল।
সোম্য শান্ত পরিবেশ। কুয়াশা ঘেরা উদিত সূর্যরে নিশ্চল নীরবতা। কোন

..তখন আছিল ভর দুপুর, দোকানে নিরিবিলি পরিবেশ। কাষ্টমার ছিলনা একদম। ঠিক তেমন সময় শিলু এসে প্রন্তাবটা দিছিল অকস্মাৎ। ওমন

ডান হাতে একটি লন্ঠন আর বাঁহাতে একখানা লাঠি। লাঠির অগ্রভাগে লোহার নাল লাগানো। সাঁওতালগঞ্জ পার হবার পরপরই চটিখানা ছিঁড়ে গেছে।

আমার নানার চার মেয়ে ও দু’ছেলের মধ্যে আমার মা ছিলেন সবার বড়। নানা আমার মাকে খুব ভালোবাসতেন। আমাদের বাড়ি থেকে নানার বাড়ি