প্রথম অধ্যায়ঃ
১৯৯৬ সালের ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি,ধূসর কুয়াশা ঢাকা সকাল, তখন ৮টার কিছু বেশি বাজে। শৈত্য

ধনু রাশির জাতক তাসনিম সবসময়ই একটু অন্যরকম। অন্যরকম বলতে কখনো হইহুল্লোড় করে বাড়ি মাতিয়ে তুলছে। কখনো চুপচাপ। হতাশায় মৃয়মাণ। কখনও সাহসী দূর্বার।

উমে জড়ানো লেপটা গা থেকে ফেলে দিতে ইচ্ছে করছে না তমার | তার উপর রুপম তাকে জরিয়া ধরেছে | তবুও তাকে উঠতে হবে নইলে তার মা সন্দেহ করবে | রুপমকে ডাক দিল সে | রুপম বিরক্ত হয়ে বলল

দেখতে দেখতে শীতকালটা এসেই পড়ল। বর্ষায় ঠিক হয়েছিল মিজান মামার বিয়ে হবে শীত কালে। এই বিয়ে নিয়ে মামা যতটা না খুশি তারচেয়ে হাজার গুনে উৎসাহ আমার বেশি। তাই বলে এটা ভাবা যাবে না-

রায়হান,শফিকুল ও তুষার তিন বন্ধু একসঙ্গে একটি ফ্ল্যাটে থাকে। তারা পড়াশোনা করে একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে এবং তিনজনের পড়াশোনোর বিষয় হচ্ছে কম্পিউটার সায়েন্স। তারা যে ফ্ল্যাটটিতে থাকে

চার বছরের উপরে অষ্ট্রেলিয়াতে আছি। আমাদের ছয় ঋতুর বদলে এখানে চার ঋতু। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি হল গ্রীষ্ম। মার্চ থেকে মে এখানকার শরৎ কাল। এর পরের তিন মাস হল শীত আর সেপ্টেম্বর

কারো জন্য পৌষ মাস,কারো সর্বনাশ" কথাটির মর্মাথ ভিন্ন দ্বারায় প্রযোজ্য যেহেতু আজ শীতার্থদের বেলায় এই কথাটি মানাবে কি ? মাছুমের ছোট্ট পরিবার রেহানা-মা-বাবা এই মাত্র চার জন সদস্য। কত স্বপ্ন

১
ভোর হতে তখন অনেক বাকি । চারদিকে সুমধুর আজানের ধ্বনী শুনা যাচ্ছে। রাতজাগা কিছু পাখির

ঘুম থেকে উঠেই বিরক্তিতে রাহেলার কপাল কুঁচকে গেল । মিতুল বিছানায় নেই । মিতুল রাহেলার ৮ বছরের শিশুকণ্যা । এইবার ক্লাস টু তে উঠবে । ওর বয়সী বচ্চাদের তুলনায় ও খুব একটা চঞ্চল নয় ।

বাবা আমাগো গেরামের সবার বুঝি ধান কাটা শেষ তাইনা? বাবা/হ মা.বাবা বলল/গ্রাম থেকে ফুলি ও তার বাবা মা এসেছে ক এক মাস হলো/ফুলির মা এক বাড়িতে কাজ নিয়েছে/গ্রামে তাদের সব ছিল.....