সন্ধ্যা ৭টা। দাড়িয়েছিলাম মিরপুর ১১ নাম্বার ব্যাস স্ট্যান্ডে। আমার বাসা পুরান ঢাকায়। মিরপুরে এসেছিলাম আমার মেজো ফুপুর বাসায়। এখন বাসায় যাবো। কিন্তু কোন সি.এন.জি অথবা বাস দেখছি না।

০১.
আজ এই ভোর বেলাতে স্বাভাবিকের চেয়েও যেন একটু বেশি করে কাক ডাকছে।

গুদারা নৌকা থেকে চন্দ্রমল্লিকার হাত ধরে সন্তর্পনে ঘাটে নাম অনভ্যস্ত রায়হান। কঙ্করময় লালমাটির পাড় বেয়ে উঠে যায় উপরে। টোলঘর ছাড়াও আরো অনেকগুলো টঙ দোকান রয়েছে এখানটায়।

ইদানীং আমার কি যে হয়েছে আগের মত আর লিখতে পারিনা। লিখতে গেলেই কলম থেমে যায়। কিন্তু না লিখলে তো চলবে না। রানা ভাইকে কথা দিয়েছি, বিজয় দিবস সংখ্যায় লেখা জমা দেব। আর আমার

ক্রিটন চমকে উঠল। কর্কশ শব্দে সিকিউরিটি অ্যালার্ম বেজে উঠেছে। তার হাতে ছোট্ট একটি ক্রিস্টাল ডিভাইস, ছোট হলেও বেশ পাউয়ারফুল এটি, উন্নত প্রসেসর। কমিউনিকেশন এবং কম্পিউটিং সব কাজ

রাত ১টা। বিছানা থেকে উঠে বসে মমতা রায়। শ্বেতা ও প্রিয়তি তখনো ঘুমায়নি। প্রিয়তি শ্বেতার মাসতুতো দিদি। বয়সে শ্বেতার বছর দুয়েকের ছোট হবে। অনেকদিন পর দেখা হল দুজনার। গল্প যেন ফুরাতেই

একাত্তরের মধ্য শ্রাবণের এক গভীর রাত। আকাশে চাঁদ ছিলো সে রাতে। মেঘে ঢাকা পড়েছিল জ্যোৎস্নার পস্নাবন। একটু আগে এক পশলা বৃষ্টিতে মেঘের আসত্দর কিছুটা হালকা হলে চাঁদের মস্নান-মূক আলো

জ্বলন্ত চুলার উপরে মাটির হাঁড়িতে পানি টগবগ করে ফুটছে । হাঁড়ির তলায় কয়েকটা মিষ্টি আলু । রোমেলা এক দৃষ্টিতে সেদিকে তাকিয়ে আছে । কিন্তু তার মন ঘুরে বেড়াচ্ছে নানা অলিগলিতে । আগুনের

দেশপ্রেম এর সংঞ্জা কি? একজন বিখ্যাত ব্যাক্তির কাছে জানতে চাইলে ভদ্রলোক বিব্রত হন। প্রথমে একটু ভেবে নিজেকে গুছিয়ে নেন। ভদ্রলোক বলেন, দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে যারা কাজ করে, প্রকৃত

যার যার দেশ তার তার কাছে প্রিয়। কথাটা গভিরভাবে উপলব্ধি করলাম যখন আমি উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে আসি। প্রথমে মন বসতোই না। মনে হত, ইস, একজন দেশি মানুষ পেতাম তাহলে মন খুলে কথা