এক.
কোন কারণে সবাই আজকে একত্রিত হয়েছে। চারিদিকে হাসি-তামাশা, হই-হুল্লোড় চলছে। এর মাঝেই কেউ

একাত্তরের মধ্য শ্রাবণের এক গভীর রাত। আকাশে চাঁদ ছিলো সে রাতে। মেঘে ঢাকা পড়েছিল জ্যোৎস্নার পস্নাবন। একটু আগে এক পশলা বৃষ্টিতে মেঘের আসত্দর কিছুটা হালকা হলে চাঁদের মস্নান-মূক আলো

দেশপ্রেম?
গ্রাম-গঞ্জের চা দোকান হতে শুরু করে সংসদভবন পর্যন্ত সর্বদা আমাদের দেশ প্রেমের কথা শুনতে শুনতে

"মা তুমি জানো আমি চাকরি পেয়েছি| "
"সত্যি?"

রাত ১টা বেজে ২০মিঃ খোলা জানালা দিয়ে বয়ে আসছে দক্ষিণা বাতাসা। কোন এক অজানা টানে জোনাকিরা ছুটে যায় আঁধারের পথ ধরে। নিশি ফোটা ফুলেদের বুকে শিশির দল বাসা বাধতে শুরম্ন করেছে।

- হ্যালো!
- বন্ধুরাজ, গুড নিউজ আছে। অফিস শেষ করে আমার বাসায় চলে আয়।

মুখ ভর্তি কাঁচা পাকা দাঁড়ি গোফওয়ালা অর্ধনগ্ন মতি পাগলের শরীরে গুয়ের গন্ধ। গলায় চটের ব্যাগ। এই ব্যাগে দু'টাকা না দেওয়া পর্যন্ত পথচারী ও ব্যবসায়ীদের নিস্তার নেই। যতই ধমক আর গালিগালাজ করা

রাত ১টা। বিছানা থেকে উঠে বসে মমতা রায়। শ্বেতা ও প্রিয়তি তখনো ঘুমায়নি। প্রিয়তি শ্বেতার মাসতুতো দিদি। বয়সে শ্বেতার বছর দুয়েকের ছোট হবে। অনেকদিন পর দেখা হল দুজনার। গল্প যেন ফুরাতেই

আমি তাকে কেবলি ভাঙি; ভাঙতে ভাঙতে আবার গড়ে তুলি। সচেতন ও অবচেতন মনে তৈরি হওয়া স্বপ্নগুলো উড়িয়ে দিতে বৃত্ত আঁকি। আমি মনে করি এ তার পুনর্জন্ম। প্রত্যেক মানুষ কোনো না কোনো ভাবে

সন্ধ্যা ৭টা। দাড়িয়েছিলাম মিরপুর ১১ নাম্বার ব্যাস স্ট্যান্ডে। আমার বাসা পুরান ঢাকায়। মিরপুরে এসেছিলাম আমার মেজো ফুপুর বাসায়। এখন বাসায় যাবো। কিন্তু কোন সি.এন.জি অথবা বাস দেখছি না।