(১)
মাসকয়েক আগের ঘটনা..........

বাড়ির নামটা আমার মোটেও পছন্দ হয়নি। যদিও আমি এই বাড়ির সামান্য একজন সদস্য। আমার ইচ্ছার কোন মূল্যই নেই এদের সমাজে। এমন কি এই বাড়িতেও। মানুষ নাকি মানুষকে ভালবাসে; সবার

১
জলিল ভাই বলেছিলেন দুই একদিনের মধ্যেই যোগাযোগ করবেন- আজ প্রায় এক সপ্তাহের মত হতে চলল,

ফাগুনের দুপুর চার পাশ থম থম করছে । সারি সারি গাছ গুলো সবুজ পাতা মাথায় নিস্তব্ধ দাড়িয়ে। মাঝে মাঝে দু'একটা ভ্রমর ভঁ ভঁ শব্দ করে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক ওদিক ঘরের গুমোট পরিবেশে। অসহ্য !

দেশপ্রেম এর সংঞ্জা কি? একজন বিখ্যাত ব্যাক্তির কাছে জানতে চাইলে ভদ্রলোক বিব্রত হন। প্রথমে একটু ভেবে নিজেকে গুছিয়ে নেন। ভদ্রলোক বলেন, দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে যারা কাজ করে, প্রকৃত

-১-
রকিবুল ইসলাম সাহেব বৃদ্ধ হয়েছেন। দেশ ছেড়েছেন সেই আটত্রিশ বছর আগে। ভাল ছাত্র ছিলেন। অনেক

ইদানীং আমার কি যে হয়েছে আগের মত আর লিখতে পারিনা। লিখতে গেলেই কলম থেমে যায়। কিন্তু না লিখলে তো চলবে না। রানা ভাইকে কথা দিয়েছি, বিজয় দিবস সংখ্যায় লেখা জমা দেব। আর আমার

একদিন আমি ব্যাংককার্যসম্পাদ্যে বাইর হলেম- আমার বাহন ছিল মোটরবাইক। ব্যাংকভবনের সামনে- রাস্তার অপরপাশে ফুটপাত ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে কুলুপ-আটা একটি ভ্যানগাড়ি। ভ্যানটার পাশাপাশি দাঁড়িয়ে

ছোটবেলা থেকেই পালন করে আসছি আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় উৎসবগুলো। তখন উৎসবগুলোর তাৎপর্যটা আমি যানতাম না, তবে উৎসবগুলো খুব আনন্দ সহকারে উদযাপন করতাম। শুনেছি দেশ থেকে

আমি তাকে কেবলি ভাঙি; ভাঙতে ভাঙতে আবার গড়ে তুলি। সচেতন ও অবচেতন মনে তৈরি হওয়া স্বপ্নগুলো উড়িয়ে দিতে বৃত্ত আঁকি। আমি মনে করি এ তার পুনর্জন্ম। প্রত্যেক মানুষ কোনো না কোনো ভাবে