১৯৭১ সালের মে মাসের একটি অন্ধকার রাত । বিষন্নতা এসে ভর করেছে বাতাসে । নিস্তব্ধ পরিবেশ । নিবারন বাবু তার বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন । যেন অন্ধকারে মিশে যেতে চাচ্ছেন । যুদ্ধ নিবারন বাবুর

মুখ ভর্তি কাঁচা পাকা দাঁড়ি গোফওয়ালা অর্ধনগ্ন মতি পাগলের শরীরে গুয়ের গন্ধ। গলায় চটের ব্যাগ। এই ব্যাগে দু'টাকা না দেওয়া পর্যন্ত পথচারী ও ব্যবসায়ীদের নিস্তার নেই। যতই ধমক আর গালিগালাজ করা

ইমন স্যারের খবরটা শুনে সবাই অবাক হয়।স্যার তাহলে চলে যাচ্ছেন! যে স্যার দেশ নিয়ে বড় বড় কথা বলতেন,তিনিও দেশ ছেড়ে সুখের আশায় পাড়ি জমাচ্ছেন বিদেশে।কেউ কেউ বলে, স্যারতো উচ্চ শিক্ষার

দেশমাতৃকারও একটা জীবন আছে। তোমাদের কাছে এ কথা নতুন শোনাতে পারে, কিন্তু আমার কাছে নতুন কিছু নয়, কারণ আমি বহুদর্শী। কত যুগ যুগ ধরে যে মানবকুলের শত অত্যাচার-লাঞ্ছনা আর ঐশ্বরিক

১
জলিল ভাই বলেছিলেন দুই একদিনের মধ্যেই যোগাযোগ করবেন- আজ প্রায় এক সপ্তাহের মত হতে চলল,

(একটি সত্য ঘটনা....... তাই এখানে কোন আবেগের স্থান নেই...... নেই কোন বিশেষণ)
গভীর রাতে যখন জানতে পারলাম একজন পেসেন্ট মারা গেছে তখন আমরা নিশ্চিত জালাল আর নেই।

উনিশ একাত্তরের আশ্বিনের সবে শুরু, বন্যার পানি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। মাঠের পাট কাটা প্রায় শেষ। বীজ পাট গাছ গুলো মাঝে মাঝে দাড়িয়ে আছে মাথা উচু করে। পানি নেমে যাবার সাথে সাথে আমন চাড়া