যে চোখের তীক্ষ্ণ তীরের আঘাতে
হার্ট মশাই মাতাল বনে বনবাসী হয়েছিল,
আজ বহুদিন গত হয়েছে,
সে চোখ অবসর নিয়েছে।

শিরোনামে তুমি কাব্যগুলো এখনো সাঁতার কাটে সাদা পাতার জলে
মেঘের খামে ভরে পাঠাইনি আর, তুমি হারিয়েছো বলে....

তোমাকে না দেখে কেটে যাই দিন
আর তোমাকে ভেবে ভেবে নিদ্রাহীন দীর্ঘ রাত
কখন যে হয়ে যাই ভোর !

তুই কি আসমানী ঐ আলো নাকি সূর্যেরও কিরণ?
দেখলে তোরে হৃদয়ে মোর বহে যে স্পন্দন।
বিধি তোরে গড়িয়াছেন কেমন যতন করে,
বারে বারে তাকাই শুধু যাইবো বুঝি মরে।।

হাজার বছর সুযোগ হবে না জানি
যতটুকু দিয়েছে আমায় এই ধরণী
বর্ণনা করার ভাষা নেইকো জানা
তবুও একটু বর্ণনা করার বাসনা।

একটা ভালোবাসার কথা,
কেমন যেন থাকল রয়ে
বুকের মাঝে ব্যথা।
একটা প্রেমের উপাখ্যান,
স্রোতস্বিনী গেলই বয়ে
ছাড়ল না সে ধ্যান।

শেষ বিচারের দিন স্বর্গের ছাড়পত্রের জন্য আমি
টিসিবির পণ্যবাহী ট্রাকের সামনের লাইনের ন্যায় দাড়াঁবো না।
ভাগ্যবিধাতার বিচার কে শিরোধার্য বলে মেনে নেবো।

আমার অন্তরের গভীরে তোমার প্রেমের প্রজ্বলিত আগুন জ্বলে দাউ দাউ চেতনা!
আমার গৃহে আমিই একা একা খেলা করি উজ্জীবিত জ্ঞানে বিপুল বাসনা।
আমার শরীরের ভাঁজে ভাঁজে বেদনার বালুচর জাগে কঠিন ঝড় তুফান!
ভালোবাসার জগতে আমি আত্মমগ্ন আবেগে খুঁজি মূল্যবান সোনার বরণ পাখি চন্দন!