তোমরা মার
নিজেরা মর
আবার বেঁচে উঠ
একটা মিথ্যে জীবনের পান্থশালায়
তোমাদের জীবনের খেলা চলে।

হানাদারের রক্ত চাই , ভাই হত্যার বদলা চাই
জানো কি যাচ্ছ খেলতে কি এক অদ্ভুত খেলা !
শত্রুর রক্তে সিক্ত মাটি করবে পবিত্র
আর রক্ত গঙ্গায় ভাসিয়ে দেবে ভেলা

সত্যরে কর না অবহেলা কভু
সত্য রবে সদা জাগ্রত তবু।
দুর্বলে কর না কভু কোন
অপমান

প্রেমের কবিতার পাশে চায়ের পেয়ালাও ছিল
ভালোবাসার পত্র ছিল-তবুও সে নিরুদ্দেশ হলো
হয়তো স্বপ্ন ভেঙ্গে গিয়েছিল তার
না ফেরার দেশ থেকে কেউ কি ফেরে আর ?

তোমরাই অপেক্ষায়
থেকে আমি আজ ক্লান্ত,
জীর্ণ সংক্রিন্ন মন নিয়ে
সর্বদা ভাবি তোমারি কথা ।

আমার স্মৃতির পটে যত চিত্র রক্ষিত—
সাজাই সে দিয়ে আমার মানসপটে,
সদাই তোমারই অপূর্ব শ্যামলীর ছবি।
চন্দনা তোমায় ভালবাসি, ভালোবাসি তোমার অবহেলাকে!!

কুকুর শকুন খেয়েছিলো মানুষের মাংস ছিঁড়ে ছিঁড়ে
কত মায়ের বুক করে দিয়ে খালি, পাক হানাদার শুয়েছিলো শান্তিতে নীড়ে
কত ভাই হারিয়েছিলো বোন, কত মেয়ে হারিয়েছিলো মান সম্ভ্রম
ধুলোয় জমাট বাঁধা রক্ত, সবুজের বুকে লাল আভা, আহা সেকি বিভ্রম।

একটু সুখের পরশ পেতে
করি কত কৌশল দিনে রাতে
তবু সুখ রয়ে যায় অজ্ঞাতে
শুধু ব্যথা জমে রয় বুকেতে।

রাষ্ট্র যন্ত্রের মুল মন্ত্র,
জনগণ করে কিচ্ছা ।
উচ্চমূল্য করে ভিত্তি,
রাজনীতি পচন ইচ্ছা ।

বাবা মা বৃদ্ধ হয়েছে,চলতে পারে না মোটে
দু‘বেলা দু‘মুঠো ভাত খুবই কষ্টে তাদের জোটে।
ছেলে মেয়েও কম নয়,আট জন বটে
মেয়েরা থাকে অনেক দূরে,আসে যখন বিপদ ঘটে।