দোস্ত বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা এমন হয়ে গেছে যৌতুক ছাড়া মেয়েদের বিয়ে দেওয়া অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে, তাই আব্বু অপারগ হয়ে অন্যের কাছ থেকে সুদের উপর টাকা নিয়ে বোনের বিয়ে দিয়েছে। তাহলে দোস্ত বলো আমার আব্বু আমার চাকুরির ঘুষের জন্য ১০ লাখ টাকা কোথায় পাবে?
-
গল্পআমার প্রত্যাশা ৷masud
-
গল্পশেফালির প্রত্যাশাশাহনাজ বেগম
এই দুর্দিনে অনেক চিন্তা ভাবনা আগাছার মত হয়ে মনে গজিয়েছে তার । যা এক সময় গভির অরণ্যের মত রুপ ধারন করল ।জীবিকার পথগুলো ক্রমশ শরু হতে হতে নিশ্চিহ্ন হওয়ার উপক্রম হলো । পথ হারা পথিকের মত সে বুদ্ধির খেই হারিয়ে ফেলল ।
-
গল্পআশার আলোDipok Kumar Bhadra
মানুষের প্রত্যাশা পূরনের অন্তরালে থাকে কঠোর পরিশ্রম ,সাধনা আর দৃঢ় মনোবল, যা এই গল্পটিতে প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে ।গল্পটিতে বিভিন্ন চরিত্রে একাগ্রচিত্তে সবাই ভবিষ্যত পরিকল্পনারে মাধ্যমে আশা নিয়ে কাজ করায় সবারই প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে । মনের মধ্যে লালন করা আশা নিয়ে সঠিক এবং দৃঢ় মনোবল নিয়ে কাজ করলে কারো প্রত্যাশায় অপূর্ণ্ থাকে না । এটাই গল্পটির প্রতিপাদ্য বিষয় ।
-
গল্পমেঘের কোলে রোদ হেসেছেJamal Uddin Ahmed
‘শেষ কর; চা-তো পানি হইয়া গেছে।’ রিপন তাড়া দেয়।
মিলন কাপের দিকে তাকায়। এখনও অর্ধেক কাপ চা বাকি আছে। সে সিগ্রেটে টান দিয়ে আরেক চুমুক চা খায়।
সদর রাস্তা থেকে রসুলপুর, পিছনতলা, পরীরবিলগামী স্থানীয় সরকারের রাস্তার মোড়ে নিদান আলীর চা-মনোহারী-মুদির ককটেল দোকানে গ্রামের লোকের জলসার মোক্ষম সময় বিকেল থেকে মধ্যরাত অবধি। -
কবিতাপ্রত্যাশাsweet bokshi
অনেক দিন পূর্বের ”প্রত্যাশা” নিঃস্ব করে দেখবে সে কেমনে রবে তার প্রিয়,
আধা কাপড়ের মোড়ন থেকে বলবো সুখে থেকো বলবো এই মোর প্রত্যাশা।। -
গল্পমাধবীলতাmodina
মোহিনী বলে ‘আমার পছন্দ ব্যতিরেকে কিছুতেই বিবাহ করিব না, প্রয়োজন হইলে কুমারী হইয়া থাকিব’।
‘আমিও’ মোহিনী’র সঙ্গে লাবনী’র সখ্যতা বেশি, ওর সঙ্গে কোন বিষয়ে দ্বিমত নাই।
‘মা যাহার হাতে তুলিয়া দিবে তাহার নিকটেই নিজেকে সপিয়া দিব’ মা ভক্ত খেয়ালী আঁখি’র ভাবনা অন্যদের হইতে আলাদা। -
গল্পবৃষ্টির দিন
বিষ্টির মা! বিষ্টি নামছে– ও কাজলি! নাম্, আইজ থাক– আইজ থাক রে বু!”
“কী লো? কী হইছে? মরণ আমার। বিষ্টিরে ভয় করি ক্যামনে? ক!”
আকাশের কালো মেঘগুলোর দিকে তাকায় কাজলি। খুব শীঘ্রই হয়তো বৃষ্টি নামবে। সন্ধ্যা হয়ে এলো বলে। আজকে মহাজনকে বলেছে কাজটা একটু বেশি করে করবে। সবাই বিকেলের দিকেই চলে গেছে। মালতি আছে শুধু। একটু পর সেও চলে যাবে। -
কবিতাজীবন্তিকাদীপঙ্কর বেরা
কাঁচ ভাঙা শব্দে খান খান করে দেয় কোকিলের ডাক
ভোরের শিশির ফুলের হিল্লোল পাতার দোলনা।
যতই মৃত্যু মিছিল ডাক দিয়ে যাক মহামারী মহাপ্লাবন মহাঝঞ্ঝা
তবু প্রত্যাশার ঘরে আজ উলুধ্বনি -
কবিতাপ্রতীক্ষা
তোমায় আমি খুঁজতে চাই,
তোমার চোখে চোখ ভিজিয়ে
তোমায় আমি দেখতে চাই। -
গল্পপ্রত্যাশার সিঁড়ি ভাঙা অঙ্কদীপঙ্কর বেরা
অনিন্দ্য রেজাল্ট নিতে স্কুলে যাছে। রাস্তায় গ্রামের মৃদুল ডাক্তারের সঙ্গে দেখা। বলল - তোর রেজাল্ট নিতে গিয়ে কাজ নেই। তুই তো ফার্স্ট হবি সবাই জানে। লাজুক হেসেছিল অষ্টম শ্রেণিতে পড়া অনিন্দ্য।
তারপর বাদবাকী রাস্তা শুধু মনে দূরু দুরু ভাব। যদি ফার্স্ট না হই। যদি মোহন ফার্স্ট হয়ে যায়। অর বাবা স্কুলের প্রেসিডেণ্ট। যদি অধীর ফার্স্ট হয়। ওর বাবা মৃণালবাবু আমাদের শিক্ষক।
আগষ্ট ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মার্চ,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।