বেলা তখন তিনটার কাছাকাছি!
বাবার সঙ্গে মাত্রই দুপুরের খাবার খেতে বসেছি। দ্বিতীয় গাল ভাত মুখে দেবার ঠিক সেই মূহুর্তেই কে যেন সজোরে আমাদের বাড়ির মেইন গেট ঝাকাচ্ছে অমনিই প্লেটের মাখানো ভাত রেখে এঁটো হাতে দরজা খুলতে চলে গেলাম।
"কে?"
-
গল্প
টেলিফোনে বিয়েসালমান আজিজ -
গল্প
দূরদ্বীপবাসিনীকাজী প্রিয়াংকা সিলমীশেষমেষ এবার কি কিছু একটা হবে? ভেবেই সিয়াম একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে। কিন্তু মেয়েটা পেঁয়াজ খায় না। বাংলাদেশী কোন রান্নাই তো পেঁয়াজ ছাড়া করা যায় না। তারপর দুশ্চিন্তার উৎসটা চিন্তা করে নিজ মনেই হেসে উঠে। সত্যিই যদি মেয়েটার সাথে কিছু হয়,
-
গল্প
বিবাহ উৎসবJaydip Chakrabortyরিমোট কন্ট্রোল চিরদিন একজনের হাতে থাকে না। ছেলেকে এক সময়ে খেলার মাঠ থেকে টেনে প্রাইভেট টিচারের পাঠ নিতে বাধ্য করেছে যে বাবা, সেই বাবাকেই এখন ছেলের কথা মেনে শক্তিগড়ের ল্যাংচা ছেড়ে নিম-বেগুন বা উচ্ছের তরকারি খেতে হয়। নিজের শরীরের ভালোর জন্য সে নয় খাওয়া যায়, কিন্তু নিজের একমাত্র ছোটো-মেয়ের বিয়ে কখনই পঞ্জিকা না মেনে দেওয়া যায় না।
-
গল্প
সলিমুদ্দির মেয়ের বিয়েশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানদশ মিনিট পরে সলিমুদ্দির বউ কান্না করতে করতে দৌঁড়ে এসে সলিমুদ্দিকে বলল, এই কই গেলা মাইয়া তো লতাগো বাড়িও যায় নাই, তাড়াতাড়ি বাইর হও, খুঁইজা দেহ মাইয়া কই গেল।
সলিমুদ্দি ঘর থেকে বের হয়ে বলল, কি কও, মাইয়া কই যাইব।আমি অহন ই খুঁজতে যাইতেছি। -
গল্প
২২ বছর পরেমুহম্মদ মাসুদআজ ১৪ এপ্রিল। এই দিনেই শুরু হয়েছিলো কিছু রাগ অনুরাগের রহস্য, মান অভিমানের পর্ব, চোখাচোখি চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকা দৃশ্য। পিছনে পিছনে হাঁটা আর চুলের খোঁপা থেকে পরে যাওয়া ফুলগুলো হাতের মুঠোয় তুলে রাখার দৃশ্যটা আজও ভাসে চোখের পর্দায়। সেদিন কৌতূহলী ভেবেছিলাম - ছেলেটি কেন ফুলগুলো কুড়াচ্ছে। কিন্তু আজ অন্য রকম একটি গল্পের সূচনা হচ্ছে।
-
গল্প
অধরা ও সমুদ্রের গল্পআদেল পারভেজশরৎ এসে চলে যায় কাশফুল গুলো অভিমানে ঝরে যায় এমন করে কয়টা শরৎ যে কেটে গেলো তুমি বিহীন, অধরা তোমারও কি আমার জন্য মন কাঁদে? আমার মতো তোমারও কি মনে পড়ে সেই শরতের কথা?
-
গল্প
একটি অনাড়ম্বর বিয়ের গল্পজুলফিকার নোমাননানা ধরণের মজার মজার কথা বলে সোহানা যখন বিদায় নিল, তখন শুনলাম শ্রাবণীর কণ্ঠ, "আমি আপনার জন্য বোঝা হয়ে আসিনি তো?"
- বোঝা না, হৃদয়ের ওঝা ! আর 'আপনি' না, এখন থেকে 'তুমি' হবে। -
গল্প
একটি বিয়েAbdul Hannanমাদ্রাসাতে দাখিল পরিক্ষা দেবার আগ পর্যন্ত আমি ছুটির দিন গুলোতে কামলা যেতাম আর বৃহষ্পতিবার এবং সোমবারে বাজারে ভাজা বিক্রি করতে যেতাম।আমার পুজি একটা লোহার কড়া একটা দাঁড়িপাল্লা, একটা চেঙারি আর একটা ফরাত দুটো সালার বস্তা আর একটা কাপড়ের থলে।বাজারে গিয়ে ধারে দোকান হতে আটা পিয়াজ,বেসন,ঝাল,মসলা তেল নিয়ে ভাজা বিক্রি করে পয়সা শোধ দিয়ে লাভটা নিয়ে বাড়ী আসতাম।
-
গল্প
শূন্যতার গানরঙ পেন্সিলগল্পের এ পর্যায়ে এসে জামিল সাহেব তার গল্প বলা বন্ধ করলেন।
'তারপর? তারপর কি হলো? মেয়েটি কি পালাতে পেরেছিলো?' শ্রোতাদের সম্মিলিত প্রশ্ন ভেসে আসে। -
গল্প
একটি শিরোনামহীন গল্পরুহুল আমীন রাজু N/Aশ্রাবনের আকাশ। এই বৃষ্টি এই রোদ। রাতের দৃশ্যপট সম্পূর্ন ভিন্ন। থেমে থেমে বৃষ্টি আর হঠাৎ ্এক ঝলক বিজলী চমকানোর আলো। রাত তখন দশটার কাঁটা অতিক্রম করে চলেছে। কোনো ট্রেন’ই আসার নামগন্ধ নেই। যুবক যেখানে যাত্রা করবে যে কোনো একটা ট্রেন আসলেই হবে।
আগষ্ট ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
