শ্রাবনের আকাশ। এই বৃষ্টি এই রোদ। রাতের দৃশ্যপট সম্পূর্ন ভিন্ন। থেমে থেমে বৃষ্টি আর হঠাৎ ্এক ঝলক বিজলী চমকানোর আলো। রাত তখন দশটার কাঁটা অতিক্রম করে চলেছে। কোনো ট্রেন’ই আসার নামগন্ধ নেই। যুবক যেখানে যাত্রা করবে যে কোনো একটা ট্রেন আসলেই হবে।
-
গল্প
একটি শিরোনামহীন গল্পরুহুল আমীন রাজু N/A -
গল্প
তিথির বিয়েমাইনুল ইসলাম আলিফআমার বর ইন্জিনিয়ার।
তোমার তখনো চাকরির কোনো ব্যবস্থা হয়নি।
বিয়ে ঠিক হওয়ার পর তবুও তোমাকে বলেছিলাম, "সম্ভব হলে কিছু একটা করো"
তুমি বিনয়ের সাথে আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলে।সুকান্তের পঙক্তি টেনে নিয়ে বলেছিলে,
"ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি। -
গল্প
২২ বছর পরেজাহাঙ্গীর মাসুদআজ ১৪ এপ্রিল। এই দিনেই শুরু হয়েছিলো কিছু রাগ অনুরাগের রহস্য, মান অভিমানের পর্ব, চোখাচোখি চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকা দৃশ্য। পিছনে পিছনে হাঁটা আর চুলের খোঁপা থেকে পরে যাওয়া ফুলগুলো হাতের মুঠোয় তুলে রাখার দৃশ্যটা আজও ভাসে চোখের পর্দায়। সেদিন কৌতূহলী ভেবেছিলাম - ছেলেটি কেন ফুলগুলো কুড়াচ্ছে। কিন্তু আজ অন্য রকম একটি গল্পের সূচনা হচ্ছে।
-
গল্প
প্রতীক্ষার অবসানবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
জায়গাটা কলকাতা শহর থেকে অনেকটাই দূরে । উড়িষ্যার কন্ধমাল জেলার আদিবাসী অধ্যুষিত একটি অতি মনোরম শৈলশহর । পূর্বঘাট পর্বতশ্রেনীর বিভিন্ন শৃঙ্গগুলি উঁচুনিচু ছন্দে ঘন সবুজে বেস্টিত এই শহরটিকে ঘিরে আছে । চারিদিকে চোখ মেলে তাকালে পাইন গাছের জঙ্গল , নিবিড় শালবন , -
গল্প
একটি বিয়েAbdullahil Kafiচৌধুরী সাহেবের একমাত্র নাতনী নাবিলা। সবে মাত্র আঠারো তে পা দিয়েছে সে। দেখতে মাশাআল্লাহ পরীর মতন। তাকে দেখে ক্ষণিকের জন্য হলেও ভিনজগতে হারিয়ে যায়নি এমন পুরুষের সংখা শান্তিপুর গ্রামে নেই বললেই চলে।
-
গল্প
তারালাপনির বিয়েশাহ আজিজআমায় তিনি আমার নাম , পিতার নাম , ঠিকানা বললেন এবং আরও বললেন আমি অমুক এই বিবাহের কাজী অমুকের সহিত এত দেনমোহরানায় বিবাহে রাজি আছি কিনা ? মনে মনে বলি ব্যাটা কাজী এত আয়োজন কইরা এখন জিগাও আমি রাজি কিনা । আমি হ্যা করে দিলাম ।
-
গল্প
টেলিফোনে বিয়েসালমান আজিজবেলা তখন তিনটার কাছাকাছি!
বাবার সঙ্গে মাত্রই দুপুরের খাবার খেতে বসেছি। দ্বিতীয় গাল ভাত মুখে দেবার ঠিক সেই মূহুর্তেই কে যেন সজোরে আমাদের বাড়ির মেইন গেট ঝাকাচ্ছে অমনিই প্লেটের মাখানো ভাত রেখে এঁটো হাতে দরজা খুলতে চলে গেলাম।
"কে?" -
গল্প
অথ বিবাহ কথাসুপ্রিয় ঘোষালতিনি সৌভাগ্যশালিনী, সুদর্শনা এবং কৃষ্ণ আয়তচক্ষুক্তা। তিনি শ্যামাঙ্গী, পদ্মপলাশলোচনা, কুঞ্চিত কাল কেশবতী, তাম্র বর্ণের নখ, সুন্দর ভুরু আর স্তনযুক্তা।
এই সুলক্ষণা কন্যা মানুষ তো বটেই এমন কী দেবতা, দানব ও যক্ষদের আকাঙ্খিতা। আর অর্জুনকে জামাই করবেন বলে কী ছকটাই না কষেছিলেন রাজা দ্রুপদ – শূণ্যে ঘুরন্ত মাছের চোখে, -
গল্প
একশতম ফাগুনপ্রজ্ঞা মৌসুমীমেয়ের উঠোনে বরপক্ষ চলে এসেছে ততক্ষণে। সুদর্শন তোরাজ আলীর সাথে আর কিছুক্ষণ পরেই মেয়ের বিয়ে। হঠাৎ শোরগোল শুরু করে দিল মেয়ের বাপজি যিনি নিজেকে কখনো কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা মনে করেননি। এমন কি তিনি তাঁর বড়ো মেয়েকে পর্যন্ত শ্বশুরবাড়ি থেকে চুরি করে নিয়ে এসেছিলেন।
-
গল্প
শূন্যতার গানরঙ পেন্সিলগল্পের এ পর্যায়ে এসে জামিল সাহেব তার গল্প বলা বন্ধ করলেন।
'তারপর? তারপর কি হলো? মেয়েটি কি পালাতে পেরেছিলো?' শ্রোতাদের সম্মিলিত প্রশ্ন ভেসে আসে।
আগষ্ট ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "ভূমিকম্প”
কবিতার বিষয় "ভূমিকম্প”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
