আসল প্রশ্ন না পেয়ে কচি পরীক্ষার্থী হল বোকা।
সবাই মিলে ধরতে গেল সেই আসল কালপ্রিট,
শিক্ষার সাথে করেছে সে প্রতারণা,
সইতে হবে তাকে সকল মারপিট।

তোকে খোঁজার জন্য দুইজনই ঢাকা যাওয়ার পথে এক্সিডেন্ট করে, তোর আব্বা সাথে সাথে আর দুই দিন হাসপাতালে থাকার পর তোর আম্মাও মারা যায়। আমাদের সবার ধারনা ছিল তুইও হয়তো বেঁচে নেই।

দীর্ঘ চাকরি জীবনে তিনি কোনদিন কারণ দর্শানোর নোটিশ পাননি। কিন্তু তা নিয়ে তার ভাবনা নয়---ভাবনা কারণ দর্শানোর কারণ নিয়ে।

নবী রাসুল কলকি অবতার যে কর্মে
মানবে শিক্ষা দীক্ষা দিল তারা যে ধর্মে
সাধনা সিদ্ধ ‍ঋষি-মুনি অলি যে যারা
জ্ঞানের আলো ছড়ায়ে ধন্য হল তারা

আজ আমাদের স্কুলটি বন্ধ । ছাত্রদের কলকাকলিতে মুখর হয় না স্কুল প্রাঙ্গণ । নির্জীব পড়ে আছে স্কুল বিল্ডিং।

উনি বাম পা একটু টেনে টেনে হাঁটেন । শরীরচর্চা শিক্ষকের জন্য এটি একটি অযোগ্যতা হিসাবে বিবেচিত হবার কথা । শফিক স্যারের ক্ষেত্রে সেটা হয় না । এই পদ আলোকিত করে স্যার আমাদের স্কুলে আছেন বহুদিন

সামনে বটে বইটা খোলা
তবুও কেমন লাগছে ঘোলা
মাথাটা ঠিকই আছে নুয়ে
মনেতো হয়না পড়েছে ঘুমিয়ে !

মা এসে বলল কিরে ঘুমাবিনা ? আমার মা কাছে এসে বসল আমি মাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মাথা রাখলাম চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করছিল আর বলতে ইচ্ছা করছিল মা তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমি তোমার কাছে চির ক্রতজ্ঞ

সেদিনের ভয় – সম্ভ্রম
দূর থেকে দেখতে পেলে
পালাতাম তখন।
সময়ের সাথে কেমন বদলে যায়
আজ যখন ভাবি ভবেশ মাস্টার
ভালবাসায় শ্রদ্ধায়
মন আপনি ঝুঁকে যায়।

আমিও শিখেছি কিছু ত্যাগের বিষয়
অর্পণ করছি ভয়ে যেটুকু সাহস
পরিশেষে বলি দেই গড়ানো মানষ
বুকে চেপে পুষে রাখি কষ্ট অতিশয়।

প্রয়োজনের তাগিদে ব্যস্ত মানুষ বাড়ছে বিড়ম্বনা,
এত ব্যস্ত থাকে মানুষ,মন সারাক্ষন আনমনা।
দূরে যেতে চড়ে গাড়ি,আর দূরে যেতে বিমান,
আজব এই পৃথিবীতে তৈরী কত যান?

অভিভাবকের তো নেই কোন চিন্তা
টাকার মেশিন দেখে- আনন্দে ভরে যায় মনটা,
শিক্ষার মহাজনের সাথে চুক্তি হয়েছে একটা বেশ
টাকা দিলেই সব ঝামেলা শেষ ।

চল চল করে ফেল
আজ কিছু অংক
ভয় কেন? দূর কর
মনের আতংক।

ওই দেখ অনাগত মহাঐক্যের পূর্বাভাস
ওই শোন মহাবিপ্লবের অগ্নিঝরা বাঁশি
নির্বোধ আঁধারকে ভেঙে দিচ্ছে দীপ্তমান তরুণ যুবক,
নিপুন প্রজ্ঞায় জেগে উঠছে দেশ ও জাতি।

যেথায় তাকাই যেটাই দেখি
শিক্ষা সেথায় পাই
পদে পদে শিক্ষা নিতে
কোনো বাধা নাই।