বুলি অবেক্ষণ আগে দু একবার ফ্যাস ফ্যাস করেছিল মাত্র। এখন একবারে নিশ্চুপ। বুঝার কোন উপায় নেই বেঁচে আছে না মরে গেছে।

রুদ্র সকাল বেলা হাটতে হাটতে অফিস যাচ্ছে । অফিসটা তার একটু কাছেই । তাই রিকশা না নিয়ে সকাল বেলা হাটতে হাটতে অফিসে চলে আসে । যেন কারাগারে ঢুকার আগে একটু আলো-বাতাস । আহা .....

মুন্সি সাব মিলিটারি আইছে। মনে অয় ওগো বড় সাব। কাজের ছেলে দেলু এসে ফিসফিস করে হোসেন মুন্সিকে খবরটা দিলো।

সেদিন ফেয়ার থেকে ফিরতে ফিরতে বেশ রাত হয়ে গেল আনন্দীর। রাত মানে ন’টা। কলকাতা শহরে সেটা কোনো রাতই নয় যদিও।

"বাজারটা ৫০ বছরের পুরানা, বুজস মিয়া ?'' অনেক পুরনো ঘটনার সাৰি খলিল মিয়ার জড়ানো কণ্ঠ।
- কড়ই গাছটা তো মনে লয় ১০০ বছরের পুরানা, জমশের মিয়ার জবাব, এইডা তো আরো বেশী দেখছে......

এই জায়গাটা একদম ভয়ের ...। পিচের পথ জেলা শহর থেকে বেরিয়ে মাইল খানেক উত্তরে এসে বায়ে বাঁক ফিরে বাগানে ঢুকে

গভীর বনে একটা করাতিয়া ক্যাম্প আছে
তার দূরগামী চোখ আমাকে গ্রাস করে.....

রানাঘাট পাল চৌধুরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্কুলের বয়স্ক শিক্ষক,রমেন বাবুর বক্তৃতা চলছিল,’’১৯৪৭ সালের

গল্পটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক। জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে এর কোন মিল নেই। যদি মিলে যায়, তবে তা কাকতালীয়.............

একতলা বাড়ী। গলির শেষ মাথায়, সব কটি বাড়ী ছাড়িয়ে, কিছুটা নিঃসঙ্গ তালগাছের মত একা দাঁড়িয়ে। এবং আশ্চর্য্য হলো, বাড়ীর মানুষগুলোও এক একেকটা নিঃসঙ্গতায় মোড়ানো মৃতপ্রায় বৃক্ষের....

পারভাট পাড়া গ্রামের শেষ প্রান্তে একটি খড়ের ঘরের মধ্যে গভীর রাতেও টিম টিম করে কুপি জ্বলছে.........

চারপাশে অন্ধকার দেখতে পাচ্ছি। মাথাটা ঘুরছে। মনে হচ্ছে পৃথিবীটা টেনিস বলের মত ঘুরছে।আমি বেঁচে আছি না কি মরে গেছে এটা বুঝতে আমার কয়েক মুহূর্ত সময় লাগল।

এই তো সেদিন। দিনটির কথা এখনও চোখে ভাসছে। রৌদ্রের উত্তাপ নেই। শীতল বাতাস বইতেছে। প্রকৃতির নিস্তব্ধতা যেন স্বাগত জানাল তাকে এই অপরূপ সৌন্দর্য্যখচিত পৃথিবীতে। জন্ম হলো তার। ফুটফুটে নিষ্পাপ চেহারার অপূর্ব দেখতে। তার জ্যেতি যেন .......

স্বাধীনতা তুমি বীর বাঙ্গালীর
রক্তে আঁকা ছবি.......

অন্ধকার কাল রাত।মাঝে মাঝে আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।মেঘ ডাকার শব্দ ভেসে আসছে।খুব বৃষ্টি হবে বলে মনে হচ্ছে।ক্যাপ্টেনের নির্দেশে হাবিব আর সুদীপ লোকজনকে নিরাপদ .......