স্যার, কিছু খেয়ে নিলে হতোনা? ড্রাইভারের কথায় চিন্তায় ছেদ পড়ে ইমতিয়াজ হাসানের..........

লোকটি সকালে তার মার্বেল খেলারত ৩/৪ বছরের শিশুটিকে আদর করার সময় মাকে শুনিয়ে বলেছিল, ‘আমার ছেলেকে আমি ডাক্তারি

এই তো সেদিন। দিনটির কথা এখনও চোখে ভাসছে। রৌদ্রের উত্তাপ নেই। শীতল বাতাস বইতেছে। প্রকৃতির নিস্তব্ধতা যেন স্বাগত জানাল তাকে এই অপরূপ সৌন্দর্য্যখচিত পৃথিবীতে। জন্ম হলো তার। ফুটফুটে নিষ্পাপ চেহারার অপূর্ব দেখতে। তার জ্যেতি যেন .......

৩৯ বছর হল দেশ স্বাধীন হয়েছে। যুদ্ধের বারুদপোড়া গন্ধ, বধ্যভুমির গলিত লাশ কিংবা মুক্তিযোদ্ধাদেও বীরত্বেও কোন চিহ্ন দেখার সুযোগ হয়নি এ প্রজন্মেও তরুনদের। ঢাকার সেগুনবাগিচার মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর ধরে.....

রাত একটা কয়েক মিনিট।চারদিক রাতের জড়তায় লুকাতে চাইছে।কোনো দিকে কোনো শব্দ নেই।একটা চায়ের দোকান অর্ধেক খোলা তার পাশে ঝাপ লাগানো অবস্থায় একটা মটর .....

আমি সানিয়া। ক্যালিফর্নিয়াতে থাকি। আমি দেখতে শুনতে ভাল। খুব smart মেয়ে। ভাল একটা ফার্মে কাজ করি। আর এই ওয়েস্টার্ন দেশ গুলোতে ......

মাইকেল মধুসূদন দত্ত 'বাংলাভাষা' নামক একটি চতুর্দশপদী কবিতায় লিখেছিলেন:
"হে বঙ্গ ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন

স্বামীর এক টুকরো ভিটে, সেখানে আমেনা বারো বৎসরের ছেলেকে নিয়ে থাকে, দুই বৎসর হয় স্বামী পালিয়েছে, আমেনা শুনেছে স্বামী আতর আলী বিয়ে করে ঘরজামাই হয়েছে...........

সবুজ একটি বাংলা দৈনিক এর সাংবাদিক ছিল . ৭১ এর ২৫ সে মার্চ এর পর দিন সাভারে এক ছিনিয়ার কলিক এর বাসায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সহ আশ্রয় নেন . ৭১ এর গণআন্দোলনের প্রায় প্রতিটি মিছিল মিটিং এর .......

একতলা বাড়ী। গলির শেষ মাথায়, সব কটি বাড়ী ছাড়িয়ে, কিছুটা নিঃসঙ্গ তালগাছের মত একা দাঁড়িয়ে। এবং আশ্চর্য্য হলো, বাড়ীর মানুষগুলোও এক একেকটা নিঃসঙ্গতায় মোড়ানো মৃতপ্রায় বৃক্ষের....

কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রবেশ করতেই সমস্ত শরীরে উত্তেজনার এক ভিন্ন অনুভূতি উপলব্ধি করলাম। শৈশব ও কৈশোরের বিধি-নিষেধগুলো থেকে যেন অলিখিত মুক্তি মিলল।

আমার বাবাকে নিয়ে সম্ভবত এটাই আমার প্রথম লেখা। এর আগে কিছু লিখেছি কিনা মনে পড়ছেনা। ভীষন

তিতলিটা বরাবর এরকমই , জেদি আর একগুঁয়ে । বাবা মার অপার ভালবাসায় বড় হওয়া তিতলি ইচ্ছার বিরুদ্ধে এক পা ও বাড়ায় না ।

আমরা যেখানটাতে অবস্থান করছিলাম তার প্রাকৃতিক পরিবেশটা ছিল মনোরম: আকাশে সূর্য এবং মেঘ ছিল - তাদের লুকোচুরি খেলা আমাদেরকে আলোড়িত বিলোড়িত করতো.........

এও কি সম্ভব। জীবনের রঙ্গিন সময়ের শুরুতে একটা জীবন এভাবে হারিয়ে গেলো। মনের চিলেকোঠা থেকে কষ্টগুলো নিংড়ে বেড়িয়ে