কাফের সে-তো সত্য রব ও তার প্রতিনিধি অস্বীকারকারী
জুলুম আর অত্যাচারীর পক্ষে উগ্র সংকটকারী
অনিয়ন্ত্রিত ও সীমালংঘনের পথে গমনকারী
নরপিচাস ভয়ংকর এক কঠিন দানব।

ভবঘুরে জীবনটাকে প্রণয় বন্ধনে বাঁধবো বলে
কোথায় খুঁজিনি তাঁকে
পথে প্রান্তরে, নির্জনে , লোকালয়ে,
দিনের আলোয় রাতের অন্ধকারে

দু চোখের জল
দু চোখের কথা
এ মনের ব্যথা

ঘুম কে বললাম ডেকে, চলো এবার যাই তোমার দেশে...
Please স্বপ্ন কে বলো সে জেনো একটু ডেকে দেয় তাকে ||

আমার ভেতরে করে আর্তনাদ !
তুমি যদি চাও,
শিল্পীর তুলি হয়ে দেখাতে পারি,
দুঃস্বপ্নের রূপ কত ভয়ঙ্কর !
আমার দুঃখগুলো উগড়ে দিলে
ঢেকে যাবে রঙধনুর বাহারী রঙ !

মঙ্গলের দেখা জঙ্গলে পেলাম
শনির দেখা বনে।
দু জনারই বসত বাড়ি
মোদের ঘরের কোনে।

আমার এই জল শহরে এখন নোটিশ করে ঝমঝম বৃষ্টি হয়
একেবারে রুটিন মাফিক, সুবেহ সাদিকের একটু আগে থেকে;
যখন ঘুম পরীরা সব জাতের ঘুম নিয়ে একসাথে হাজির হয়,
ঠিক তখন; যখন কামরাঙার গতর বেঁয়ে ছুঁয়ে ছুঁয়ে পড়ে
আদুরী বৃষ্টির আদর; সে আদর নিতে আমার খুউব ইচ্ছে করে!!

দুঃখআমারমনেরঅসুখসুখেরঅন্তরায়
সুখেথাকতেহলেসুখেরঅংকজানতেহয়।

তোমার কি কখনও ইচ্ছে হয় হারিয়ে যেতে
অনেক আনন্দ আমার কিছুটা না পাওয়ার বেদনা নিয়ে?
যদি এমন হয় তবে যেন আমাকে ভুলে যেও না-

দুপুরের ঝকঝকে রৌদ্রে ,
টি.এস.সি ধরে যখন হাঁটছিলাম ,
তখন কেউ একজন চিবুকে হাত রেখে
হয়ত বলেছিলে , “সত্যি করে বলতো,

অনাহারে কেটে যাবে এই দিন-রাত,
কোনোদিন কারো কাছে পাতবোনা হাত ।
অসুখে পড়ে মরবো আমি ধুঁকে ধুঁকে,
পড়বোনা কোনোদিন ভুলে কারো চোখে ।

তুমি এখন পাল্টে গিয়েছ নিয়ম বিধানের অনুচ্ছেদে,
সেই কারনে অবাক হয়ে,আমি ফেলেছি অশ্রু কেঁদে।
রংধনুর সাত রং মালিকানা নেই'ত কারো,

সুখের সওদাগর হে আমি সুখের সওদাগর,
দুঃখের বিনিময়ে বানাই সুখের বাড়ি ঘর।

স্বচ্ছ বিকেল
কনফারেন্স টেবিল,
তিন জনের আড্ডা

চলো আজ সুখের গল্প বলি
দুঃখ গুলো থাকনা তোলা আজ
চলো আজ অন্য পথে চলি
তুমি রানি আমি মহারাজ।