রাত আনুমানিক বারটা। মাত্র ঘুমের ঘরে দু’চোখ এক করলাম। ঘুমে চোখের পাতা ভারি হয়ে আসতে না আসতে আমি স্বপ্ন দেখি। দেখি কক্সবাজার উখিয়া ত্রান কেন্দ্রে আমরা কয়েকজন সহকর্মী ত্রান বিতরণে সাহায্য করি।

এক চিলতে মুচকি হাসিতে যখন মেলে দিয়েছো স্বপ্নলোকের অভয়ারণ্য

"একটা খুব অদ্ভুত বিষয় আমার মাঝে মাঝেই মনে হয় জানো? "
সবুজ মাঠটার মধ্য দিয়ে, দিগন্তের দিকে চলে যাওয়া একটা পথ দিয়ে হাটছে নাজমুল। ত্রপাও হাটছে নাজমুলের পাশাপাশি। তার চোখে কৌতুহল।
"কী অদ্ভুত বিষয় ? " জিজ্ঞেস করে ত্রপা।

হিয়াল কবিরাজের বাড়ী যাইবা... আগে কইবা না মিয়া... এইতো সো... জা.... ঐডা কয়েন পাগলার বাড়ী... এরপরে কানা মিয়ার দোহান.... হেরলগেই হিয়াল কবিরাজের বাড়ী.... এভাবেই শিয়াল কবিরাজের বাড়ী চিনিয়ে দেয় সবাই।

একটা একটা ক্ষণ গুনি
গুনতে গুনতে খিস্তি খেয়ে দেই হামাগুড়ি
স্বপ্নের সাথে আড়ি- তাই স্বপ্নের সাথে আড়ি।
তোমার বেলায় যাবে না খেলা
আমার বেলায় শুধুই হেলা
এ কেমন বাড়াবাড়ি?
স্বপ্নের সাথে আড়ি- তাই স্বপ্নের সাথে আড়ি।

এই সমাজের মানুষের কাছে ও বোঝা।আমার ডায়াবেটিক ধরা পড়ার পরেই ফজরের নামাজ পড়ে হাটতে বের হই।আমাকে সঙ্গ দিতে সাজ্জাদও আমার সাথে যায়।আমি সবসময় সাজ্জাদের ডান হাতটা ধরে হাটি।

আমি যেদিন যাবো মারা,
সেদিন সবাই হবে দিশেহারা ।
কেউ হাসবে,কেউ কাঁদবে এইতো বিধির খেলা,
মেলা,বসবে আমার মরন মেলা ।

আমার ভাল লাগার নাম বাংলাদেশ
সুজলা-সুফলা, শস্যল-শ্যা মলা অপরূপ সুন্দর এক দেশ৷
আমার আবেগের নাম বাংলাদেশ
যার সাফল্য-‌‌‌‌ব্যরর্থতা আমাকে আপ্লুত করে নির্বিশেষ৷

আজ বিকালে আমি আত্মহত্যা করবো। কারণ প্রতিটি ঋতুর প্রতিটি বিকাল আমার ভালো লাগে। আমি চাই, আমার প্রিয় সময়টা উপভোগ করতে করতে মারা যাবো। তাই এই সিদ্ধান্ত।

“তুমি ছাড়া জীবনকে জীবন বলে না
স্রোতহীনা জলাশয়কে নদী কহে না।
চুইয়ে পড়া বারিধারাকে ঝরনা কহে না।
গাছের উপর রঙ ঢেলে দিলে বসন্ত হয়না।

বাবার প্রত্যেকটা ফেরার সাথে ঘামের গন্ধ থাকে ক্লান্তি থাকে
অচিরাৎ তা আমার ঘুম অবধি পৌঁছে যায় অনায়সে
ঘুম যখন টুটে যায়; বাবা তখন ভোরের কাক হয়ে আকাশে
আমি হয়ে যাই লালা ঠোটা টিয়া!

ধীরপ‌দে রানা থানা থে‌কে বের হ‌য়ে আস‌লো।‌চো‌খের পা‌নি মুছ‌তে মুছ‌তে সে ভাব‌লো দু‌নিয়াটা চোর আর পুকুর‌চো‌রে ভ‌রে গে‌ছে। আমা‌দের ম‌তো সাধারণ মানু‌ষের সব স্বপ্ন চু‌রি হ‌য়ে গে‌ছে,

স্বপ্না এক সামান্য গরিব ঘরের মেয়ে। বাবা মায়ের আদরের মেয় হয়ে বেশ গর্বিত। আর বাবা কষ্টের উর্পাজনে মেয়েকে পড়ালেখা শিখিয়েছে।

বসন্তের পুষ্পঘ্রাণে মৃদুমন্দ সমীরণে শিহরিত মন
চাঁদনী রাতের জাগরণে প্রণয় মুখর আলাপনে পুলকিত ক্ষণ
জাগরুক তারার পানে অপলক নেত্র গুণে অনিল উড়ায় কেশ
অপরূপ নিবিড়নে বিমুগ্ধ আহরণে চিত্ত হারায় বেশ।

মধ্য কলকাতায় বহু বছরের পুরনো এক জরাজীর্ণ বাড়ী । বাড়ীটিকে দেখলেই বোঝা যায় অনেককাল যাবৎ কোন মেরামতির কাজ হয় নি । বাড়ীটির একতলায় ছোট একটি ঘরে ভাড়াটে হিসাবে পরিবার নিয়ে থাকেন গৌরপল্লব রায় । বাড়ীটির মত পরিবারটির ও জরাজীর্ণ অবস্থা ।