কলেজে ভর্তি হবার পূর্বে কলেজকে নিয়ে রবিন কতনা রঙিন স্বপ্ন দেখেছে। যেখানে আছে স্বাধীনতা। নেই কোন শাসন। ইচ্ছে হলে ক্লাশ করবে, ইচ্ছে না হলে ক্লাশ করবে না।

এই কেমন আছেন? আশা নই বিশ্বাস ওয়েবসাইটের অন্য লিখাগুলো পড়ে বিধাতার কৃপায় ভালোই আছেন। উপরের শিরোনামটি পড়ে হয়তো ভাবছেন আপনার সাথে ঠাট্টা করছি। তা ভাবারই কথা। কারণ আধুনিক যুগে বাস করে কেন....

একদিন রমেশ রাস্তা দিয়ে হাঁটছিল । গন্তব্যস্থল বাড়ি । কলেজ থেকে ফেরার পথ । রাস্তায় প্রচুর যান চলাচল । লোকের ভিড় একটু কম । কিন্তু কিছুক্ষণ

আজকাল ছেলেমেয়েরা পছন্দ কেরে বিয়ে করেবে তাতে আপত্তি নেই হেদায়েত উল্লার । তিনি একজন বিশিষ্ট সমাজসেবী রাজনীতিবিদ ও বটে।

নিতান্ত এক বাস্তবতার প্রকাশ ঘটেছে আমার লেখা অঙ্কুরেই বিনাশ” গল্পটিতে। গরীব বাবা মার ছেলে সোহেল আরমান এর জীবনের কঠিন সত্যের একটি নিটোল স্কেচ অাকার চেষ্টা করেছি সযতনে। জানিনা কতটা সফল হয়েছি। বাকীটা পাঠকের উপর ছেড়ে দিলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।

পারুল যখন বাসায় ফিরল ঘড়ির কাঁটায় ঠিক তখন রাত ন'টা বাজে। তার ছোট্ট রুমের বাতি জ্বলেনি এখনো। অন্ধকার ঘরে পা টিপে টিপে হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ করে একটি পাতিলে

-আচ্ছা ভাইয়া, রুমাপুর সাথে রিলেশানটা ব্রেক আপ হলো কেন?
নোটপ্যাডে কিছু একটা লিখছিলাম। এই প্রশ্নে হঠাৎ করেই আঙুল থেমে গেল।

রজনীকে দেখলে আমার রবীন্দ্রনাথের কৃষ্ণকলির কথা মনে পড়তো। রজনীর পুরো নাম আমার জানা ছিলনা। আমি তখন সবেমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি। তেমনিভাবে কারো সাথে পরিচয় হয়ে ওঠেনি। ক্লাস শেষে ছেলে মেয়েরা যখন সেমিনার কক্ষে, মধুর ক্যান্টিনে কিংবা টিএসসিতে বসে আড্ডা জমাতো তখন আজন্ম লাজুক আমি সোজা চলে যেতাম .....

দাঁড় কাক দম্পতি বট গাছের নিচে নূতন দোকান দিয়েছে। দোকানের নাম দিয়েছে রূপসীদের বিউটি পার্লার। ভালই চলছে তার দোকান। প্রতিদিন সকাল থেকেই ভিড় লেগে যায় তার দোকানে। চারদিক থেকেই অল্প বয়সী পাখিরা এসে বেশ ভিড় করতে লাগল প্রতিদিন.....

-ম্যাডাম আমি অনেক করে বুঝিয়েছি তবু ছেলেটি শুনছে না। বলছে আপনার গ্রামের ছেলে একবার দেখা করেই চলে যাবে।

গ্রামাঞ্চলে বেকার ছেলেদের বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যারা তাদের প্রতি সমাজের কিছু আজাইড়া মুরুব্বিরা কেন জানি অদ্ভুত এক ধরনের কুদৃষ্টি নিয়ে তাকায়।

এত বড় কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন আমি কখনও হইনি। মনে হচ্ছে কষ্টগুলো যেন পাহাড়সম রূপ ধারণ করেছে যার ভার আমার পক্ষে বহর করা একবারেই অসম্ভব।

একটা সময় মনে হয় আমি তোমাকে বলি যে "আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি। সত্যি তোমাকে আমি অনেক ভালবাসি। আল্লাহর রহমতে আমি

গতকাল শেষ হলো অনার্স থিউরি পরীক্ষা। তাই সবাই ছাত্রাবাস ছেড়ে ছুটছে বাড়ির উদ্দেশ্যে। আজ যাচ্ছে নয়ন ও শাহিন। দুই বন্ধু।

বেল বাজাতেই হুড়মুড় করে ছুটে এসে দরজা খুলে দিল সায়ন্তনী। ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেশ ওজনদার হয়েছিস কিন্তু’; সায়ন্তনীর মেয়ে সুমনাকে আদর করে