পারুল যখন বাসায় ফিরল ঘড়ির কাঁটায় ঠিক তখন রাত ন'টা বাজে। তার ছোট্ট রুমের বাতি জ্বলেনি এখনো। অন্ধকার ঘরে পা টিপে টিপে হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ করে একটি পাতিলে

আস্তে আস্তে চোখ খুলতে লাগলাম,চোখ খুলেই দেখতে পেলাম আমি একটা কেভিন এ শোওয়া । আমি একটি হাসপাতাল এ ভর্তি আছি । আশে পাশে দু-চারটে রোগী

“না ঠিক আছে, তাহলে বলে দাও বন্ধুত্বের কোনও অর্থ নেই, আজ থেকে বন্ধুত্বের সংজ্ঞা চেঞ্জ। বন্ধুত্ব মানে বিশ্বাস আর ভালবাসাকে গলা টিপে মেরে ফেলে নিজের রাস্তা গুছিয়ে নেওয়া ?” কথাগুলো বেশ জোরে জোরেই বলেছিল মিনকা। আর কথাগুলো শেষ করেই ঝরঝর করে কেঁদে ফেলেছিল দীপ্রর সামনে। আর একটাও কথা না ....

আজো সেদিন
এখন কেমন লাগছে আপনার।

তুমি আর আমি বাংলাদেশে বাস করি বৈশাখ মাস থেকে শুরু করলাম তোমার আমার কথা বলা । তুমি হৈমন্তীর মত সুন্দর বিলাসীর মত প্রেমিকা

প্রিয় ‘শিরোনামহীন’,
আমাকে এভাবে তুমিও কি কষ্টের সাগরে ভাসিয়ে গেলে। ভাবতেই

বছরের পর বছর মিরু নিজেকে প্রশ্ন করে যে উত্তরটা খুঁজে পেলনা তা হল অর্ক এর সাথে নিজেকে জড়ানো উচিত হবে কি-না। যে বয়েসের

যে সময়ের কথা বলছি তখন আমি পড়তুম ক্লাশ এইটে। আর বয়স ও তাই ছিল কম।

চৈত্রের পিয়াইন প্রায় পানিশূন্য । জীর্ণ- দরিদ্র হাওরের অসংখ্য মানুষের মতো । নদীর ঢালে গজিয়ে উঠা সবুজ ঘাস আর একেবারে তলায় জমে থাকা

"ছেলেটি অনেক দূরের পথ পেরিয়ে
পা রাখে চেনা শহরের রাস্তায়..

‘এ্যাই, এই পাঞ্জাবী পরতে তোকে কে বলেছে?’ প্রজ্ঞা একরাশ বিরক্তি নিয়ে মুহিবের দিকে তাকায়। মুহিব সিগারেটের এক পশলা ধোঁয়া ছেড়ে বলে, ‘কেউ বলেনি, এমনিতেই পরেছি......

রিকশা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে গেটের দিকে এগোতে গিয়ে বাম পায়ে একটা টান অনুভব করলো শিলা। এক জোড়া করুণ চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে। কই আগে তো কখনো একে দেখেনি.....

কলেজে ভর্তি হবার পূর্বে কলেজকে নিয়ে রবিন কতনা রঙিন স্বপ্ন দেখেছে। যেখানে আছে স্বাধীনতা। নেই কোন শাসন। ইচ্ছে হলে ক্লাশ করবে, ইচ্ছে না হলে ক্লাশ করবে না।

আশিক গ্রামে লজিং থেকে লেখাপড়া করে। সে এ বছর এস.এস.সি পরীক্ষার্থী। ছাত্র হিসেবে খুব ভাল। আর মাত্র দু’মাস বাকী ওর ফাইনাল

কেমন আছ,সেঁজুতি? বড় জানতে ইচ্ছে করে। তোমারও কি ইচ্ছে করে, আমি কেমন আছি জানতে? না, তোমার ইচ্ছে হওয়ার কথা না। উদাস মনে