ভালবাসা মানে ফল প্রকাশের দিনে বাবার কাছ থেকে দামী কলম প্রাপ্তি
ভালবাসা মানে পৌষের শীতের সাত সকালে মায়ের হাতের গরম পিঠার তৃপ্তি....

সময়ে অসময়ে পিপাসা মেটানো
রাগ অনুরাগে বুকে ভাসানো.....

তোমার কি মনে পড়ে
সেই অন্ধকার রাতের কথা....

সময়ের কাছে সমর্পিত জীবন...
ব্যস্ততার হিজিবিজি মোড়কে ঘেরা অমূল্য ক্ষণ;
ফুরসতমেলে নাদুদণ্ড পাশে বসার,
সময়ের হাতে হাতকড়ি পরিয়ে খুলে বসা হয়না হৃদয়ের ঝাঁপি।

আমি তোমাকে ভালবাসি বেলায় অবেলায়,রোদে-বৃষ্টিতে, ঘরে-বাইরে,প্রকাশ্যে-গোপনে।

বালিকা তোমার মনে ফাগুনের আগুন চোখে মুখে রঙ
কথায় কথায় জল অভিমান আচরনে ঢঙ

সরীসৃপের মতো বিবর্ণ হিমঝরা এই রাতের প্রহরে
জেগে আছি বাদুর আর পেঁচার ডানার গন্ধে ।

ফাগুন, ফাগুন, ফাগুন এলো
আগুন জ্বলে রাজপথে,

দীর্ঘ প্রতীক্ষা মনে বিশ্বাস আশা যত,
ইতিহাস আজ সব ডিজিটাল কালে।
প্রেম যে এযুগে শরৎ মেঘের মত,
নানান রঙ্গেতে সাজে দ্রুত তালে।

মধুমাখা ফাল্গুনি দিন টুটাব,
বেদনার পানসীতে চৈত্র, বৈশাখ পাড়ি জমাব।

রাত বারোটা থেকে ভোর ছয়টা
ঘুম নেই
মোবাইলালাপে সবাই ব্যস্ত
ছোট ছোট খুনসুটি আর বাতাস চুম্বন।
অতঃপর
নিরুদ্দেশ একদিন অজানার পথে।

চকিতে এলে তুমি সমুখে মম ঘণ এলো চুলে
পুষ্ট আদলের রেখাঙ্কিত অধর আচমকা করিলে অশান্ত

তোমাকে না বাসলে ভালো আমি যাব কোথায় ?
সারাদিনের কর্ম ক্লান্ত অবসরে আমাকে তো

ভালবাসা যুগে যুগে নিজস্ব রূপে
পাড়ি দিয়েছে হৃদয়ের তেপান্তর
চলুন দেখে আসি আজ
কেমন ছিল ভালবাসার সেই যুগীয় রুপান্তর?

গল্পটার কাহিনী যাই হোক না | গল্পটার সারাংশ যাই থাক না | গল্পকারের ফাঁদ মস্তিষ্কের তারিফ না করে পারছি না | গল্পের প্রধান চরিত্র ছিল নর্তকী |