কে পারে তোমার হৃদয় ‍ছুঁতে?
তোমার পিতা মাতা ভগ্নি ভ্রাতা, কে.........

বাবার বদলির চাকরী। আমরা এ জেলা সে জেলা করে বেড়াই। কোথাও বেশী দিন থাকা হয় না। আমি যখন স্কুলের শেষের দিকে তখন বাবা বদলি হয়ে পটুয়াখালীতে এলেন।

জিহাদ যদি তোমার প্রিয় সন্তান হতো
তবে কি তুমি বলতে পারতে এখানে প্রাণের অস্তিত্ব নেই ?

গল্পের শেষ দৃশ্যটি পরিচিত গল্প। কোন এক ঝড় বৃষ্টির সন্ধ্যায় কাক ভেজা অবস্থায় ছেলেটি আবারও দেখা পায় মেয়েটির। যতটা ভেবেছিল তার চাইতেও অনেক বেশী ভাল লাগছে মেয়েটিকে দেখে। ছেলেটি অপলক চেয়ে থাকে, কত কত দিন পর ....

অনেক স্বপ্ন আর নতুন আলপনায় দারিয়ে অধীর
প্রতিখায় গৌধূলী গালিচাতে

তোমায় ভালবেশে
পেলাম অবশেষে

বোশেখ মাসের বিকেল। কেরায়া নৌকায় করে যখন কাউখালীর কাছাকাছি পেঁৗছালাম, মাঝি প্রায় চিৎকার করে আঞ্চলিক ভাষায় বলে ওঠে.....

যেদিন তুমি ধরেছিলে হাত, কেঁদেছিলে কোন সুখে
চোখের ভাষায় বুঝিয়েছিলে সব, এসেছিলো যা মুখে.....

মানব মনে আশা
বাধে নতুন বাসা....

জীবনভাই, বলছি তোমাকেই -
এই যে আজও আছিতো বেঁচেই -

ফাগুনেরই আগুনলাগা
বসন্তেরই ক্ষণ

প্রজাপিত মন তোমাকে চায়
সবুজ আহমেদ

ইচ্ছা গুল আকাশ ছুল
ভাসল মেঘের সারি.....

ঝুম বৃষ্টি,
একি ছাতার নিচে পাশাপাশি দুজন।

ছিঁচকাদুনে স্মৃতির ঝাঁপি
ডুবছে নিয়ে ভীষণ পাপী