জীবনে অনেকতো প্রাপ্তি ঘটেছে
এবার কিছু দেওয়ার জন্য তৈরী হও ।

ক্ষনস্থায়ী জীবনে মিছে মায়ার বাঁধনে
প্রতিদিন জমা হয় ভাললাগার-
ভালোবাসার কতশত লেনা-দেনা।

লেলীহান আগুনের পরশ শিখায় জ্বলি
সুপারিশ আজ নেই কারো
ভালোবাসার তৃপ্ত যন্ত্রনায় কাতর আমি
একান্ত মনে ভালোবেসে যাই তবুও।

তোমায় পেলাম যখন, পেলাম সারা জাহান
তুমি আমার তোতা পাখি, তোমার মাঝে আমার জান।
তুমি আমার সকাল-বিকেল, জোনাক জ্বলা সন্ধ্যা-রাত

কেটে গেছে অনেক বসন্ত
কেটে গেছে বহু গ্রীষ্মের হালখাতা
তবুও ভুলতে পারিনি আজও
সেই স্বাধীনচেতা শান্ত মেয়ের কথা।

ক্ষমা কর মাগো যত কৃতঘ্ন বর্ণ চোরা অর্থ গ্রীধু মেকি নাগরিকে,
নুতন উষার কিরণে রাঙাবো তোমায় নয় অলৌকিকে
কাঁঠালচাপাটি সুবাস ছড়াবে হলদে আভায় রক্তিম তটে সবুজ জমিনে
মুক্তির মহানায়ক অবিসংবাদিত বীর পিতার সোনার কাননে।

বুকে আমার অসীম শূণ্যতা, তাই
নেত্র তুলে উর্ধ্বপানে চাই
বুকের যত ক্ষুধা, ক্রোধ, শ্লেষ যেন হারায়
মহাকাশে মহাশূণ্যতায় ।

অভ্যাগতের হাত ধরা তত্ত্বে
বিভাজনের ঘর গোছানো দেওয়াল,
মাথা ঠুঁকে যতটুকু
তাতেই এক একটা পাহাড় প্রমাণ।

ছোটোবেলায় স্বপ্ন দেখা ছিল,
আব্দারে আর আহ্লাদি বায়নাতে,
আশাই ছিল, ছিল না সংশয়,
তাই, প্রাপ্তি ছিল বড়ই মধুময়।

কেউ কিচ্ছু বলেননি
কেবল চোরা চাহনি হেনে
ঠোঁটের কোণে রেখে বাঁকা হাসি
বুঝিয়ে দিয়েছিলেন-তোমার কিস্যু হবে না,
প্রসব করবে অশ্বডিম্ব!

নতুন একটা গান লেখব বলে,
সমস্ত জোছনার রূপালী আলোকে,
জ্বলন্ত সিগারেটের ধুমকি ছুঁড়ে , ধার করে আনা ভূলোকে;
যার অনেকখানি আধখাওয়া রাতে ব্যপ্তি,
সুনসান নীরবতায় তারকায় গুনি প্রাপ্তি।

নানা রঙ্গের জীবন
নানা রঙ্গের মানুষ,
শত শত চাওয়া
কিছু কিছু পাওয়া
চাওয়া পাওয়ার মাঝে

কবিতার কবিতা রক্তে লেখা
পংত্তিমালা
আমায় আহত করে,ব্যথিত করে
কবিতার কবিতা ছন্দহিন কিছু শব্দমালা

থেমে থেমে এখনো বৃষ্টি পড়ছে
সন্বিৎ ফিরে পায় বাজ'শব্দকণায়
আনমনা মন, হঠাৎ।

এই দিনটি কবে,
দেখবো আমি হবে?
নারীরা করবে পর্দা, লোকিয়ে থাকবে বাড়ি!
ছেলেরা পড়বে নামাজ, মুখে থাকবে দাড়ি!!