এখনও আমি বসে আছি
তোমার পথটি চেয়ে,
কখন তুমি আসবে
আমার দিকে দেয়ে!
তোমার সেই হাসিটা
এখনও গেথে আছে
মোর মনে,

তাঁহাকে দেখিবার মাত্রই আমার বক্ষের মাঝে কিঞ্চিৎ পরিমানে একটি ধাক্কা আসিয়া লাগিল। বুঝিতে পারিয়াছিলাম তাহার হৃদয় বসতে আমার উড়ন্ত মন বাসা বাধিয়াছে। সেটা তাহাকে বুঝাইতে

আমি সুদর্শন নই
চটপটে নই
আড্ডাপ্রিয় নই
তাই তোমার কাছে অদ্ভূত আমি।

সকল প্রাণীর মাঝে মানুষ প্রাণীর গান গাই
মানুষ জাতি ছাড়া যার- ভিন্ন পরিচয় নাই।

স্রষ্টার সৃষ্ট- এ ধরন পৃথিবী- আছে অগণন
নানান ধর্ম-বর্ণ আকৃতিতে- করেছে সৃজন।

আমার মাথায় তোমার স্মৃতিগুলো
ঠিক যেন ভাইরাসের মত
করে চলেছে বংশবিস্তার।

ছোট্ট আব্দুল্লাহ্ এর বয়স এখন মাত্র তিন বছর। কিন্তু এতটুকু বয়‌সে ওকের অনে ক কিছুু বুঝ‌তে হয়। হয়ত আল্লাহ ওর ম‌নে বুঝ দি‌য়ে দি‌য়ে‌ছেন। প্রথম যে‌দিন বাড়ী ছে‌ড়ে ওর মা নানা বাড়ী‌তে গি‌য়ে‌ছি‌লো খুব আনন্দ পে‌য়ে‌ছি‌লো বাচ্চাটা।

গ্রামের মান্যগণ্য ব্যাক্তি আবু মিয়া। গ্রামের সবাই তাকে মান্য করে ডাকে আবু ভাই। গ্রামের যত বিচার-আচার সবই করে আবু মিয়া। লোকটা আসলে সৎ কিন্তু একটু রাগিও বটে।

দেখা কাগজে কোন ভাঁজ থাকে না
পৃষ্ঠা উল্টে সরল নৌকোর মত
ঢেউ গুনতে বড্ড জটিল হয়ে পড়েছিল দ্বিধা

সারা রাত স্বপ্নরা ভীষণ দিয়েছে কষ্ট
শিলা বৃষ্টির মতো -গুলির ছিদ্র হওয়া ক্ষত,
ভাঙ্গতে চায় নি নৈঃশব্দের ঘুম !

ছায়াতল একটি গাছের অধীনে নীরব হয়ে যখন বসে থাকি, তখন অকথিত বাড়ন্ত নিসাড়া ভাবনা গুলো ডিগবাজী খায়;
খামচে যায় উপচে পড়া জলসিক্ত মেঘের পঙ্কিলে নভোমন্ডল, অক্ষিগোলক, জ্যোতিষ্ক আর বর্তুলাকার মেঘ চূর্ণের সাথে।

জেগে উঠার স্বপ্ন দেখো
অল্প সময় ভেবে দেখো
অমর বলে আছে সত্য
ভালো কর্ম তারই পথ্য
আজ আছি কাল নেই
অমর বলে কি কিছু নেই?

একটা ডায়েরী লিখবো
কিন্তু কি লিখবো !
প্রেমের কথা না গল্পেরব্যথা
পাতাঝড়া গাছের কথা

“ভ্রমর কঈও গিয়া, শ্রী কৃষ্ণ বিন....”
করিমন বিবি ঘরের দাওয়ায় বসে কাঁথা সেলাঈ করছেন আর একমনে গান গাঈছে।কিছুক্ষন আগে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে।

আচ্ছা জানিস আর্য তোর সাথে আমার দেখা হয়নি অনেক দিন । কত কত
সন্ধ্যে ঝিলের ধারে
একা একা বসে কাটিয়েছি
শুধু তোর অপেক্ষায় ।

সেদিন গভীর রাতে হাটতে হাটতে,
বেরিয়ে পড়ি একলা, যাচ্ছি মহল্লাতে।
ইচ্ছা, ঘুরিয়া ঘুরিয়া দেখিব পাড়ার,
বিত্ত্বহীন লোক আছে কিনা অনাহার।