অনেক পরিকল্পনা করে সাজানো-গোছানো কথাগুলো উপস্থাপন করার সময় মনোযোগী শ্রোতার আগ্রহ ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছিল। তাই তার আত্মবিশ্বাস বেড়ে তিনগুণ হয়ে উঠল। কিন্তু কথা শেষে যখন বললেন ‘আপনার উদ্দেশ্য কী?’ তখন মোন্তাজুর রহমানের ভেতর থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল।

সবকিছুরই কার্যকরণ আছে
যা কিছু ঘটে সবই সূত্র মেনে ঘটে
ছোট থেকে বড়, কঠিন থেকে কঠিনতর...

ছোট্ট আব্দুল্লাহ্ এর বয়স এখন মাত্র তিন বছর। কিন্তু এতটুকু বয়‌সে ওকের অনে ক কিছুু বুঝ‌তে হয়। হয়ত আল্লাহ ওর ম‌নে বুঝ দি‌য়ে দি‌য়ে‌ছেন। প্রথম যে‌দিন বাড়ী ছে‌ড়ে ওর মা নানা বাড়ী‌তে গি‌য়ে‌ছি‌লো খুব আনন্দ পে‌য়ে‌ছি‌লো বাচ্চাটা।

একটা ডায়েরী লিখবো
কিন্তু কি লিখবো !
প্রেমের কথা না গল্পেরব্যথা
পাতাঝড়া গাছের কথা

পৃথিবীর মাতৃজড়ায়ু সৃষ্টির উৎস
হতে আসে মানুষ।
বিশাল এ ভুবনে অবলা অসহায় প্রান্তরে
মমতাময়ী মায়ের তীর্থরূপী বুকাশ্রমে।

সুলেখা ও হাত রেখেছিল একদিন হাতে
বলেছিলো দুর্বার ঘৃণা তার পয়সাতে।
আহা এ যে স্বর্গীয় প্রেমের ই বাণী!
এ প্রেম নিখাত খাঁটি জানি।

ছেলেটির নাম ধ্রুব আহসান।বাবা মার একমাত্র সন্তান।পুরনো ঢাকার ছয় তলা একটা বাড়িতে খুব গোছানো একটা ফ্ল্যাট এ মা বাবা আর ধ্রুব তিন জন মাত্র মানুষ।তবু সবসময় বাড়িটা একাই মাতিয়ে রাখে ধ্রুব।

তারপর হাজারো মাইল ঘুরেছি পথে
চেনা পথের যে গলিতে তুমি থাকতে
সেই গলি আর চিনে ওঠা হয়নি আমার।

১৯৯৩ সালের শীতের সকাল। আমার ঔষধের দোকান সবে মাত্র খুলেছি। কিছুক্ষণ পরে একটি রিক্সাভ্যান এসে থামলো দোকানের সামনে। তাতে একজন বেটে খাটো মানুষ শুয়ে আছে মাথার চুল উস্কোখুস্কো। গায়ের জামাটাও ছেড়া, শরীরের কয়েক জায়গা থেকে রক্ত ঝরে ঝরে পড়ছে।

অভিনয়ে প্রথম পুরষ্কারটা তোমার,
হোক আমার দ্বিতীয়টা,
জানি তুমি ভাল নেই, সুখে নেই আর,
নিয়তিই যে হায় পথের কাটা।

ছায়াতল একটি গাছের অধীনে নীরব হয়ে যখন বসে থাকি, তখন অকথিত বাড়ন্ত নিসাড়া ভাবনা গুলো ডিগবাজী খায়;
খামচে যায় উপচে পড়া জলসিক্ত মেঘের পঙ্কিলে নভোমন্ডল, অক্ষিগোলক, জ্যোতিষ্ক আর বর্তুলাকার মেঘ চূর্ণের সাথে।

এই যে প্রেমিকেরা এত ভালবাসি ভালবাসি বলে
বিনিময়ে কিছু কি চায়?
চায় চায়। শরীর চায়, রক্ত চায়, মাংস চায়।
রক্ত মাংসের পিন্ড চায়।
প্রেমিকারাও তাদের প্রেমিকের কত যত্ন নেয়!

“কোরআনে বর্ণিত পঁচিশজন নবী ও রাসুল, জীবনাদর্শ ও অলৌকিক ঘটনাবলী গ্রন্থ থেকে “নূরে মোহাম্মদী” সৃষ্টি রহস্য ও সমগ্র সৃষ্টির অর্থাত (কুলমাখলুকাত) সৃষ্টির বর্ণনা যেভাবে পাওয়া যায়, সেই আলোকেই “মসজিদ” এর গুরুত্ব কতটা গভীর ও গুরুত্বপূর্ণ সে বিষয়টাই তুলে ধরার চেষ্ট করছি।

ক্রমে দুনিয়ার মোহ, করল আটক
রঙিন স্বপ্ন নয়নে, মিটে না পিপাসা,
নিজের আয়ত্তে নিতে, করছি নাটক;
বাড়ছে মনে অহম, মেকি ভালবাসা।

চরম উৎকণ্ঠায় কেটে গেল রাত
হিম শীতল আমেজ মিশ্রিত মুহুর্ত কষ্টদায়ক
অরণ্যের স্নিগ্ধতা , লালিত্যময়, চমৎকার নিবন্ধ
স্বচক্ষে অবলোকন করার ব্যর্থ প্রয়াস।