মুক্তির গান জয়বাংলা

দেশপ্রেম (ডিসেম্বর ২০১৩)

আতিক সিদ্দিকী
  • ১১
  • ৭৩
প্রফেসর মুক্তাদির সরকার স্বাধীন শহরের নাম করা হৃদরোগের ডাক্তার। হার্টের চিকিৎসক হিসাবে দেশে এবং দেশের বাইরে যশ ও খ্যাতি অর্জন করেছেন ইতোমধ্যেই। প্রফেসর স্বাধীন পথকলি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান। তিনি যেমন প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন তেমনি ছিন্নমূল পথ শিশুদের পিছনে ব্যয় করেন। পথকলি ফাউন্ডেশন তার জীবনের স্বপ্ন সাধনা। তরুণ এই চিকিৎসক বিয়ে করেননি এখনো। ওপেন হার্ট সার্জারি এবং হার্টে রিং পরানোর দক্ষতায় তার যশ ও খ্যাতির অন্যতম প্রধান কারণ বলে ধারনা করা হয়। আর এই খ্যাতি তাকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছে গোটা এশিয়াতে। খুব সহজেই জানাজানি হয়ে গেছে প্রফেসর স্বাধীন একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং মুক্তিযোদ্ধা রোগীদের কাছ থেকে তিনি কোন ফি নেন না। এমনকি মুক্তিযোদ্ধা রোগীদের তিনি নানা প্রকার সহযোগিতার পাশাপাশি বাড়ি ফেরার পথের মাশুলটাও দিয়ে দেন তিনি। নিজের চিকিৎসা এবং এমন এক মহৎ ব্যক্তিকে দেখার তীব্র বাসনা জাগে সেতাব আলি লালের।
লাল, সবুজ আর মুক্তি তিনজনে ভালো বন্ধ । কেবল ভালো বন্ধুই নয় বিশেষণ লাগিয়ে বলতে হবে খুব ভালো বন্ধু। একে অপরের আত্মার আত্মা। কেউ কাউকে ছাড়া বুঝতে চাইতো না। একই গ্রামের, পাড়ার, স্কুলের ছাত্র ছিলো লাল, সবুজ আর মুক্তি। শৈশব যৌবন এক সাথে কেটেছে ওদের। সেতাব আালি লাল, সবুজ সরকার এবং ইসরাত জাহান মুক্তি লাল, সবুজ আর মুক্তির স্কুল নাম। ওরা তিনজনেই দেশ মাটির শ্রেষ্ট সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা। মহান মুক্তিযুদ্ধের সাহসী সৈনিক লাল বেঁচে আছেন, সবুজ শহীদ হন আর মুক্তিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সবে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়েছে তিন জনেই। গ্রামের স্কুলে থাকতে লাল আর সবুজের সাথে মুক্তির মেলামেশায় যে টুকু স্বাচ্ছন্দ্যের অভাব ছিলো সেটা অনেকটাই কেটে যায় কলেজে যাবার পর। গ্রাম ছেড়ে কলেজ দূরে হওয়ায় তিন বন্ধুতে মিলে চুটিয়ে আড্ডা মেরেছে। এক সময় সবুজের সাথে মুক্তির প্রেম হয়, বিয়ে হয়। এ সবে লালের সহযোগিতা কম ছিলো না। তিন জনের বন্ধুত্ব আরও গভীর হয়।
একদিন কলেজ থেকে তিন বন্ধু ফিরছে-সে দিন রোদের প্রচণ্ড উত্তাপ ছিলো। ৭ মার্চ । উত্তাল দিন ছিলো মার্চের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। পথে বটতলায় করিমের দোকানে ভিড় জমিয়ে রেডিওয়েতে খবর শুনছে সবাই। এ দিনই তিন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নেয় মুক্তিযুদ্ধে যাবার। ভাবে যে করেই হোক দেশটাকে স্বাধীন করবো। মাস তিন আগে বিয়ে হয়েছে মুক্তির আর সবুজের। সোবাহান মোল্লার মেয়ে মুক্তি। বিয়ের পর ওর পড়াশোনা বন্ধ করতে চেয়েছিলো মুক্তির বাবা সোবাহান মোল্লা। মুক্তির অদম্য ইচ্ছা এবং মোল্লার আদরের একমাত্র মেয়ে হওয়ায় শেষ পর্যন্ত লেখাপড়া বন্ধ করতে পারেনি। শেখ মুজিবের ভাষণে অনেক বেশি অনুপ্রেরণা পেয়ে যায় তিন বন্ধু। ভারতের ট্রেনিং শেষ করে লাল আর সবুজ একই সাথে। রণাঙ্গনে দু’ জন দু’ দলে বিভক্ত হয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিকে নিজ এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা এবং সেবা যতœ করার কথা বলে যায় বন্ধু লাল এবং প্রিয় বন্ধু স্বামী সবুজ। অন্তঃসত্ত্বা মুক্তি চাল ডাল নগদ অর্থ এবং স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্বুদ্ধ এবং সহযোগিতা করতে থাকে। মুক্তির বাবা সোবাহান মোল্লা পিচ কমিটির মেম্বর হওয়ায় পাকিদের আনাগোনা শুরু হয় মোল্লা বাড়িতে। কবে কোথায় কখন অপারেশন হবে এবং কোন মুক্তিকে হত্যা করা হবে এ সবই আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হতো মোল্লা বাড়িতে। মুক্তি তাদের বাড়িতে সিদ্ধান্ত নেয়া এ সব খবর পৌঁছে দিতো মুক্তিযোদ্ধাদের ডেরায়।
মুক্তিযুদ্ধের প্রায় শেষ পরিণতির দিকে আনোয়ার নামের পশের গ্রামের এক মুক্তিযোদ্ধা লালের একখানা চিঠি এনে দেয় মুক্তিকে। মৃত্যুর মুখোমুখি দাড়িয়ে সবুজ প্রিয়তমা স্ত্রী মুক্তিকে লিখেছিলো ;’ মুক্তি, মৃত্যুর খুব কাছাকাছি দাড়িয়ে আছি, জানি এ সংবাদ তোমাকেও একই পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু এখন কেবল আমার কথা না ভেবে আমার অনাগত সন্তানকে ভাবো। স্বামী-স্ত্রী কেবল নয় আমরা কতো ভালো বন্ধু ছিলাম তাই না? লালের খোঁজ খবর নিও। সহযোগিতা নিও ওর। মেয়ে হলে তোমার ইচ্ছেমত নাম রেখো আর ছেলে হলে নাম রেখো মুক্তাদির সরকার স্বাধীন। ইতি-তোমার সবুজ।
স্বাধীনতার প্রায় চার বছর পর লাল তার এক চাচাতো ভাইয়ের সাথে দেখা করতে ঢাকার আদাবর এসেছে। আদাবর থানা থেকে বেড়িয়ে পায়ে হেটে শ্যামলীর দিকে যাচ্ছিলো লাল। একই পথে হাঁটছে এক মহিলা। পিছন তেকেই লালের অনুমান হয় এই মেয়েটি নি:শ্চয় আমাদের মুক্তি। অনেক চেনা বন্ধুকে এভাবেই চিনতে হবে সেটাইতো স্বাভাবিক। আঁতকে উঠি, থমকে যাই কিছটা সময়-কে যেন পিছন থেকে আমার পা দুটোকে আটকে ধরেছে। মুহূর্তে ভেবে নেই আমি ঠিক আছি কি না? এতদিন পর মুক্তিকে কাছে পেয়ে লাল আত্মহারা হয়ে যায়। ভাবে একি হাল হয়েছে মুক্তির। কোথায় থাকিস, কি করিস, কেমন আছিস, তোর সন্তানÑ একসাথে অনেক গুলো প্রশ্ন করে লাল। মুক্তি বলে সে তালতলা বস্তিতে থাকে, বাসাবাড়িতে ঠিকা ঝি’য়ের কাজ করে মুক্তি। তোর সবুজের ছেলে হয়েছে, কথা কয়...বয়স সাড়ে তিন বছর। তুই ভালো আছিস? লাল বেশিক্ষণ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। লাল কাঁদে আর বলে মুক্তি তুই আমার সাথে যাবি, আমার কাছে থাকবি, তোর সব দায় দায়িত্ব আমার, মুক্তি বন্ধু আমার তুই আমার কাছে আমার বোন হিসাবে থাকবি। মুক্তি কান্না চেপে রাখতে পারেনি, বলে সে আমি জানিÑজানতো সবুজও। তাইতো জীবনঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে বন্ধুর দায়িত্ব নিতে তোর কথাই বলেছে জীবনের শেষ মুহূর্তগুলোতে। এবার লাল জিজ্ঞেস করে ছেলের নাম রেখেছ কি? স্বাধীনÑ তোর বন্ধুই রেখেছেরে লাল। লাল মুক্তির যতো কাছে যেতে চায় মুক্তি যেন ততোই দূরে সরে যায়। লাল বলে তোকে আমি ছাড়ছি না মুক্তি, চল তোর ছেলেকে নিয়ে আসি আমার সাথে তোকে যেতেই হবে। তোর সাথে যেতে ইচ্ছে করছে ভীষণÑগেলে যে সবুজের স্বাধীনকে দেখতে পাব না। লালের কাছে বেশিক্ষণ থেকে জীবনের দায়বোধ কষ্টকে বাড়াতে চায়নি বলে হয়তো দ্রুত একটি পাবলিক বাসে উঠে পড়ে মুক্তি। লাল হতবাক হয়, অপর একটি বাসে চেপে মুক্তিকে অনুসরণ করার চেষ্টা করে লাল। কিছুদূর এগুতেই আসাদ গেটের সিগন্যালে আটকে যায় লালের গাড়ি আর ততোক্ষণে হাড়িয়ে যায় মুক্তি সেই আগের মতো।
ষাটোর্ধ সেতাব আলি লাল ঢাকায় এসেছে ডাক্তার দেখাবে। ইদানীং লালের বুকটা ব্যথা করে মাঝেমধ্যেই। গ্রামের ডাক্তাররা তাকে পরামর্শ দিয়েছে শহরে গিয়ে বড় ডাক্তার দেখানোর জন্য। অনেক নামীদামী ডাক্তার দেখাতে অনেক টাকার প্রয়োজন। এরই মধ্যে লোকমুখে খোঁজ পায় প্রফেসর মুক্তাদির সরকার স্বাধীনের। গ্রামের মজিদের কাছ থেকে ক’টাকা পথ খরচা নিয়ে সে ঢাকায় আসে। প্রফেসর স্বাধীনের চেম্বারে যায় লাল। লাল কাউন্টারে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিলে সবুজ রং এর একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় সোজা প্রফেসর স্বাধীনের চেম্বারে। সহকারীকে লাল জিজ্ঞেস করলে বলে এখানে স্যারের কাছে মুক্তিযোদ্ধাদের সিরিয়াল লাগে না এমনকি কোন খরচাপাতিও লাগে না। লাল আশ্চর্য হয় মনে মনে ভাবে ঠিক যেমনটি শুনে এখানে এসেছি। একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে এই সময়ে এমন সন্মানে বুকটা ভরে যায় লালের। কিছুক্ষণের জন্য হলেও সে ভীষণ গর্ববোধ করে নিজেকে নিয়ে। লিপিড প্রোফাইল, ইসিজি, ইকোসহ রক্তের এবং পেসাবের নানা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেয় প্রফেসর স্বাধীন। অনেক টাকার প্রয়োজন কিন্তু না একটি কানাকড়িও লাগেনি সেখানে। প্রেসক্রিপশন হাতে ধরিয়ে দেবার সময় লালের হাতে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে প্রফেসর স্বাধীন বলেন চাচা এ টাকায় মেডিসিন কিনে খাবেন। লালের বের হবার ঠিক আগ মূহুর্তে প্রফেসর স্বাধীন চাচা বলে ডাক দেয় আর বলে যে কোন প্রয়োজনে সহযোগিতা নিতে আমার কাছে আসবেন। আরও বলেন আপনার বাড়ি কোথায়? লাল বলে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের নন্দলালপুর। প্রফেসর স্বাধীন এ সময় চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে বলে ওই গ্রামেই তো আমার বাড়ি। আমার বাবার নাম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সবুজ সরকার আমার মা’র নাম ইসরাত জাহান মুক্তি জানেন আমার বাবা মা দু’জনেই আপনার মতো মুক্তিযোদ্ধা। লাল অনেকক্ষণ থমকে যায়-সৃষ্ঠি হয় এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের। একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে অনেকক্ষণ।
প্রফেসর স্বাধীনের ধানমন্ডির মুক্তি ভিলায় মুক্তির সাথে দেখা লালের। মুক্তির মুখে জানতে পারে প্রফেসর স্বাধীনের বাবা তাদের পরম বন্ধু সবুজের বীরত্বগাথা মৃত্যুর করুন সে কাহিনী। অক্টোবরের ২৫ তারিখে পাবনার সাঁথিয়া থানার নাগডেমড়া গ্রামে সবুজ এবং আনোয়ার নামের পাশের গ্রামের এক মুক্তিযোদ্ধা দীর্ঘ পথ হেটে ক্লান্তিতে একটি গাছ ছায়ায় ঘুমিয়ে পড়েছিলো। তখন দুপুর গড়িয়েছে। পিছন থেকে আসা একদল পাকি ও তাদের এ দেশিয় দোসরদের হাতে ধরা পড়ে যায় সবুজ এবং আনোযার। দু’জনকেই নিয়ে যায় ফরিদপুর থানার গোপালনগর প্রাইমারি স্কুলের টর্চার সেলে। সেখানে সদ্যভাঙ্গা শহীদ মিনারের ইটের স্তূপে ফেলে সবুজকে এক ইটের উপর মাথা রেখে আর একটি ইট দিয়ে আঘাত করতে থাকে আর বলে ”বল শালা পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ সবুজ বলে জয় বাংলাÑজয় বঙ্গবন্ধু, পুনরায় সজোরে আঘাত করে আর বলে ’বল শালা পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ সবুজ বলে জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু, আবারও ইট দিয়ে আঘাত করে আর বলে ’বল শালা পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ সবুজ কিছুতেই বলছে না। এক সময় ইটের আঘাতে সবুজের মাথার খুলি থেঁতলে যায়,মগজগুলো ছিটকে পড়ে অন্যত্র। নির্বাক মৃত্যু পথযাত্রি সবুজ তখনো ঠোট নেড়ে মৃদু স্বরে বলে’ জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক অসাধারণ....সুন্দর আর সাবলীল বুনন....খুব ভালো লাগলো....
মোঃ মহিউদ্দীন সান্‌তু নাটকিয়তার ভেতরেই যেন এক বাস্তবতার ইতিহাস , ভালো লেগেছে খুব, অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
এফ, আই , জুয়েল # অনেক সুন্দর ভাবনার বেশ মনোরম একটি গল্প । এর চেতনা ও উদ্দিপনা সৃষ্টিকারী দিকটা অনেক ভাল হয়েছে ।
মোঃ আক্তারুজ্জামান প্রিয় মাতৃভূমির ইতিহাসের অংশ। লেখায় দেশপ্রেম দারুণভাবে উঠে এসেছে। অনেক ভাল লাগল।
সাদিয়া সুলতানা ভাল লাগল। পাবনার সাঁথিয়া, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর আমার জন্য খুব পরিচিত নাম। তবে লেখা পোস্ট করার সময় ফন্টজনিত কিছু সমস্যা হয়েছে বোধহয়। শুভ কামনা।
kemon porichito ? shuvo kamonar jonno dhonnobad,
পাবনায় আমার শ্বশুরবাড়ি আর সিরাজগঞ্জ আমার বর্তমান কর্মস্থল। শাহজাদপুর গিয়েছি বেশ কয়েকবার। রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি, তাঁত শিল্প এলাকা...ঘুরেছি। ভাল থাকবেন।
আতিক সিদ্দিকী ---মুক্তির গান জয়বাংলা পড়ুন, ভালো-মন্দ যেটাই হোক মতামত দিন, সবাই ভালো থাকবেন আসা করি.
আতিক সিদ্দিকী ------আরাফাত ইসলাম এবং বাবুল আকতার খানকে অভিনন্দন.
Rumana Sobhan Porag নির্বাক মৃত্যু পথযাত্রি সবুজ তখনো ঠোট নেড়ে মৃদু স্বরে বলে’ জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’।---খুব ভাল লাগল পড়তে আতিক ভাই। অনেক সুন্দর লেখেন আপনি।
আতিক সিদ্দিকী গল্পটার সকল চরিত্র চমোতকার ফুটে উঠেছে -পছন্দ হবে নিশ্চয়
হাবিব রহমান চমৎকার একটা ছায়াছবি হতে পারে।

০৬ নভেম্বর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ১১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪