হৃদয়ের গহীনে ক্ষোভ

ক্ষোভ (জানুয়ারী ২০১৪)

জান্নাতুল ফেরদৌস
  • ১৪
  • ১৫
----- হ্যালো,দোস্ত, কেমন আছিস ? আরো মোটা হয়েছিস ? ভুঁড়ি খুব বেড়েছে ? টাক আরো বড় হয়ে গেছে ? বলিস কি ? ভাবি কিছু বলে না ?
কথা শেষ করতে পারলেন না মজিদ সাহেব । ফোন কেড়ে নিলেন তার স্ত্রী রাজিয়া বেগম । জোরে জোরে ফোনে কথা বলা তিনি একদম সহ্য করেন না । ফোন কেড়ে নিয়ে বলতে লাগলেন------ ফোনটা এখানে থাক, তুমি কথা বলে যাও । তোমার বন্ধু যেখানেই থাক, ঠিক সে শুনতে পাবে । তুমি যখন এতো জোরে কথা বলতে পার, তোমার ফোনের দরকার কি ?
কথা শেষ করে প্রচন্ড রাগি চোখে স্বামির মুখের দিকে তাকায় । মজিদ সাহেবের ভালো লাগা প্রত্যেকটি কাজে রাজিয়া বেগম সব সময় বাঁধা দেয় ।স্বামির পছন্দের সব কাজ তার বড়ই অপছন্দের। তাই মজিদ সহেব যতক্ষন বাসায় থাকে , কিছুক্ষন পর পর শোনা যায় রাজিয়া বেগমের উচ্চ কন্ঠস্বর । বেশির ভাগ সময় চুপ- চাপ সহ্য করে যান। তেমন কিছু বলেন না। কিন্তু আজ সহ্য করলেন না। বজ্রকন্ঠে আক্রমন করলেন স্ত্রীকে । হাত উঁচিয়ে বলতে লাগলেন------
-------তোমার জন্য আমি ঘরে বাউল- ফকিরের গান শুনতে পারিনা,মমতাজের গান বাজাতে পারিনা। চেয়ারে পা তুলে আরাম করে খেতে দাও না । প্রতিটি পুরুষের চিরাচরিত অভ্যাস পা নাচানো , আমি তোমার জন্য সেটা ও পারিনা । লুঙ্গি পরলে হাঁটুর উপর উঠানো যাবেনা । এটা বাসা না জেলখানা ? আমার বাসা, অথচ স্বাধীন ভাবে কিছু করতে পারিনা । এটা তোমার ভীষণ বাড়াবাড়ি ।
রাজিয়া কন্ঠস্বর আরেক ধাপ উঁচুতে তুলে বলেন------ ও, আচ্ছা । আমি বাড়াবাড়ি করছি ? তুমি নোংরা স্বভাবগুলো ছাড়বা না, সেটা কিছুনা ? আমি বললে গায়ে লাগে । নিজেকে বদলাবানা কোন দিন, তাই না ?
-----প্রত্যেকটা মানুষের নিজস্ব কিছু পছন্দের বিষয় থাকে । তোমার ভালো লাগা বিষয় নিয়ে আমি কোনদিন কিছুই বলিনি । কি, বলেছি ?
------- তুমি কিভাবে বলবা ? তুমিতো জানই না , আমার কি ভালো লাগে ? তোমার আর তোমার দুই রাজকন্যার হুকুম পালন করতে গিয়ে আজ আমি নিজেই ভুলে গেছি, আমার পছন্দর কিছু আছে কিনা ? শিলা, মিলার জন্মে আগে মাঝে মধ্যে বই পড়তে বা কোথাও বেড়াতে যেতে পারতাম । এখন তো তুমি আর তোমার দুই মেয়ের জন্য টিভিতে নিজের পছন্দের অনুষ্ঠান পর্যন্ত দেখা হয় না ।
------- তাই নাকি ? মজিদ সাহেবের রাগ কমতে শুরু করেছে । রাজিয়ার রাগ আজ তাড়াতাড়ি কমবে বলে মনে হয় না । রাগে গজ গজ করতে করতে বলতে থাকে---- তুমি বাসায় থাকলে টিভি তোমার দখলে, না থাকলে মেয়েদের দখলে । তোমরা যা দেখবা,তা দেখতে আমি বাধ্য । এখন তো রাত বরোটার পর শুরু হয় “ টক শো’’ আমার ঘুমের বারোটা বাজাতে থাক তুমি । আজিই টিভি বেডরুম থেকে বের করে দিব ।
মজিদ সাহেব দীর্ঘ সময় রাগ ধরে রাখতে পারেন না । তিনি শান্ত গলায় বললেন---- এ কাজটা করোনা, প্লিজ । আমিতো টিভি চ্যানেল গুলোকে বলিনি রাত বারোটার পর ‘‘টক শো’’ করতে । তুমি যত যাই বল, আমি কিছুতেই ‘‘ টকশো’’ দেখা ছাড়তে পারবোনা টিভি ড্রইং রুমে থাকলে শিলা, মিলার পড়া হবে না। আমার সাথে ঘুমাতে সমস্যা হলে মেয়েদের সঙ্গে ঘুমাতে পার । খাটখানাতো বেশ বড়, তাইনা ?
রাজিয়া দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে সবার বড় । মজিদ তার আপন চাচাতো ভাই । মজিদের বাবা গ্রামের গরীব কৃষক ছিলেন । তাই রাজিয়ার বাবা মজিদের পড়ার খরচ চালাতেন । তিনি প্রাইভেট কম্পানিতে চাকুরি করে সন্তানদের পড়াশুনা , বিয়েসহ সংসারের সমস্ত দায়িত্ব মোটামুটি ভালো ভাবেই পালন করেছেন। মজিদ শিক্ষা অফিসার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর রাজিয়ার সঙ্গে বিয়ে দেন । কাস্টম অফিসারের সাথে ছোট মেয়ে ফৌজিয়ার বিয়ে দেন । বড় ছেলে ফয়সাল চাকুরিজীবি মেয়ে বিয়ে করে। তার সাত বৎসরের একটি ছেলে আছে । ফয়সাল বেশ বড় কম্পানির বড় পোস্টে আছে । রাজিয়ার ছোট ভাই ইকবাল মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে বেকার ।
গতমাসে ইকবালের প্রেমিকার বিয়ে হয়ে যাওয়াতে , এখন তার চাকুরি খুঁজতে মোটেও ভালো লাগছেনা । এখন রাতদিন শুয়ে থাকে আর ভালোবাসার মানুষটার কথা ভাবে । প্রেমিকার জন্য টাকা ও সময় দুটোই ব্যয় করতে কার্পণ্য করেনি কোনদিন । ভাবীকে তেল দিয়ে, ভাইয়ের হাতে- পায়ে ধরে, বৃদ্ধ বাবার কাছে হাত পেতে টাকা নিয়ে,ভালো লাগা মেয়েটার সমস্ত আবদার মিটিয়েছে সে । দেখতে সুন্দর ও ভদ্র হওয়ার সত্ত্বে ও ইঞ্জিনিয়ার পাত্র পেয়ে বিয়ে করে চিরদিনের মত তার ভালোবাসার মেয়েটি অন্যের হয়ে যায় । এখন ঘরে শুয়ে শুয়ে পুরনো স্মৃতি হাতড়ানো ছাড়া ইকবালের আর করার কিছুই নেই । চাকুরি খোঁজার আগ্রহ পর্যন্ত চলে গেছে ।
তবে ফয়সাল ছ্যাঁকা খায়নি । সে যাকে ভালোবেসেছে, তাকেই বিয়ে করেছে । বউটি কর্মজীবী হওয়াতে সংসারের কাজ- কর্ম, রান্না- বান্নাতো দুরের কথা একমাত্র ছেলেকে ছুটির দিন ছাড়া সময় দিতে পারেনা । ফলে সংসারের সমস্ত কাজ ও ছেলের ভালো- মন্দ দেখার দায়িত্ব তার উপর । ইকবাল বাজার করলে ও মাঝে মাঝে ফয়সালকে রান্না করতে হয় । ছেলেকে স্কুলে আনা নেয়াসহ প্রায় সকালের নাস্তা তাকেই তৈরী করতে হয় । তার বউ রাত করে ঘুমাতে যায় । তাই ভোরে উঠতে পারেনা। তাছাড়া সে ধনীর দুলারী হওয়াতে সংসারের কাজ করা ও রান্নার অভ্যেস তার নেই । শিক্ষিত, সুন্দরী বউ বলে বা বউয়ের চাপার জোরের সাথে পেরে উঠেনা বলে নিজের কাজের পাশাপাশি সন্তান ও বউয়ের কাজগুলো পর্যন্ত করে ফয়সাল । শুক্র বার ছুটির দিন বউ চলে যায় ছেলেকে নিয়ে তার মা –বোনদের বাসায় বা শপিং করতে । সারাদিন বেড়িয়ে রাতের খাবার খেয়ে বাসায় আসে । এদিকে ফয়সালের ছুটির দিন কাটে নিজের কাপড় ধুয়ে , বাজার করে ও বাবা - মাকে নানা কাজে সাহায্য করে । মা- বাবা পুরোদিন ছেলেকে কাছে পেয়ে খুশী থাকলে ও ফয়সালের কাছে ছুটির দিন মানে হাজারো কাজ , বহু ঝামেলা আর অনেক বিরক্তি ।
ফৌজিয়ার বিয়ের ঘটক ছিল মজিদ । নিজের অপূর্ব সুন্দরী শালীকে, কালো- মোটা ও বেঁটে কাস্টমস্ অফিসারের সঙ্গে বিয়ে দেয় এক রকম জোর করে । কারন ফৌজিয়ার স্বামী মজিদের কলেজ জীবনের বন্ধু । মজিদের বিয়েতে ফৌজিয়াকে দেখে মূগ্ধ হয় সে । ফৌজিয়াকে বিয়ে করার জন্য মজিদকে চেপে ধরে ।সহজ- সরল মজিদ বন্ধুর সহায্যার্থে ঝাঁপিয়ে পড়ে । সবাইকে রাজি করাতে মজিদের দূ’ বছর সময় লেগে যায় । এখন স্বামীর সাথে সামান্য কথা কাটাকাটি হলেই ফৌজিয়া দৌড়ে আসে রাজিয়ার বাসায় বিচার দিতে । তবে ফৌজিয়ার স্বামী দেখে অসুন্দর হলে ও মানুষ হিসেবে খুব ভালো । স্ত্রীর ছোট- বড় প্রতিটি প্রয়োজনের দিকে নজর রাখে । প্রতি সপ্তাহে সে জোর করে ফৌজিয়াকে পার্লারে পাঠায় । শাড়ি- থ্রী পিস সহ প্রচুর গয়না দিয়েছে । মোট কথা ঘুষের টাকায় জমি, ফ্যাট যা কিনেছে সব ফৌজিয়ার নামে । কিন্তু ফৌজিয়া তাতে মোটে ও খুশী না । সে স্বামির সঙ্গে বেড়াতে যেতে চায়না । এমনকি শপিং পর্যন্ত করতে চায় না। সব সময় নানা অজুহাত দেখিয়ে স্বামির থেকে দুরে থাকে । সাত বছরের বিবাহিত জীবনে চার বছরের একটি ফুটফুটে মেয়ে আছে । এখন পর্যন্ত ফৌজিয়া নিজের মন ও স্বামির সঙ্গে অদৃশ্য , অলিখিত লুকোচুরি খেলা খেলে যাচ্ছে । সে স্বামির ভালোবাসা পেতে ও চায়না দিতে ও চায়না । তাই সুযোগ পেলেই জাকিয়ার বাসায় স্বামির নামে অভিযোগ পেশ করে ।
মজিদ প্রতিমাসে হোস্টেল খরচ নেয়ায় জন্য জাকিয়াদের বাসায় আসতো । জাকিয়াই খাবার দিত , অনেক গল্প করতো । কিন্তু কখনো প্রেম হয়নি । তবে খুব খুশী মনেই মজিদকে বিয়ে করে জাকিয়া । সংসার করতে এসে জাকিয়া বুঝতে পারে মজিদের চাল- চলন একেবারেই পছন্দ হচ্ছে না ।এখন সকাল- সন্ধ্যা তার সঙ্গে উচ্চস্বরে কথা বলা জাকিয়ার অভ্যাসে পরিনত হয়েছে । আজ মজিদের ছুটি । সারাদিন বাসায় থাকবে । তাই আজ জাকিয়ার উচ্চকন্ঠ বহুবার শুনা যাওয়ার সম্ভাবনা আছে । এত বছর সংসার করার পর ও জাকিয়া জানেনা, সে মজিদকে কতটুকু ভালোবাসে, শুধু জানে এ সংসার তার । সংসারের প্রতিটি কাজ তার । দুই মেয়ের স্কুল , পড়াশুনা থেকে শুরু করে বাজার করা, মেয়েদের ডাক্তার দেখানো পর্যন্ত সব কাজ সে একা করে ।মজিদ অফিস টাইম বাদে বাকি সময় বন্ধুদের সাথে মোবাইলে গল্প করে ও টিভি দেখে কাটাতে বেশি পছন্দ করে ।রাজিয়া শত চেষ্টা করলে ও তাকে সংসারের কোন কাজ করাতে পারেনা। মেয়েরা কিছুটা বড় হয়েছে । তাই রাজিয়া চায় তাদের নিজেদের কাজ গুলো নিজেরা করুক । বিছানা গুছানো, পড়ার টেবিল পরিপাটি রাখা বা নিজেদের কাপড় ভাঁজ করা । কিন্তু শিলা, মিলা কিছুই করেনা । তারা অবসরে হয় ঘুমায় নাহয় টিভিতে হিন্দি সিরিয়াল দেখে । প্রতি রাতে ঘুমাতে গেলে দু’ বোনে দেয়ালের পাশে শুয়া নিয়ে ঝগড়া করে ।যা জাকিয়ার কাছে খুবই বিরক্তিকর । এখন রাগারাগি শুধু মজিদের সঙ্গে হয়না , শিলি, মিলার সঙ্গে ও দিনে দু- চার বার লেগে যায় । জাকিয়ার হৃদয়ের গহীনে যত ক্ষোভ বাড়ে তত বাড়ে গলার আওয়াজ ।
মেয়েদের সঙ্গে ঘুমাতে বলাতে জাকিয়ার ক্ষোভ যায় আরো বেড়ে । সে এক নিঃশ্বাসে বলতে থাকে------- খাট বড় হলেই মেয়েদের সঙ্গে ঘুমাতে হবে ? আমি টিভি ভেঙ্গে পেলবো,তবু তোমার মেয়েদের মাঝখানে স্যান্ডইচ হতে পারবোনা । কথা শেষ করার আগেই কলিং বেজে উঠে । মজিদ স্ত্রীর কথা শুনার অপেক্ষা না করে দরোজা খুলতে যায় । মনে মনে বলে ‘বড় বাঁচা বেঁচে গেলাম’ । দরোজা খুলে মুখ শুকিয়ে গেল মজিদের । কারন দরোজায় দাঁড়িয়ে আছে ফৌজিয়া । মজিদ বুঝার চেষ্টা করছে, এ সাতসকালে ফৌজিয়া কি নালিশ করতে এলো । শুকনো গলায় বললো ---- কি শ্যালিকা, আজ ভোর বেলায় হাজির ? আমার বন্ধু কি করেছে আজ ? আমার বন্ধু কই ?
অন্যদিন ‘শালী’ বললে ফৌজিয়া খুব রেগে যেতো । বলতো ----শালী ভাবেন বলেই তো নিজের বন্ধুর সাথে বিয়ে দিয়ে আমার সর্বনাশ করেছেন , নিজের বোন কেন চাচাতো বোন ভাবলে ও এ কাজ আপনি করতেন না । আজ মনে হল মজিদের কথা কানে ডুকেনি । কথার উত্তর না দিয়ে সোজা বেডরুমে এসে রাজিয়ার পাশে খাটে বসল । চোখ- মুখ ফ্যাকাসে । মজিদকে হাতের ইশারায় তার সামনে বসতে বললো । রাজিয়া, মজিদ দু’ জনেই বুঝতে পেরেছে ফৌজিয়ার বড় রকমের কোন সমস্যা হয়েছে । ফৌজিয়ার মুখ থেকে ঘটনা শুনার জন্য দুজন চুপ করে থাকে । ফৌজিয়া কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বলতে শুরু করে----------- আপু , আজ রাতে আমি কি যেন দেখেছি । আমার রুমে হাঁটছে, আমার সঙ্গে কথা বলতে চাইছে । আমার খুব কাছে আসতে চাইছে।
-------কি দেখেছিস ? দুজনেই একসঙ্গে প্রশ্ন করে ।
--------মজিদ ভাই, ভূত বা জ্বীন হবে । ফৌজিয়া উত্তর দেয় ।
কথাটা শুনে হয়তো সবার হাসি পাবে । কিন্তু এ তিন জনের মুখে কোন হাসি নেই । রাজিয়ার মত মজিদের চেহারা ও গভীর চিন্তার ছাপ । ফৌজিয়া আবার বলতে থাকে ------- প্রথম কয়েক মাস আবছা আবছা দেখতাম , গত রাতে মনে হল স্পষ্ট দেখলাম । আমার স্বামি আমার কথা বিশ্বাস করছেনা । তাই সে আসেনি । আমার খুব ভয় করছে । তোমরা কিছু কর ।
ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে ফৌজিয়া । ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে আছে ছোট বোনের দিকে রাজিয়া । মাথা নিচু করে বসে আছে মজিদ । দুজনেই বুঝতে পারে হৃদয়ের গহীনের তীব্র ক্ষোভ দীর্ঘদিন লুকিয়ে রাখতে গিয়ে আজ ফৌজিয়ার এ অবস্থা ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আল জাবিরী ভালো লাগলো
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১৪
মোঃ মহিউদ্দীন সান্‌তু খুব ভাল, চমৎকার লেখা, দারুন লাগলো।
ভালো লাগেনি ১৯ জানুয়ারী, ২০১৪
এফ, আই , জুয়েল # বাস্তবতার দারুন বর্ননা । হৃদয় নিংড়ানো ব্যাথা-বেদনার হাহাকারে এলেখার সমাপ্তিটাও বেশ চম?কার । সবমিলিয়ে অসাধারন ।
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৪
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ভাল লেগেছে। তবে মনে হল একটু যেন বাকি থেকে গেল। শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪
ঐশিকা বসু খুবই ভাল লেখা।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪
সাদিয়া সুলতানা ভাল লাগল.....কিন্তু লেখক কোথায় গেলেন? এত্ত এত্ত পজিটিভ কমেন্টস অথচ রেসপন্স নাই!!ফিরে আসুন প্রিয় লেখক....
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৪
ওয়াহিদ মামুন লাভলু গল্পটা পড়ে খুব ভাল লাগল।
সুমন সুন্দর গল্প ভাল লাগল।
শফিক আলম গল্পটা ভাল. তবে রাজিয়া এবং জাকিয়ার চরিত্র একই বাক্তির মনে হলো . হয়তো নাম বিভ্রাট! চরিত্র সংখ্যাও বাহুল্য মনে হলো. কিন্তু লেখাটা ভাল হয়েছে.

১৮ সেপ্টেম্বর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪