যে থাকে আঁখিপল্লবে

প্রিয়ার চাহনি (মে ২০১২)

susmita
  • ২৫
  • ৩৬
অর্ক যেদিন অবন্তিকাকে প্রথম দেখে,আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নেমেছিল সেদিন।কফির মগ হাতে নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে বৃষ্টি দেখছিল অর্ক।ঠিক তখনই সামনের বিল্ডিংএর চারতলায় অবন্তিকাকে দেখল ও।ধবধবে সাদা জামা পরা পরির মত একটা মেয়ে গ্রিলের ফাক দিয়ে হাত বাড়িয়ে বৃষ্টির পানি ছুঁয়ে দিচ্ছে।চমৎকার এই দৃশ্যটা মন্ত্রমুগ্ধের মত দেখল অর্ক।একটু পরেই অবন্তিকা ভেতরে চলে গেল কিন্তু অর্ক আরেকবার ওকে দেখার আশায় দাঁড়িয়েই রইল।
সেই থেকেই শুরু।বারান্দায় মোটামুটি স্থায়ী হয়ে গেল অর্ক।রাতের ঘুম,খাওয়া,গোসল আর ক্লাসের সময়টুকু ছাড়া ওকে বারান্দাতেই দেখা যেতে লাগল।তখনও অবন্তিকার নাম জানত না ও।কেবল দেখত সকালবেলা মায়ের সঙ্গে কলেজ ইউনিফর্ম পরে যাচ্ছে ও।ঠিক আড়াইটায় ওদের সাদা গাড়িটা থেকে নামছে।বিকেলে খোলা চুলে ছাদে ঘুরছে,সন্ধ্যা নামার মুখে ওর মা এসে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে আর রাতে ঘুমাবার আগে একটা সাদা নাইটি পরে ও বারান্দায় দাঁড়িয়ে চুল আঁচড়াচ্ছে।কি অদ্ভুত সুন্দর একটা মেয়ে।কি নাম ওর?এই প্রশ্ন মাথায় নিয়ে অর্ক দুদিন কাটাল।তারপর বন্ধু অনিককে ধরল যে করেই হোক ওর নাম আর নাম্বারটা জেনে দিতে।এই ব্যাপারে অনিকের সীমাহীন দক্ষতার জন্য বন্ধুরা ওকে ইনফরমার বলে ডাকে।ওদের ড্রাইভারের কাছ থেকে অনেক চালাকি করে ওর নাম আর বাসার টিএনটি নাম্বার এনে অনিক বলল,দোস্ত মেয়েটার নাম অবন্তিকা।কি কঠিন নামরে বাবা।
সেই রাতেই অনিকের এনে দেয়া নাম্বারে ফোন দেয় অর্ক।ফোন ধরেন ওর মা।ও অবন্তিকার সাথে কথা বলতে চাইতেই ওর পরিচয় জানতে চান।কি বলবে বুঝতে না পেরে ফোন রেখে দেয় অর্ক।
পরদিন দুপুরে আবার ফোন দেয়।এভাবে প্রায় প্রতিদিনই ওদের বাসায় ফোন দিয়ে যেত অর্ক।অন্য কেউ ধরলেই কেটে দিত আর আশায় থাকত যদি কোনদিন অবন্তিকা ধরে ফোনটা।এক দুপুরে হয়ত কেউ বাসায় ছিল না,হয়ত বাকিরা ঘুমাচ্ছিল,হয়ত ভাগ্য অর্কর সাথী হয়েছিল,তাই ফোনটা ধরে অবন্তিকাই।
কি মিষ্টি অথচ বিষাদময় গলায় জানতে চায়,কে বলছেন?
অর্ক কিছুক্ষন কথা খুঁজে পায়না।দীর্ঘদিন ধরে কোন কিছুর জন্য প্রতীক্ষার পর যখন হঠাৎ তা পাওয়া যায়,সেটা বিশ্বাস হতেও কিছুটা সময় লাগে।সেই সময়টুকু নিয়ে অর্ক বলে,অবন্তিকা কেমন আছ?
ওপাশ থেকে প্রশ্ন আসে,আমি ভাল আছি।কে বলছেন?
অর্ক খুব ভাল করেই বুঝতে পারছিল,অপরিচিত একটা নাম্বার থেকে ফোন এল আর তার সাথে অবন্তিকা গল্প জুড়ে দিল,এটা অসম্ভব।কাজেই যা বলার সরাসরি বলতে হবে।তাই ভনিতা না করে বলে বসল,আমি অর্ক।তোমার বন্ধু হতে চাই।কখনও বিরক্ত করব না।শুধু মাঝে মাঝে কথা বলতে চাই।আমি জানি আমাকে তুমি চেন না,কেমন ছেলে জান না,কিন্তু একটা সুযোগ তো পেতে পারি আমি!...
মাঝে মাঝে ভাগ্য মানুষকে এমন কিছু পরিস্থিতি তৈরি করে দেয় যে মানুষ আগে থেকে কখনও ভাবতেও পারে না।
সারাজীবন অর্ক কাউকে ফোন করে তাকে ফ্রেন্ডশিপের রিকোয়েস্ট করাকে ছ্যাবলামি ভেবে এসেছে আর নিজেই এখন রোজ একটা মানুষের সাথে একটু কথা বলার জন্য কতটা ব্যাকুল হয়ে থাকে দেখে অবাক লাগে ওর।অবন্তিকাকে রোজ ফোন করে ও।কখনও কথা হয়,কখনও অন্য কেউ ফোন ধরে।এর মাঝে ও জেনেছে,অবন্তিকা নামের অর্থ ‘উজ্জয়িনির রাজকন্যা’।জেনেছে অবন্তিকার একটা ছোট ভাই আছে,বাবা বিজনেস করেন,মা গৃহিণী।জেনেছে অবন্তিকাকে সবচেয়ে ভালবাসেন বাবা।জেনেছে উথালপাতাল জোছনার আলোয় ভিজতে সবচেয়ে ভাল লাগে ওর।বৃষ্টি ওর ভীষণ প্রিয়।আর অবন্তিকা সবচেয়ে ঘৃণা করে কেউ যখন ওকে মিথ্যা বলে।অর্ক যখন অবন্তিকার সাথে কথা শেষে ফোন রাখে তখন ওর মনে হয় আরও কত কি বলার ছিল, কিছুই বলা হয়নি।প্রায়ই ও অবন্তিকাকে বলে,তোমাকে একটা কথা বলার ছিল।অবন্তিকাও বলে,আমিও একটা কথা বলব তোমাকে।
তারপর আর কারোরই বলা হয়না।
এক জোছনাভেজা রাতে অর্ক ফোন দেয় অবন্তিকাকে।বলে,আজ তো পূর্ণিমা।এমন একটা উথালপাতাল জোছনায় যদি তোমাকে আমি বলি যে এরপরের প্রতিটা পূর্ণিমায় আমি তোমার সাথে থাকতে চাই,তোমাকে সাথে নিয়ে চাঁদের আলোয় ভিজতে চাই,প্রতিটা বৃষ্টির দিনে একটা করে কদম উপহার দিতে চাই,আমার জীবনের প্রতিটা সকালে তোমার পাশে থেকে জাগতে চাই,তোমার চোখে চোখ রেখে স্বপ্ন দেখতে চাই, তুমি কি আমাকে ফিরিয়ে দেবে অবন্তিকা?একটা মানুষের যতটুকু ভালবাসার প্রয়োজন হয়,আমি তোমাকে তারচেয়েও অনেক বেশি ভালবাসি।ভালবাসব।
ওপাশ থেকে কিছুক্ষণ নৈঃশব্দের পর ফুঁপিয়ে কান্নার শব্দ আসে।কোন কথা না বলে ফোন রেখে দেয় অবন্তিকা।এরপর সারারাত অনেক চেষ্টা করেও আর কথা বলতে পারেনা অর্ক।ফোনের প্লাগ খুলে রেখেছে অবন্তিকা।ভোরের একটু আগে আবার চেষ্টা করে অর্ক।রিং হয় এবার।ভাঙা গলায় অবন্তিকা বলে,তুমি কি আমাকে সবসময় এই কথাটাই বলতে চাইতে?
অর্ক বলে,হ্যাঁ।
অবন্তিকা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে,আমি তাহলে খুব সরি অর্ক।আমি যে কথাটা বলতে চেয়েছিলাম,সেটা আগেই বলে ফেলা উচিত ছিল।তুমি নিশ্চয়ই এমন কাউকে নিয়ে জোছনা দেখতে চাওনা যে জোছনার আলোয় পৃথিবীটা কেমন মায়াময় দেখায় তা বাস্তবে দেখতে পায়না?তুমি নিশ্চয়ই এমন কাউকে কদমফুল দিতে চাওনা যে কখনও দেখতে পাবে না আসলে ফুলটার রঙ কি?তুমি নিশ্চয়ই এমন কাউকে নিয়ে জীবন কাটাতে চাও না যার কাছে অন্ধকার আর আলো বলে আলাদা কিছু নেই?তুমি নিশ্চয়ই এমন কোন চোখে চোখ রাখতে চাওনা যে চোখে কোন ভাষা নেই?আমি চোখে দেখতে পাইনা অর্ক।আমার পৃথিবীতে জোছনা মানে,বাবার হাত ধরে খুব নরম একটা আলোয় ভেজা যা আমি বাবার কাছে শুনে শুনে নিজের মত ভেবে নিয়েছি।আমার কাছে ফুল মানে আলাদা কিছু ঘ্রাণ,কোন রঙ না।আমার কাছে বৃষ্টি মানে না ছুঁতে পারা জলরং।আমার পৃথিবীতে সব কিছুই একরঙা।
অর্ক একটা শব্দও বুঝতে পারছিল না।অবাক হয়ে বলল,কিন্তু তোমাকে দেখে তো কখনও আমি বুঝতে পারিনি।তুমি তো অসম্ভব সুন্দর একটা পরি।কেন মিথ্যা বলছ?
অবন্তিকা খুব নরম গলায় বলল,আমি যখন ছোট,তখন থেকেই আমার বাবা এমনভাবে আমাকে সব কিছুতে অভ্যস্ত করেছেন যে হঠাৎ আমাকে দেখে কেউ বুঝতে পারেনা আমি অন্ধ।আমি স্কুলে পড়েছি ব্রেইল ইউজ করে।আমি হাটি খুব স্বাভাবিকভাবে।শুনেছি আমি নাকি দেখতে খুব সুন্দর।কিন্তু তাতে কিছুই এসে যায় না।আমি তো কখনও দেখতে পাব না সে সৌন্দর্য।তুমি আমাকে আর ফোন দিও না অর্ক।তুমি চাইলেও তোমার চারপাশের সবকিছু মিলিয়ে আমাকে ভালবাসতে পারবে না।একটা অন্ধ মেয়েকে নিয়ে তুমি কেমন করে স্বপ্ন দেখবে?আমার পৃথিবীতে তোমার একটা ছবি এঁকেছি আমি।ছবিটা থাকুক।
অর্ককে কিছু বলতে না দিয়ে ফোন রেখে দেয় ও।অর্কর পৃথিবীটা হঠাৎ এলোমেলো হয়ে যায়।ও কিছুতেই ভেবে পায়না কি করবে।এই মেয়েটাকে ছাড়া ওর কিছুতেই চলবে না।টানা দুদিন ভাবে ও।মায়ের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়।ভাবে,মা তো কখনোই মেনে নেবেন না।অবন্তিকার সাথে কথা বলার মুহূর্তগুলো ভাবে।ওকে ইমপ্রেস করতে শোনানো কবিতার লাইনগুলো ভাবে।নিজেকে ভীষণ স্বার্থপর মনে হতে থাকে অর্কর।
দুদিন পর অবন্তিকাকে ফোন করে ও।শান্ত গলায় বলে,উজ্জয়িনির রাজকন্যা,আমি তোমাকে ভালবাসি।তোমার চোখকে সাদা ক্যানভাস ভেবে আমার ভালবাসাকে রংতুলি করে ছবি আঁকতে চাই। কে বলেছে তোমার চোখে ভাষা নেই?তোমার চাহনিতে যে ভাষা আমি দেখেছি,তার ব্যাকরণ শিখেই আমার একটা জীবন কেটে যাবে।আমি তোমার মুগ্ধতা দেখার জন্য কবিতা মুখস্ত করব।তোমার বাবার মত করেই তোমাকে নিয়ে জোছনা দেখব।মন খারাপের রাতে তোমার গাল ছুঁয়ে বলব,
তুই কি আমার দুঃখ হবি?
এই আমি এক উড়নচন্ডী আউলা বাউল
রুখো চুলে পথের ধুলো
চোখের নীচে কালো ছায়া
সেইখানে তুই রাত বিরেতে স্পর্শ দিবি।
তুই কি আমার দুঃখ হবি?
তুই কি আমার শুষ্ক চোখে অশ্রু হবি?
মধ্যরাতে বেজে ওঠা টেলিফোনের ধ্বনি হবি?
তুই কি আমার খাঁ খাঁ দুপুর
নির্জনতা ভেঙে দিয়ে
ডাকপিয়নের নিষ্ঠ হাতে
ক্রমাগত নড়তে থাকা দরজাময় কড়া হবি?
একটি নীলাভ এনভেলাপে পুরে রাখা
কেমন যেন বিষাদ হবি?
তুই কি আমার শুন্য বুকে
দীর্ঘশ্বাসের বকুল হবি?
নরম হাতের ছোঁয়া হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি,
নীচের ঠোট কামড়ে ধরা রোদন হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি
প্রতীক্ষার এই দীর্ঘ হলুদ বিকেল বেলায়
কথা দিয়েও না রাখা এক কথা হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি
তুই কি একা আমার হবি?
তুই কি আমার একান্ত এক দুঃখ হবি?

আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালবাসি, এটা ছাড়া আমার আর কোন যোগ্যতা নেই।আমাকে যদি গ্রহন কর,তাহলে সেই প্রথম দিনের সাদা জামাটা পরে বারান্দায় এস।আমি অপেক্ষায় থাকব।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে অপলক তাকিয়ে থাকে অর্ক আর গুনগুন করে,
যে থাকে আঁখিপল্লবে,তার সাথে কেন দেখা হবে?
নয়নের জলে যার বাস,সে তো রবে নয়নে নয়নে......তার সাথে কেন দেখা হবে?
হঠাৎ চমকে তাকাল অর্ক।সাদা একটা পরি কি এসে দাঁড়াল বারান্দায় নাকি সবটুকুই ভ্রম???...


আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ আক্তারুজ্জামান লেখায় আবেগ মেশানটাও আমার কাছে খুব সহজ মনে হয় না| কঠিন কাজটা খুব সহজেই সুন্দর করে সেড়েছেন- খুব ভালো লাগলো|
ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য:)
সূর্য অনে..............ক সুন্দর একটা গল্প। আর .....আমার কাছে বৃষ্টি মানে না ছুঁতে পারা জলরং... এমন অনেক অসাধারণ বাক্য গল্পটাকে সত্যিই উপভোগ্য করেছে।
অনে..............ক ধন্যবাদ :)
তানি হক লিখার হাত অসাধারণ ...অনেক সুন্দর ভাবে মিষ্টি প্রেমের আবেগ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ..খুবই ভালো লেগেছে ..শুভকামনা রইলো ...
ম্যারিনা নাসরিন সীমা গল্প কবিতা ভুবনে স্বাগতম । চমৎকার আবেগ ঘন একটা লেখা । নিয়মিত লিখতে থাকলে আমার বিশ্বাস আমরা একজন সু লেখককে পেতে যাচ্ছি । সবার লেখা পড় ,সবার সাথে পরিচিত হও ।আরও ভাল করার প্রত্যাশায় শুভকামনা ।
আপু,অনেক ধন্যবাদ।এভাবেই পাশে পাব আশা করছি :)
আহমেদ সাবের গল্পকারের (আমার পড়া) প্রথম গল্পটা পড়েই মুগ্ধ হলাম। কাহিনী নতুন না হলেও উপস্থাপনাটা বেশ হৃদয়গ্রাহী হয়েছে। গল্প-কবিতায় স্বাগতম।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :)
শরিফ হোসাইন সেলিম আমার কাছে ফুল মানে আলাদা কিছু ঘ্রাণ,কোন রঙ না।আমার কাছে বৃষ্টি মানে না ছুঁতে পারা জলরং।আমার পৃথিবীতে সব কিছুই একরঙা। সত্যি অসম্ভব সুন্দর একটা গল্প।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :)
আহমাদ মুকুল লেখিকাটিকে যেন চিনি চিনি.....অনেক অনেক মজার স্মৃতি যেন ঘিরে আছে তাকে নিয়ে। অনলাইন থেকে বাক্যালাপ....শেষ কবে যেন দেখাও হয়েছিল....হা হা হা। সুস্মি তোর গল্প দারুন লেগেছে। অনেক পড়িস জানতাম, লেখালেখিতে হাত পাকিয়েছিস সাক্ষাৎ প্রমাণ পেলাম এখানে। আরো অনেক লেখা চাই আমার ছোট্ট বন্ধুটি!
অনেক অনেক মজার স্মৃতি আছে!আরও থাকবে ইনশাল্লাহ:দ এই কমেন্ট পেয়ে আমি অসম্ভব আহ্লাদিত। এমন সুন্দর কমেন্টের লোভেই আরও লিখব :)
বশির আহমেদ বাহ সুন্দর একটি মিষ্টি প্রেমের কাহিনী । অনেক ভাল লিখেছ । শুভ কামনা রইল ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :)

১৭ জানুয়ারী - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪