বাস্তবতা কিংবা নিজেকে ফিরে পাওয়ার গল্প

গর্ব (অক্টোবর ২০১১)

মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস
  • ৩৫
  • 0
  • ৭৭
রাত ১২:১০।

"হ্যালো" ঘুমজরিত কণ্ঠে তপু ফোন তুলে।
"তপু, কিরণকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।" ঐ পাশ থেকে আতংকগ্রস্থ হয়ে আসাদ জানায়।
এটুকু শুনার পরই তপুর চোঁখ থেকে ঘুম পালিয়ে যায়, শুয়া থেকে সে উঠে বসে। আসাদকে জিজ্ঞেস করে "কি হয়ছে বলতো?"
কিছুক্ষণ আগে কিরনের খালা আমাকে ফোন করে বলে সন্ধ্যায় কিরণ বাসা থেকে বের হওয়ার পর আর ফেরেনি। উনি সব আত্মীয় স্বজনের বাসায় ফোন করে খবর নিয়েছেন কিন্তু কেউ তার খবর জানে না।
"আচ্ছা তুই সজীবকে ফোন করে তাকে নিয়ে মোড়ে আয়, আমি এখনি বের হচ্ছি।" বলে তপু ফোন রেখে দেয়।

•○•
কিরণ বড়লোক বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। সে শান্ত স্বভাবের, কারো সাথে ভালভাবে মিশতে পারেনা। তার বাবা মা তাকে ছোট বেলায় একা রেখে বিদেশ পারি জমায় এবং বছরে দু এক বার তাকে দেখতে আসে। বাড়িতে সে একাই থাকে, রান্নাবান্না করে দেওয়ার জন্য একজন কাজের লোক আছে। মাঝে মাঝে কিরণের এক খালা তাকে দেখে যায়।
তপু, কিরণ, আসাদ ও সজীব খুব ভাল বন্ধু। তারা একই ভার্সিটিতে পড়ে। তবে বন্ধুদের রেখে কিরন একা থাকতেই বেশি পছন্দ করে।

○•○
রাত ১২.৪৫।

তপু, আসাদ ও সজীব রাস্তার মোড়ে সিএনজির জন্য দাড়িয়ে আছে আর কোথায় কিভাবে কিরনকে খুঁজবে তা নিয়ে কথা বলছে। তপু বলল চল প্রথমে থানায় গিয়ে পুলিশকে জানায়, তারপর দেখি কি করা যায়। সবাই তার কথায় সায় দিল।

এত রাতে সিএনজি পাওয়া মুশকিল। পাওয়া গেলেও তা দ্বিগুণ তিনগুণ বেশী ভাড়া দাবি করে। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর একটি সিএনজি পেয়ে থানার দিকে রওনা দিল।
সিএনজির ভাড়া মিটিয়ে তারা থানার পুলিশ অফিসারের কাছে গিয়ে বসল।

"কি সমস্যা?" দরাজ মার্কা গলায় পুলিশ অফিসার প্রশ্ন করে।
"আমাদের বন্ধু কিরণকে পাওয়া যাচ্ছে না।" তিনও জন একসাথে বলে উঠে।
পুলিশ অফিসার শান্ত গলায় একজন বলতে বলে।
সবাইকে চুপ করতে বলে তপু বলতে থাকে "আমাদের বন্ধু কিরণকে আজ সন্ধ্যা থেকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। সব আত্মীয় স্বজনের বাসায় খবর নেওয়া হয়েছে কিন্তু তারা কেউ কিরনের খবর জানেনা।"
"সন্ধ্যা আনুমানিক কয়টা?"
"সন্ধ্যা ৬ টার দিকে হবে, তার মোবাইলে একটি ফোন আসে তারপর সে হন্তদন্ত হয়ে বেড়িয়ে যায়। তারপর আর বাসায় ফেরেনি।"
"আগে কি কখনো এমন হয়েছিল?"
"না, আগে কখনো এমন হয়নি।"
"আপনারা কি হাসপাতাল বা মর্গে খবর নিয়েছেন?"
"আপনি কি বলতে চাইছেন আমাদের বন্ধু মারা গেছে?" সজীব চিৎকার করে কেঁদে উঠে। আসাদ তাকে শান্ত করে।
পুলিশ অফিসার বলতে থাকে "বলাতো যাইনা পূর্ব শত্রুতার জের ধরে যদি কেউ তাকে মেরে ফেলে বা ছিনতাইকারীরা যদি আহত করে। তাই হাসপাতালে একবার খুঁজ নিয়ে আসুন। আচ্ছা তার কোন ছবি আছে আপনাদের কাছে?"
তপু মোবাইল থেকে একটি ছবি দেখায়।
পুলিশ অফিসার বলেন "মোবাইলের ছবি কেন, কোন প্রিন্ট করা ছবি আনেননি?"
তপু না সূচক জবাব দেয়।
"আবার কেউ হারিয়ে গেলে তাকে খুঁজতে প্রিন্ট করা ছবি নিয়ে বের হবেন। আচ্ছা ব্লুটুথ দিয়ে আমার মোবাইলে ছবিটি পাঠান দেখি কি করা যায়।"
তপু পুলিশ অফিসারের মোবাইলে ছবিটি পাঠিয়ে দেয়।
তারপর পুলিশ হারানো ব্যক্তির নাম, সনাক্তকারী চিন্হ, যোগাযোগের ঠিকানা মোবাইল নম্বর রেখে দেয় এবং কোন খবর পাওয়া গেলেই জানাবে বলে তাদেরকে আশ্বস্ত করে।
শেষে তারা পুলিশ অফিসারকে ধন্যবাদ দিয়ে থানা থেকে বেড়িয়ে আসে।

থানা থেকে বেরিয়ে তারা সিদ্ধান্ত নেয় হাসপাতালে যাবে।

•○•
রাত ২:১৭।

সরকারি হাসপাতাল, এই গভীর রাতেও যেন কারো চোঁখে ঘুম নেই। রোগীদের চিল্লাচিল্লি ও আর্তনাত চলছেই। অনেক রোগী সীট না পেয়ে বারান্দাতেই শুয়ে আছে আর যন্ত্রণায় ছটপট করছে। এখানে তাদের বন্ধু থাকতে পারে তা তারা তিনজন কল্পনাও করতে পারছেনা।
তারা জরুরী বিভাগের রিশিপসনে গিয়ে মোবাইলে কিরণের ছবি দেখিয়ে জানতে চাইল এরকম কোন রোগী ভর্তি হয়েছে কিনা।
রিশিপশন থেকে জানতে চাইল "নাম কি?"
"নাম কিরণ" তপু জবাব দেয়।
নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের নামের তালিকায় খুঁজে বলল "না, এই নামের কেউ আসেনি। তবে তিনজন অজ্ঞাত পরিচয়ের লোক আছে আপনারা চাইলে দেখতে পারেন।"
তাদের কোথায় রাখা আছে তা জেনে তারা দেখতে গেল। কিন্তু ঐ তিনজনের মাঝে তাদের বন্ধু কিরণ নেই।

এখানেও না পেয়ে তারা হতাশ হয়ে পরল। মর্গে গিয়ে দেখে আসবে কিনা চিন্তা করতে থাকল।
মর্গের কথা শুনে সজীব কান্নাকাটি শুরু করে দেয় এবং বলতে থাকে, "কিরণ কোনভাবেই মারা যেতে পারেনা।"
তপু ও আসাদ সজীবকে শান্ত করে বলে "আমরাও বিশ্বাস করি কিরণ মারা যায়নি কিন্তু বাস্তবতার খাতিরে মর্গে গিয়ে খোঁজ নিয়ে আসা উচিত।"
মর্গে গিয়ে জানতে পারে সন্ধ্যার পর থেকে কোন লাশ আসেনি।

•○•

রাত ৩:৪৯।

তারা সব জায়গায় খুঁজে হতাশ হয়ে বাসায় কিরণের খালাকে ফোন দেয় দিয়ে জানতে চায় কিরণ ফিরেছে কিনা। কিরণের খালা কাঁদতে থাকে আর বলে ফিরেনি।
তারা হতাশ হয় রেললাইন ধরে হাটতে থাকে। এখন কোথায় খুঁজবে ভেবে পাচ্ছে না।
হঠাৎ তাদের মনে হল রেল স্টেশনে গিয়ে ষ্টেশন মাস্টারদের কাছে জিজ্ঞেস করবে। যদি কিছু বলতে পারে।
তারা ষ্টেশন মাস্টারকে কিরণের ছবিটি দেখিয়ে বলে এই চেহারার কাউকে আজ সন্ধ্যার পর এদিকে দেখেছেন । ষ্টেশন মাস্টার ধমকের সুরে বলে "আমার চোঁখেকি ক্যামেরা বসানো আছে, যাকে দেখব তার ছবি মাথায় ঢুকে যাবে?"
তারা বুঝতে পারল এখানে উপকার পাবেনা। চলে আসতে যাবে তখন পেছন থেকে এক পাগল চিৎকার করে বলতে থাকে "আমি দেখছি, আমি দেখছি।"
তারা তিনজন দৌড়ে তার কাছে গিয়ে বলে "কোথায় দেখেছেন বলুন?"
"আগে বিড়ি দে তারপর কই"
"আমাদের কাছে তো বিড়ি নেই, কিছু টাকা দিচ্ছি বলুন কোথায় দেখেছেন।"
"টেকা দিয়া কি করমু, টেকায় আগুণ দিয়া খাইতে মজা নাই বিড়িতে আগুন দিয়া খাইতে মজা।"
অন্য সময় হলে হয়ত তারা পাগলকে মাইর লাগিয়ে দিত, কিন্তু এখন তা করছে না। এটাকে পাগলের পাগলামি ধরে নিয়ে চলে যেতে লাগল।
পিছন থেকে পাগল চিৎকার করে বলে "কই যাস, আমার সাথে আয়।"
আসাদ ও সজীব যেতে না চাইলেও তপু বলল "চল যাই দেখি কোথায় নিয়ে যায়।"
স্টেশনে অনেক লোক শুয়ে আছে যাদের বেশিরভাগই পাগল বা ভিক্ষুক। রাত কাটানো মত যাদের কোন স্থান নেই। যে যার মত করে ঘুমাচ্ছে, কারো প্রতি কারো খেয়াল নেই।
পাগলটি তাদের অন্ধকারের দিকে নিয়ে গেল যেখানে দেখা গেল কে যেন শুয়ে আছে। পাগলটি বলল "এ আমরার নতুন পাগল, সইন্ধ্যার পর আইচে।"
আরেকটু এগুনোর পরই তারা বুঝতে পারে এ কোন পাগল নয় এই তাদের বন্ধু কিরন। তারা তাড়াতাড়ি করে কিরণকে গিয়ে জড়িয়ে ধরে। দেখে কিরণের জ্ঞান নেই।
তারা কিরণের খালাকে ফোন করে কিরণকে নিয়ে হাসপাতালের দিকে ছুটে।

○•○

সকাল ৭:২৭।

কিরনের জ্ঞান ফিরেছে। কিরণ হাসপাতালের বিছানায় বসে আছে। সারারাত নির্ঘুম কাটানোর পর ক্লান্ত তপু, আসাদ ও সজীব কিরণের পাশে বসে আছে। কিরণের খালা তাদের জন্য নাস্তা তৈরী করে নিয়ে এসেছে।


তপুরা ইতিমধ্যে ডাক্তারের কাছ থেকে জেনেছে কিরণ মাদক নেয়। সময়মত সে মাদক নিতে না পারায় ছটপট করতে করতে জ্ঞান হারায়।
তপু কিরণকে রাগের সাথে বলতে থাকে "তুই মাদক নিস কেন? জানিস না মাদক জীবন ধংশ্ব করে দেয়?"

"কষ্টগুলো ভুলে থাকার জন্য নেশা নিতাম।" কিরণ বলতে থাকে।
"ছোটবেলায় বাবা মা আমাকে রেখে বিদেশ চলে যায়। বাড়িতে আমি একা আর কাজের লোক। এই একাকীত্ব আমার ভাল লাগত না। বাবা মা বিদেশ থেকে আসলেও প্রতিদিনই ঝগড়া ঝাটি করত এবং কিছু দিন থেকে চলে যেত। তারা বিদেশ থেকে আমার জন্য খেলনা পাঠাত, টাকা পয়সা পাঠাত কিন্তু কোন দিন ভালবাসা পাঠাতে পারেনি। আমার কষ্টগুলো কারো সাথে কোন দিন শেয়ার করিনি, এমনকি তোদেরকেউ বুঝতে দিইনি।

নিজের কষ্টগুলো ভুলে থাকার জন্য মাঝে মাঝে রেল ষ্টেশনে বসে থাকতাম। মানুষ দেখতাম, মানুষের কষ্ট দেখে আমার কষ্ট ভুলতে চাইতাম। একদিন সেখানে এক লোকের সাথে পরিচয় যিনি কিনা ঘুমের ঔষধ বিক্রি করেন। উনার ঔষধ গুলো খেলে নাকি সব কষ্ট দুর হয়ে যাবে। উনি আমাকে কিছু ঔষধ দিলেন এবং বললেন লাগলে আরো দিবে। তিনি আমার মোবাইল নম্বর রেখে দিলেন। আমি এগুলো ঔষধ ভেবেই খেতে থাকি কিন্তু পরে বুঝতে পারি এগুলো মাদক কিন্তু তখন আমার সেখান থেকে ফেরার পথ ছিল না। উনি মাদক নিয়ে স্টেশনে এসেই আমাকে ফোন দিত এবং আমি এসে নিয়ে যেতাম।
কাল রাতেও সে আমাকে আসতে বলে, আমি এসে দেখি তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তারপর মাদক নিতে না পেরে অস্থিরতা অনুভব করি,ছটপট করতে থাকি। তারপর কি হল জানি না।"


কিরন একটু সুস্থবোদ করার পর হাসপাতাল থেকে ছুটি নিয়ে তাকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়।

কিরনকে বাসায় রেখে তপু কিরনের বাবা মায়ের সাথে যোগাযোগ করে সব কিছু বলে এবং সিদ্ধান্ত নেয় কিরনকে মাদকাশক্ত নিরাময় কেন্দ্র ভর্তি করবে।

•○•
ছয় মাস পর।

কিরণের বাবা মা বিদেশ থেকে সব ছেড়ে চলে এসেছে এবং কিরণকে সেবা করে যাচ্ছে, তারা তাদের সন্তানকে আর একা রাখবেন না, সন্তানের মনে আর কষ্ট দিবেন না বলে পণ করেছে। কিরণ এখন অনেক সুস্থ। সে তার বন্ধুদের কাছে ঋণী। তার বন্ধুরাই তাকে অন্ধকার থেকে আলোতে ফিরিয়ে এনেছে, তার বাবা মাকে তার কাছে ফিরিয়ে এনেছে। সে তার বন্ধুদের ঋণ কোনদিন শোধ করতে পারবে না। এমন বন্ধু পেয়ে সে আজ সত্যিই গর্বিত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম সন্তানের সাথে বাবা মায়ের সুসম্পর্ক খুব জরুরী। বেশ উপদেশমূলক ভাবনা আপনার । এতটা তরুন বয়সে এরকর পরিপক্ক ভাবনা ---সত্যি, আশার আলো দেখতে পাই। এগিয়ে চলুন । আপনার জন্য শুভ কামণা ।
Azaha Sultan হাসান, তোমার গল্পের হাত ভাল.....সুতরাং কবিতার চেয়ে গল্প লেখাতে মন বেশি করে দাও......তোমার গল্প প্রতি সংখ্যায় পড়ার ইচ্ছা রইবে আমার। আর; `ছয় মাস পর' সকাল ৭ : ২৭ এগুলো লাইনের সঙ্গে জুড়ে দিতে পার, আরও ভাল দেখাবে....অসম্ভব ভাল লেখছ...ধন্যবাদ। আমার প্রবন্ধটি পড়েছ কি?
প্রজাপতি মন ভালো লাগলো এমন বন্ধুর মত বন্ধু পেয়ে। আর এই গল্পের অন্তর্নিহিত ম্যাসেজটাও ভালো লাগলো। কোন বাবা-মাই যেন তাদের সন্তানকে ভালোবাসা থেক বঞ্চিত না করেন। তাদের দিকে একটু মায়া-মমতার হাত বাড়িয়ে দেন।
নিলাঞ্জনা নীল এমন বন্ধু সবার কাম্য......... ভালো লাগলো শুভকামনা
মনির খলজি বন্ধু বৃত্তের সুন্দর উপাখ্যান ...খুব ভালো লাগলো ! শুভকামনা রইল
মোঃ আক্তারুজ্জামান ভালো| নিয়মিত লিখলে আরও সাবলীলতা চলে আসবে|
আহমেদ সাবের একটা নয়, দুটো বাস্তব সমস্যা গল্পটার ভিত্তি। সুন্দর ভাবেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সমস্যাগুলো। কিছু বাক্য গঠনে দুর্বলতা এবং বানানের সমস্যা লক্ষণীয়। গল্প ভাল লাগলো।
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস Dilruba Mili , মনির মুকুল , বিষণ্ণ সুমন আপনাদের অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।
বিষণ্ন সুমন অপার বন্ধুত্বের নিটোল গল্প । আসলে একজন সত্যিকারের বন্ধু মাত্রই যে কারো অকপট গর্বের কারণ হতে পারে। ভালো লাগলো ভীষণ ।
মনির মুকুল ইতিবাচক মনোভাবের গল্প। সুন্দর লিখেছেন। শুভকামনা রইল।

১৮ মে - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪