চীৎকার করে একই সাথে অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে। সেই ছোটবেলা থেকে এই বর্তমানের সবকিছুই চোখের সামনে ভেসে ওঠে.....! ছোটবেলায় দেখা সেই পাগলের মত আজ কেন নিজে উদ্ভ্রান্ত?- যাকে ঢিল ছুঁড়েছিলে খেলার সাথীরা মিলে পাগল পাগল বলে.....!? রাস্তার ড্রেন থেকে পানি তুলে নিয়ে আর মাটি থেকে পোকা বের করে খেয়েছিল যে পাগল, আজ তুমি নিজেও কি তারই ছায়া হলে!? গাছতলায় সে পাগল লাফাচ্ছিল আর হো হো করে হাসছিল হাতে তালি দিয়ে, জন্ম থেকেই কি সে পাগল জন্মেছিল পাগল-নীড়ে?
পাতাবিহীণ মরা গাছের মত,নিজের বহুরূপ বহু ছিন্নভিন্ন স্হানে মরা-পঁচা-গলা দুর্গন্ধ ধ্বংসস্তূপ হয়ে আছে, পায়ে হাঁটা পথের পাশে নোংরা ডাস্টবিনে অন্ধকারে পা পড়ে আছে।
তবু,কভূ নয় অভিচার, ডাস্টবিন থেকে পা সরিয়ে হাঁটা শুরু করো আবার, নয় এ ভূবন-স্বাচ্ছন্দ্য বাঁধনে জড়ানো কল্পনার , আঘাত,প্রতিঘাত হয়ে সংঘাতে ফিরে আসে বারবার। তাই ডাস্টবিনের দুর্গন্ধ আর না ঘেঁটে কূপমন্ডূক-ঔদ্ধত্যকারীদের জানাও ধন্যবাদ।
অন্ধকার পথে নিয়ন আলো নয়, সেখানে আলোর বন্যা জ্বালাও, অন্ধকার পথগুলোকে পায়ে পিষে চন্দ্রমল্লিকার দেশে হাত বাড়াও....!
চন্দ্রমল্লিকার দেশে, সেথা কৃষ্ণচূড়ায় হেসে চাঁদের আলোয় আলোকিত হয়ে যায় ভূবন,ধরণীর ইন্দ্রজালে নিজের মাঝে লুকানো আত্মার স্পন্দনে অনন্যা অপ্সরীর অনুভব-আলিঙ্গন; অস্হিরতার গহীণে প্রশান্তি,অজাগতিক ভালবাসার অনুরণন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমেদ সাবের
"অন্ধকার পথে নিয়ন আলো নয়, / সেখানে আলোর বন্যা জ্বালাও," - আমাদের সবার প্রাণের আর্তি। "জন্ম থেকেই কি সে পাগল জন্মেছিল পাগল-নীড়ে?" - আমাদের সমাজের বৈকল্য আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিলেন। কবিকে শুভেচ্ছা একটা চমৎকার আবেগময় কবিতা উপহার দেবার জন্য।
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
অন্ধকার পথে নিয়ন আলো নয়,
সেখানে আলোর বন্যা জ্বালাও,
অন্ধকার পথগুলোকে পায়ে পিষে
চন্দ্রমল্লিকার দেশে হাত বাড়াও....! // kobita besh legechhe ....ak kothay darun...dhonnobad rakib apnake.........
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।