কলগার্ল কিংবা লাজুক ছেলের গল্প

প্রিয়ার চাহনি (মে ২০১২)

আনিসুর রহমান মানিক
  • ২৬
  • ৫০
কি আশ্চর্য! মেয়েটি অমন করে তাকিয়ে আছে কেন?
লজ্জায় চোখ নামিয়ে ফেলে রামিম। সাধারণত কোন মেয়ের দিকে তাকাতে পারেনা সে। সমবয়সী অন্য অনেক ছেলের চেয়ে আসলেই বেশ লাজুক রামিম। কোন কারণে কোন মেয়ের দিকে চোখ পড়লে লজ্জায় তার মুখ লাল হয়ে যায়। এজন্য বন্ধুদের কাছে তাকে কম অপমান সইতে হয়না! কিন্তু কি করবে সে? মেয়েদের দিকে চোখ তুলে তাকানো শুধু নয় তাদের সাথে কথা বলতে গিয়েও হাত পা কেঁপে ওঠে তার । ঘামতে থাকে।
কিন্তু না । এবার আর সেরকম হচ্ছে না। মেয়েটির দিকে তাকাতে ইচ্ছে করছে। নিজেই অবাক হয়ে যায় সে। তার মধ্যে এ পরিবর্তন কেন? আড়চোখে মেয়েটির দিকে তাকায়। মেয়েটি তখনও তার দিকে তাকিয়ে আছে। দুষ্টুমির হাসি হাসছে। চোখ নামিয়ে ফেলে রামিম।
কি অসভ্যরে বাবা! আসলেই এ কালের মেয়েদের লজ্জা বলে কিছু নেই। দিনকাল সব বদলে গেছে দেখছি। যত লজ্জা সব ছেলেদের উপর এসে পড়েছে।
কি ভাবছে এসব রামিম। নিজে লাজুক ছেলে বলে সব ছেলেকে এক কাতারে ফেলতে হবে।
বাস এসে পড়াতে রামিম তাতে উঠে পড়ে। সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। ভিড়ের মধ্যে মেয়েটি ওঠে। মেয়েটিও দাঁড়িয়ে থাকে। রামিমকে দেখতে পায়না। রামিম ভিড়ের মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে ফেলে। সে আড়াল থেকে লক্ষ্য করে মেয়েটির চোখ তাকে খুঁজছে।
রাতে বিছানায় শুয়ে মেয়েটির কথাই ভাবতে থাকে। মেয়েটির চোখের চাহনিতে কি যেন এক যাদু লেগে ছিল যা রামিমকে তার দিকে তাকাতে বাধ্য করেছিল। চোখ বুজলেই মেয়েটির চোখদুটো ভেসে উঠছে। চোখের বর্ণনা দেয়ার ভাষা তার জানা নাই। কিন্তু সে বুঝতে পারে তার চোখের এক আকর্ষণী ক্ষমতা রয়েছে।তানা হলে রামিমের বারবার কেন মেয়েটির কথাই মনে পড়বে।তার চেহারা ভেসে উঠবে।

পরদিন দেরী করে ভার্সিটি থেকে বের হয়। মেইন রোডে এসে বাসের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। কি আশ্চর্য কোথা থেকে কালকের সেই মেয়েটি এসে হাজির। সেও বাসের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। আর রামিমের দিকে একটু পর পর তাকায়। কেন যেন আজ মেয়েটিকে দেখে রামিমের ভাল লাগে। সেও চাইছিল যেন মেয়েটির সাথে আবার দেখা হয়। বাসে গিয়ে ওঠে। দুটো ফাঁকা সিটের একটিতে গিয়ে বসে। একটু পরেই তার পাশের ফাঁকা সিটে সেই মেয়েটি বসে পড়ে। আড়ষ্ট হয়ে বসে রামিম। মনে মনে ভাবে মেয়েটি মহিলাদের সিট ফাঁকা থাকা সত্ত্বেও কেনইবা তার পাশে এসে বসল।সে সংকুচিত হয়ে থাকে। মেয়েটি আরও প্রসারিত হয়ে বসার চেষ্টা করে। রামিম মনে মনে ভাবে, সেকি ওঠে যাবে এখান থেকে।
না, পরক্ষনে চিন্তাটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে। এটা নিশ্চয়ই পুরুষ মানুষের কাজ নয়, যেখানে সব পুরুষ সুন্দরী মেয়ের সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য কত না চেষ্টা করে আর সে কিনা পালাতে চাইছে।
কন্ডাক্টর ভাড়া চায়। পকেট হতে দশ টাকা বের করে দেয়। মেয়েটিও হাসিমুখে তার ভাড়া মিটিয়ে দেয়।
-আজ দেরী করলেনযে।
মেয়েটির কথায় চমকে ওঠে বলে রামিম জী।
-আজ যে দেরী করে ফিরলেন। বেশী ক্লাস ছিল বুঝি।
-মানে!
-কি মানে মানে করছেন? কখনো কোন মেয়ের সাথে কথা বলেননি?

লজ্জায় অপমানে রামিম কি বলবে বুঝতে পারে না। তবুও পুরুষালি ভাব নিয়ে বলে ওঠে, আমাকে বলছেন?
-আমি কি ট্যারা নাকি ? যে আপনার দিকে তাকিয়ে অন্য মানুষের সাথে কথা বলছি।
-না আসলে একটু লাইব্রেরীতে পড়ছিলাম।
-ও। তারপর একটু থেমে মেয়েটি বলে,আমি অপরূপা।
-জী?
-আমার নাম অপরূপা। নামটি পছন্দ হয়নি?
-না ঠিক আছে।
-কি ঠিক আছে?
-আপনার নাম।
মেয়েটি বলে,আপনার নাম কি?
-রামিম। কথাটা বলে জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকায় রামিম।
-স্যরি। মেয়েটি বলে।
-কেন?
-আপনার সাথে খারাপ ভাবে কথা বলার জন্য দুঃখিত।
-ইটঁস ওকে।
-ক্ষমা করেছেন?
-কাকে?
-আমাকে।
-কেন ?অবাক হয়ে জানতে চায় রামিম।
-কি ব্যাপার, আপনি এত নার্ভাস কেন? ঠিক আছে আবার দেখা হবে। কথা হবে। আমি এখন নেমে যাচ্ছি। কথাটা বলতে বলতেই মেয়েটি সিট হতে উঠে দাঁড়ায়।

মেয়েটি নেমে যাওয়াতে যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচে রামিম।
মেয়েটির এমন ব্যবহারে কোথায় তার প্রতি ঘৃণা,রাগ জন্মাবে তার,তা না বরঞ্চ সারাক্ষণই তার মনে মেয়েটির চেহারা ভেসে উঠতে থাকে।বুঝতে পারে, সে মেয়েটিকে ভালবেসে ফেলেছে।
মনের ক্যানভাসের ছবিটাকে কাগজে রূপ দেয়ার চেষ্টা করে। এর আগে অনেকের ছবি এঁকেছে। সেগুলো অবশ্য তাদের সামনে বসিয়ে। এবার অবশ্য একটু ভিন্ন।হৃদয়ে গেঁথে রাখা ছবিটা তুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলে কাগজে।
সে পারছে। চোখ দুটো আঁকে। ঠোঁট ,চিবুক..।

বিকেলে সদ্য চাকরীতে যোগ দেয়া ভাইয়া তার রুমে ঢোকে ছবিটা দেখে অবাক হয়ে বলে ওঠে ছবিটা তুই এঁকেছিস?
-হ্যাঁ খুশী ভাব নিয়ে বলে ওঠে রামিম।
কোথায় ভাইয়া তাকে বাহবা দিবে এত সুন্দর চেহারার একটা মেয়ের ছবি আঁকায় তা না উল্টো প্রশ্ন করতে থাকে-
-তুই মেয়েটাকে চিনিস?
-তাকে দেখেছিস? তার সাথে তোর কোন সম্পর্ক।
ভাইয়া তুমি এতগুলো প্রশ্ন করছ কেন?
-কারণ,কারণ----ইতস্তত করতে থাকে ভাইয়া।
-তার মানে তুমি তাকে চেন,জান।
-হ্যাঁ ,না ,ঠিক তবে----তোতলাতে থাকে ভাইয়া।
-কি হলো তুমি হঠাৎ এমন করছো কেন ?
-মেয়েটাকে কি তুই ভালবাসিছ? আবারো প্রশ্ন করে রামিমের ভাইয়া।
-তুমিতো আমার প্রশ্নের জবাব দিলেনা।
অন্য দিকে মুখ করে তাকিয়ে ভাইয়া জবাব দেয় মেয়েটি ভাল না।
-মানে? একটু থেমে রামিম বলে, তার মানে তুমি তাকে জান।
-তুই ওর সাথে মিশিস না। কথাটা শেষ করেই দ্রুত ঘর হতে বেরিয়ে যায় ভাইয়া।

টিপ টিপ করে বৃষ্টি পড়ছে ।বাসের জন্য রামিম দাড়িয়ে অপেক্ষা করছে ফুটপাতে।
-কি ব্যাপার বৃষ্টিতে ভিজবেন ,না কোন জায়গায় আশ্রয় নিবেন? মেয়েটির কথায় চমকে পিছন ফিরে তাকায় রামিম।
মুচকি হেসে বলে,দেখি গাড়ি আসে কিনা!
-একদিন না হয় বাড়িতে দেরিতে ফিরলেন ।
-না ফিরে এই সময়টা কি করবো ?এমনি এমনি অলস সময় কাটাতে ভাল লাগে না।
-আমার সঙ্গও কি ভাল লাগবেনা?
এরকম কথা শোনার জন্য প্রস্তুত ছিল না রামিম।
-না ঠিক বুঝলাম না।
-আপনি এত ন্যাকামো করেন কেন?ভার্সিটিতে পড়েন আর কিছু না বোঝার ভান করেন।
মেয়েটির এ কথায় অপমানিত বোধ করে রামিম।
আসুন তো ফাস্টফুডের দোকানে।ভয় নেই বিল আমি দেব।কিছুটা সময় না হয় আমার সাথেই থাকলেন।
মেয়েটির কোমল হাত রামিমের হাতকে টেনে নিয়ে যেতে থাকে ফাস্টফুড দোকানটার দিকে।
বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করেনা রামিম। এগোয় মেয়েটির সাথে।

বৃষ্টি থেমে গেছে।রাস্তায় কিছুটা কাদা জমেছে।
খাওয়া শেষ হতে মেয়েটি বলল,এখন কি করবেন?
বাসায় চলে যাব।কথাটা বলেই মনে মনে ভাবল বোকার মত হয়ে গেল জবাবটা। যেন দুধের শিশু মার কাছে ফিরে যাবে।
-চলুননা কাছেই আমার আন্টির বাড়ি। হাঁটা পথ।
আপত্তি করেনা রামিম। মেয়েটির সাথে হাঁটতে থাকে।খারাপ লাগেনা তার। পাশে একটা সুন্দরী মেয়ে থাকলে কারই বা খারাপ লাগবে!

মধ্য বয়স্ক এক মহিলা দরজা খুলে দেন।মেয়েটি তার সাথে পরিচয় করে দেয় না। অবাক হয় রামিম। তবুও নিজ থেকে সে মহিলাটিকে সালাম দেয়।
মহিলাটি জবাব না দিয়ে বিদ্রূপের হাসি হেসে বলে,ভদ্র পোলা।
-আসুন ভিতরের ঘরে। মেয়েটির পিছন পিছন ঢোকে ভিতরের ঘরে। বেশ গোছানো ঘরটি। নিশ্চয়ই মেয়েটির বেডরুম।
অবাক হয় সে। সামান্য দুটো দিনের পরিচয়ে একটা ছেলেকে সরাসরি নিজের বেডরুমে প্রবেশ করতে দেয়া কতোটা সমীচীন। সে কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে। বিছানায় বসতে বলে মেয়েটি।
আড়ষ্ট হয়ে বিছানায় বসে রামিম। মেয়েটি তার শরীর ঘেঁষে বসে।
রামিম বলে, আপনি কি আমার ভাইকে চেনেন ? ওর নাম সোহান।
-হয়তো চিনি, হয়তো চিনিনা। কতজনইতো আমার কাছে আসে।

কি বলছে এসব মেয়েটি?তার কাছে আসে মানে? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করে, কার চোখের চাহনিতে পড়ে সে এখানে এলো। তার মানে ভাইয়া---
-কি হলো এসো মজা করো,অনেক মজা দেব---
মেয়েটি তার ডান হাতটি রামিমের প্যান্টের উপর রাখে। আস্তে করে চাপ দেয়।
ঠোঁটটা এগিয়ে আনে রামিমের মুখের কাছে।
লাফ দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে রামিম। কিছু না বলে দৌড়ে বাইরের দরজার কাছে ছুটে আসে।ছিটকিনিটা খুলে বেরিয়ে আসে সে বাসা হতে।দ্রুত পায়ে হাঁটতে থাকে বড় রাস্তাটার দিকে।চলন্ত বাসটায় লাফ দিয়ে ওঠে পড়ে। শরীর দিয়ে ঘাম বেরিয়ে আসছে। দ্রুত শ্বাস পড়ছে। ফাঁকা দুটো সিট পেয়ে জানালার পাশের সিটটায় গিয়ে বসে সে।জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকে। পরের স্টপেজে অন্য অনেক যাত্রীর সাথে এক

সুন্দরী তরুণী ওঠে।ফাঁকা সিট পেয়ে রামিমের পাশে গিয়ে বসে। রামিম তখনও জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে রয়েছে। সে জানতেও পারেনা তার পাশের সিটটাতে বসে আছে এক তরুণী।গাড়ী তার গন্তব্যে যেতে থাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আনিসুর রহমান মানিক সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইলো ....
আহমাদ ইউসুফ চরিত্রবান এক তরুনের আত্মকথন আপনার গল্পটি. ভালো লাগলো. তবে এমন প্রলোভন এড়ানোর জন্য কঠোর নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রয়োজন. শুধুমাত্র আনাড়িপনা আর অনিভ্ভগতা এমন পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য যথেষ্ট নয়. ধন্যবাদ আপনাকে..............ভালো থাকবেন...
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন .................চমৎকার একটা গল্প। গল্পটা আমি আগেই পড়েছি, কিছুটা অস্বস্তির কারণে মন্তব্য করিনি, আবার ফিরে এসে করতে হল। শুভেচ্ছা রইল।
এ কে এম মাজহারুল আবেদিন খুব সুন্দর একটা ক্লারিফিক্যাসন | দারুন লিখেছেন |
সেলিনা ইসলাম এমন আত্মসচেতনতা মূলক আপনার লেখা গল্প এর আগেও পড়েছি - একজন লেখকের এখানেই লেখার সার্থকতা সর্বনাশের ছোবল থেকে তড়িৎ বোধের জাগরণ যা পাঠককুলকে ভাবাতে বা শিক্ষা নিতে বাধ্য করে । ( একজন লেখক যেমন পাঠকের প্রাপ্তিটাকে পর্যাপ্ত পরিমান দিয়ে থাকেন লেখনীর মাধ্যমে ঠিক তেমনি ভাবে পাঠকের পূর্ণ তৃপ্তি মেলে লেখাটাকে মূল্যায়নের মাধ্যমে । এটা লেখার প্রাপ্তি বা সম্মান লেখকের কিন্তু নয় -দুঃখিত অপ্রাসঙ্গিক ব্যাক্তিগত মত প্রকাশের জন্য ) ধন্যবাদ শুভেচ্ছা ও শুভকামনা
মাহবুব খান সাদাত হাসান মান্টু/৫ দিলাম
পারভেজ রূপক নামকরণে আর একটু রহস্য রাখা দরকার ছিল। এছাড়া পুরো গল্পটা অদ্ভুত সুন্দর।
আহমেদ সাবের আপনার লেখার স্টাইল আমার সব সময়ই পছন্দের। গল্পের নামকরণ যথাযথ, রামিম এবং অপরূপা(?)'র চরিত্র চিত্রণ নান্দনিক।
প্রিয়ম খুব ভালো লাগলো আমার মনটা ছুয়ে গেল
সূর্য এমন একটা দৃশ্য ১৯৯৭সালে ফার্মগেইটে দেখেছিলাম। এত্ত সুন্দর একটা মেয়ে... দেখলে চোখ সরানো দায়। টেম্পুতে বসে আছি ঠিক আমার সামনের আসনেই বসেছে। সবাই একদৃষ্টিতে মেয়েটাকে দেখছে আমারও যে ইচ্ছে হয়নি তা নয়। ঠিক সামনা সামনি বসায় একটা আড়ষ্টতায় তাকিয়ে থাকা হয়নি। মেয়েটাকে বুঝতে পারলাম ভাড়া চাওয়ার সময় হেলপারকে চোখ মারায় হা হা হা। তখনই ভেবেছিলাম এমন একটা চরিত্র নিয়ে লিখব, লেখা হয়নি যাক আমার খুব প্রিয় একজন আনিসুর রহমান মানিক সেটা লিখেছে এবং অনেক সুন্দর করেই ফুটিয়ে তুলেছে। অনেক অনেক শুভকামনা। [আমার কিন্তু ভাল লেখায় ভোট করতে না পারলে সেটা পড়তে অস্বস্তি লাগে, মন্তব্যে আরো বেশি.....]

২০ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪