কষ্ট গুলো লজ্জার মোড়কে ঢেকে, এক জ্ঞান দানকারী পথ প্রদর্শক নিজেকে আড়াল করে। তার আজীবন লালিত শিক্ষার চারণ ভুমি বর্গীদের দখলে, সেই অনাহুত কষ্ট বুকে চেপে এই জঞ্জালে ঘেরা ধরার বুকে আজও বেঁচে।
স্বার্বভৌমত্বের পর থেকেই শিক্ষার মন্ত্র পাঠ রত ছিল যে, তাঁর আদর্শ গেঁথে দিতে কতনা তপস্যা কত শস্য ফলাল শিক্ষার মাঠে। বলেছিল প্রিয় সন্তান সম শিক্ষা যাত্রী , এই দেশ তোমার আমার সকলের প্রাণ প্রিয় অতি। তোমরা তৈরি হও গড়ে তুলবে নতুন স্বপ্ন আশা, বুকে নিয়ে সুদিনের।
আজ সারা বাংলার এপ্রান্ত থেকে সে প্রান্তে সেই সব শিক্ষার্থী, বড় হুকুম দাতা,নেতা,আমলা, বড় অফিসের বস কেউবা মন্ত্রী। তাঁর দেয়া শিক্ষার জ্ঞান উল্টো পথে করছে প্রয়োগ, নিজের স্বার্থে জলাঞ্জলি দেশ মাতৃকা, করছে অন্যায় ভাবে দখল ভোগ।
অন্ধত্ব ভাল ছিল, দুই কান বধির হলে ক্ষতি কি ছিল? জরাক্রান্তে যত না ক্লান্ত তার চেয়ে ক্লান্ত বেশি তাঁর গড়ে তোলা দুর্বৃত্তের কাজ কর্মে । সমাজের অন্যায় বলাৎকার স্বৈরাচার ভূখণ্ড-দখলদার সব সবই তাঁর তৈরি শিক্ষার্থী করছে নির্দ্বিধায়। এই অরাজকতার দিনক্রান্তিতে সে নিজেকেও করে দায়ী! হয়ত ভুল ছিল জ্ঞানদানে, ভুল ছিল শিক্ষার পরিধি ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Jamal Uddin Ahmed
বলেছিলাম এক ফাঁকে আপনার বাড়িতে উঁকি দেব। এসে গেলাম। অনুপ্রাণিত হলাম এই দেখে যে আপনার ভাবনা খুব ভাল। প্রকাশ করতেও চেয়েছেন সুন্দরভাবে। আমার বিশ্বাস, আরও কয়েক পা এগুলেই আপনি দৃঢ় হয়ে উঠবেন। সেই দিনের দিকে তাকিয়ে অনেক শুভেচ্ছা।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
কোনো জ্ঞান দানকারী যদি দেখেন যে তিনি যেখানে জ্ঞান দান করেছেন সে জায়গা আজ বর্গীদের দখলে তবে কষ্ট তথা লজ্জা পেয়ে নিজেকে আড়াল করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। অনেক ভাল লাগল আপনার কবিতাটি। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ )
শিক্ষা প্রকৃত হতে হবে। হৃদয়ে আত্মস্থ করতে হবে। যারা এই সম্মান মাথায় নিয়ে সমাজে কুলসিত করে যাচ্ছে । তাদের সমাজ ভাল চোখে দেখে না, আর সে আল্লাহর কাছে মহা পাপি । চমৎকার বিষয় বস্তু । কবিকে সুভেচ্ছা ।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
শিক্ষার প্রকৃত পথ থেকে বেড়িয়ে এসে শিক্ষিত সমাজের কিছু সংখ্যক ব্যক্তির দুর্বৃতায়ন জাতিকে লজ্জিত করে। যাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশ গড়ে তোলা দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়া। অথচ হীন স্বার্থে সে নিজেই দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাই এক আদর্শ শিক্ষকের বিবেক নিজেকে দায়ী করে লজ্জিত হয় । সকল দায় তাঁর কাঁধে নেয়। এই দিক চিন্তা করে বিষয় বস্তুর সাথে সামঞ্জস্য খুঁজে পাই। আজ শিক্ষিত লোকের কু কর্ম সকল লজ্জা কে হার মানায়।
২৬ এপ্রিল - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৪ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।