বার বার তোমার সামনে আমি যেতে চাই। আমা লাগে বড্ড ভয় যদিনা তোমাকে পাই।
এইতো আমি আছি তোমার আশে পাশেই। হিদয় দিয়ে বাসি যে ভাল শুধু তোমাকেই।
বার বার গিয়েছি তোমার কাছে একটু বসতে তোমার পাশে। তোমার হাতটি ধরে চেয়েছি যেতে স্বপ্ন ছোয়ার স্বপ্নিল দেশে।
তুমি আদৌ বুঝতে পারনি সেই ভালবাসার কথা। কেন তুমি বুঝতে চাওনা তোমার জন্য আমার কত ব্যাথা।
তোমার নাকের ছোট্ট তিলি মুগ্ধ করে আমাকে। তবুও বলতে পারিনা প্রিয়তমা, ভালবাসি যে বড্ড তোমাকে। কেন তুমি বুঝতে চাওনা ?
পাগল আমি লাজুকলতা তোমার ভালবাসার পাগল আমি তোমার আচলে ঢাঁকা লাজুকলতা তোমার মুখের মুচকি হাসির। যখন তুমি চেয়ে হাস আমার পানে। আমার তখন কি মনে হয় তুমি জানো? কি জানি কী বলছ তুমি পাখির মত উড়ে এসে আমার কানে কানে।
ভাল লাগে আমার খোলা ছাদে তোমার আছড়ানো বদধ্বনি। লাগে ভাল তোমার লাজুক দুচোখ। দেখি যখন আমি তোমার আঁচলের লাজে ভরা মুখ।
তবু বলতে গিয়েও পারিনা বলতে চাই যে আমি তোমার সঙ্গি হতে। চাই তোমার সঙ্গে চলতে কেন পারিনা তা বলতে?
আমি পারিনা বলতে ভালবাসি তোমায়, তাই বলে কি থাকবে তুমি দুরে সরে? তুমি কি পারনা আমায় বলতে? ভালবাসি তোমায় চল যাই অনেক দুরে।
এতোদিন হয়ে গেল বলতে পারলাম না, তোমার কাছে এসে। তোমাকে যে আমার বড্ড প্রয়োজন প্রিয়তমা, যাব যে সারাজীবন তোমাকে ভালবেসে।
তবুও কেন বোঝো না? কেন বুঝতে চাওনা? ভালবাসি যে তোমায় কত। তোমার জন্য করতে পারি অপেক্ষা, যুগের পর যুগ শত শত।
শুধু তুমি একবার বল, ভালবাসি তোমায় শিরির মত তবে আনন্দে ভেসে যেত আমার দুচোখের জলে দুঃখ যত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
যাকে অনেক বেশি ভালবাসা যায় তাকে না পাওয়ার ভয় জাগাটা খুবই স্বাভাবিক ও বাস্তব। ভালবাসার কথাটা অপ্রকাশিত রেখে সারাজীবন ভালবেসে গেলে তো কোনো লাভ হবে না, তাই ভালবাসার কথাটি প্রকাশ করে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। কবিতাটি খুব আবেগ ভরা। অনেক অনেক ভাল লাগল। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
শুধু তুমি একবার বল,
ভালবাসি তোমায় শিরির মত
তবে আনন্দে ভেসে যেত আমার
দুচোখের জলে দুঃখ যত। ভালো লাগলো কবিতা। তবে শিরি বলতে কি বোঝালেন? অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল কবি
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
কবিতাটি লাজ বিষয়টির সাথে সাদৃশ্য রয়েছে।
কারণঃ-কবিতাটিতে লজ্জা আর ভয়ের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। কবিতাটি একটি মেয়েকে নিয়ে লেখা। যার নাম লাজুকলতা। মেয়েটাকে ছেলেটা অনেক ভালবাসে। তবুও ছেলেটা মেয়েটি কে বলতে পারে না যে সে তাকে অনক ভালবাসে। এর মুল যে বিষয়টি তা হল লজ্জা। আর একটি বিষয় কাজ করে তা হল ভয়।এ ক্ষেত্রে বোঝা যায় যে ছেলেটি সহজ সরল।
আবার ছেলেটির কাছে মেয়েটির যা যা ভাল লাগে তা পরিষ্কার ভাবে বোঝা যায়।লাজুকলতার হাসি, তার বদধ্বনি,লাজুক দুচোখ, লাজে ভরা মুখটি যখন আচলে লুকিয়ে রাখে তা ছেলেটির কাছে অনেক ভাল লাগে।তাছাড়া লাজুকলতার নাকের সেই ছোট্ট তিলিটি ছেলেটির কাছে অনেক ভাললাগে।কিন্তু ছেলেটির যে দুচোখে লজ্জা ভয় যদি সে তাকে কিছু বলে।
এই কবিতাটি একটু ভিন্নধর্মী। এর মুল কারন যেটা সেটা হল,,,সবসময় আমরা দেখে আসছি মেয়েরা লাজুক হয়।কিন্তু এই কবিতাটির ক্ষেত্রে তা নয়। এখানে মেয়েটির থেকে ছেলেটির বেশি লজ্জা। তবে মেয়েটি সব বুঝতে পারে কিন্তু সেও লজ্জার কারনে চুপ করে থাকে। তাই সেও বলতে পারে না।
ছেলেটি বার বার তার সামনে যায় তাকে বুঝতে চেষ্টা করে যে লাজুকলতা কে সে ভিশন ভালবাসে। কিন্তু যখন ছেলেটি লাজুকলতারর কাছে যায় তখন মেয়েটি লজ্জায় তার আচল দিয়ে মুখটি ঢেকে রাখে।এতে ছেলেটি লজ্জা পায়। তাই ছেলেটি লাজুকলতা কে বলতে পারে না। তবে লাজুকলতাকে সে মনে মনে বলে তুমি বুঝোনা কেন আমি তোমাকে কত ভালবাসি।
ছেলেটির মনে অনেক ইচ্ছা যে তাকে লাজুকলতা এসে বলবে আসো আমরা অনেক দুরে চলে যাই।কিন্তু তা হয় না।
এই কবিতায় লজ্জার বিষয়টি বহুল ভাবে প্রকাশ পেয়েছে।তাই বিষয়টির সাথে সাদৃশ্য আছে।
২১ ফেব্রুয়ারী - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।