প্রথম দেখা

অন্ধ (মার্চ ২০১৮)

মুহাম্মদ জে.এইচ (রপ্পি)
  • ১৩
* সেই দিনটার কথা আদৌ মনে আছে আমার, সেদিন প্রথম সে এসেছিলো , আমার আঙ্গিনায় তার সুবাদে বাগ বাগিচায় বনে জঙ্গলে ছেয়ে গিয়েছিলো হরেক রকম ফুল, কারন তখন চলছিলো ফাগুনে নিয়ে আসা বসন্ত। সেদিন তাকে আমি প্রথম দেখেছিলাম,আমার মনেরি আয়নাতে স্পষ্ট তাহার ছবি আদৌ গাঁথা এ হৃদয়ের সেমিনারে, সেদিন আমার খালাতো বোনটার সাথে সে এসেছিলো আমারি গৃহে সেদিন এসেই ঠিক বসেছিলো সে আমার বিছানার পাশটায় গা ঘেষে ,তখন আমি বেদুন নিদ্রাই নিদ্রিত ছিলাম, হঠাৎ জাগ্রত হয়ে আমারি পাশে থাকে দেখিতে পায়, আহা সেদিন কি যে অপূর্ব লাগছিলো থাকে,আমি আজও সে রকম মনোভাব তার চোখে মুখে আর কোনদিন দেখিতে পায়নি। সত্যিই প্রথম দেখা বলে একটা কথা আছে না, তার কিছুক্ষন পর আমার সহপাটি অর্থাৎ আমার ভাতিজা এলো আমার খুঁজে, নাম তার মাসুম। ততক্ষণে সেই মেয়েটি চলে গেছে। আমি ইতস্তত তখনও তার নাম জানতাম না, তারপর আমি ফ্রেস হয়ে মাসুমের নিকটে এসে সব কথা বিস্তারিত ভাবে বললাম মাসুম শুনে ত হতবাক মাসুম বলল আমায়, রপ্পি তুই ত কোনদিন কোন মেয়ের প্রতি কোন প্রকার আগ্রহ পোষণ করিস নি তবে আজ, আমি বললাম বুঝতে পারতেছি না রে মাসুম। তুই বল না আমার কি হয়েছে, হাত খান দে মাসুম, মাসুম হাত এগিয়ে দিল এবার আমি তার হাত আমার বুকে উপর রেখে বললাম কি বুঝলি রে মাসুম , উত্তরে সে বললো তর প্রেম রোগ হয়েছে এ কথাটা শুনে আমি খানিক হাসলাম প্রেম রোগ হা হা হা !!! যা ছেড়ে দে চল স্কুলে স্পোর্টস আছে হোসাইন শাহ আইডিয়াল স্কুল চত্ত্বরে, মাসুম বললো যাবি ত, আমি বললাম আমাদের চাচার স্কুল আর আমি যাবো না তা হয় নাকি, চল রে দেরি হয়ে যাবে মাসুম তাগিদ দিচ্ছে আমাকে। আমি ততক্ষণে গাছ থেকে পাকা পাকা কূল পারতে ব্যস্ত। তারপর কূল আর লবণ নিয়ে স্পোর্টস দেখার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম, আমি আর মাসুম, সেদিন আমার মন অস্থির ও উড়ু উড়ু ভাব পোষণে মনে মনে ফের ভাবছিল আবার দেখা হবে ত? ভাবনা শেষ হতে না হতে ততক্ষণে সে আবার আমার সামনে এসে হাজির আমার খালাতো বোনের সাথে এবার আরো নতুন কিছু বান্ধবী এলো তার সাথে, তখন আমার খালাতো বোন সে জিজ্ঞেস করলো আমাকে ভাই হাতে কি আমি বললাম কিছু কূল গাছ থেকে পারলাম সে বললো আমাদের দাও, আমি বললাম দেখ বোন আমার কাছে যে কূলগুলো আছে তা তদের সবার হবে না, তাছাড়া আমি আমার বন্ধুদের জন্য সেগুলো নিয়ে যাচ্ছি, তুই ওদের নিয়ে আমার বাড়ি থেকে যত পারিস নিয়ে আয়, তখন ও সেই মেয়েটি এ কথাটা সে জানতো না যে আমি থাকে ভালবেসে পেলেছি সে কথা! তখন আমি, মাসুম, আর আল্লাহ ভালো করে জানতাম একথাটা , সেদিন স্পোর্টস চলাকালীন সেই মেয়েটার মায়াবী আঁখি দুটো ততবার দেখেছি , আমি নিজেকে উন্মাদনায় যেন হারিয়েছি। যততবার এই মেয়েটির সম্মুখে আমি দাঁড়ায়েছি। আমার বুকে কম্পন হচ্ছিলো সত্যি বলছি এর আগ মুহূর্ত কোনদিন
কোন মেয়েকে দেখে আমার এমন হয়নি। তখন আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম তবে একেই বলে কি প্রেম,
এতদিন সিনেমার গল্পে দেখেছি এবার তাহলে আমার সংঙ্গে ও হবে,এই ভেবে আমি আন্দনে আপ্লুত হয়ে হাসতে হাসতে কেঁদেছিলাম আর এটাই ছিল আমার জিবনের কোন মেয়ের জন্য প্রথম দর্শনে কান্না। ২০১১সালের সেই ছোট্ট মেয়েটি সে ছিলে প্রাইমারি শেষ করে প্রথম বর্ষবরণে ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী।আর তৎক্ষালীন আমি ছিলেম একাদশ শ্রেণীর প্রথম বর্ষবণের ছাত্র।

(পর্ব ২) - সেদিন থেকে শুরু হল আমার জীবনে ভালবাসার অধ্যায়, আর ভালবাসার সেই ডাইরিতে কলমের কালিতে সূত্রপাত ঘটলো মেয়ে, তোমার আমার প্রেমের জন্ম। সেই প্রেম রচিতার প্রধান চরিত্রটাই ছিলো সেই মেয়েটি। আর আমি ছিলেম কেন্দ্রীয় চরিত্রে তাহার পাগল। কিন্তু আফসোস আজও সেই মেয়েটি মূল চরিত্রে আমার পাগলী হয়ে উঠতে পারেনি, আর কখনও বুঝতে চাও নি এই পাগলটার ভালবাসা। একদিন আচমকায় খালাতো বোনোর কাছে জানতে পারলাম সেই মেয়েটির নাম নাকি রিয়া, তারপর একদিন রিয়াকে প্রথম ভালবাসার কথা বলতে গিয়ে আমার বক্ষস্থ থরথর করে কাঁপছিল আর আমি বরাবরি নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিলাম, তারপর একদিন, দুদিন,করে এক সপ্তাহ কেটেছিল, আবার রিয়ার সামনে এসে নিজেকে নতুন করে উপস্থাপন করতে আর হাসিমুখে একথাটা বলতে যে আমি তোমাকে ভালবাসি রিয়া, তারপর আচমকাতে মুখ চেপে মৃদু স্বরে বের হয়েছিল আমার শিহরিত অঙ্গের সারা জাগানো ভালবাসার সেই উপশব্দ,বর্ণ বা কথা আমি তোমাকে ভালবাসি। জীবনের প্রথম কোনো মেয়েকে বলা প্রত্যাশীত বাক্যাংশ।সেই বাক্যাংশ শুনে রিয়া একটু ও স্তম্ভিত হলো না এক মুহুর্থ্যের জন্য হলে ও! বরং সেদিন একথাটা বলেছিলো রিয়া আমি আপনার খালাত বোনের কাছে এসব কথা বলে দিব, সে প্রেক্ষিতে আমি বলেছিলাম নিঃসন্ধে বলতে পারো আমার কোন আপত্তি নাই।
( পর্ব ৩) তারপর এ কথাটা বলে চুপচাপ রিয়া চলে গিয়েছিলো তার নিজ বাড়ি। অতঃপর আমি খুব বিস্মিত হয়ে চিন্তার সাগরে ডুবে ছিলাম, সেদিন খানিকটা ভয় পেয়ে গিয়েছিলেম আমি। আর একটা ভাবনা আমার মস্তিষ্কে শুধু বারবার ঘুরপাক খাচ্ছিলো হায় হায় ভয়ঙ্কর কিছু ঘটতে যাচ্ছে নাকি? না তেমন কিছুই ঘটলো না পরদিন বরং রিয়া আমার ব্যাপারে কিছুটা কৌতূহলী ভাব পোষণ করলো? আর আমার বিষয়ে একটু একটু করে জানতে চায়তো আমার খালাতো বোনের কাছ থেকে। তবুও আমাকে রিয়া নামের সেই মেয়েটি কিছুই বলতো না রিয়া ভালোবাসা বা, ঘৃণার ব্যাপারে। বরং আমাকে দেখা মাত্র সে নার্ভাস অনুভব করে যেতো। আর আমি এর কোন ব্যাখ্যা খুঁজে পেতাম না, রিয়াকে দেখা মাত্র আমার বুকে ভিতরকার ও স্পন্দনে আমি নার্ভাস হয়ে যেতাম। যাই হউক একদিকে আমার কলেজে পরিক্ষা শুরু হতে আর মাত্র ২ দিন বাকি, অন্যদিকে আমার ভেতরকার ভালবাসার ঘন্টা বাঁজছে আর আমি আর ও বেশী আবেগী প্রেমে উতলা হয়ে যাচ্ছি দিন দিন। আমার বাড়ি হতে কলেজের দূরত্ব ছিলো প্রায় ১৮ কিলোমিটার। আমাদের জেলা সদর কিশোরগঞ্জে আমার কলেজ অবস্থিত। আর সেখানটায় হবে প্রথম সেমিষ্টার পরীক্ষা, বেলা ১.০০ টা হতে শূুরু পরীক্ষার রুটিন ও হাতে পেয়েছি সপ্তাহ খানেক আগে, এখন ও পড়ালেখাতে তেমন মন নেই, এদিকে পরীক্ষা দিন ঘনিয়ে সামনে হাজির। অন্যদিকে কলেজের বন্ধুরা নিজ নিজ মেসে থাকছে আমাকে ও বলেছিলো কিন্তু আমি যে সেই মেয়ের প্রেমে পড়ে বাড়িটাকে মেস বানিয়ে পেলেছি আর সেখানে থেকেই পরীক্ষায় হলে যাবো নিশ্চিত করে রেখেছি তাই বন্ধুদের মেসে ওঠবো না বলে জানিয়ে দিলাম। আমার বাড়ি থেকে পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে প্রায়শ পৌনে এক ঘণ্টার পথ, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ব্যাপক ভালো। তাই এছাড়া সকাল সকাল রিয়া নামের মেয়েটিকে চোখের দেখা দেখে পরীক্ষায় যেতে পারবো তেমন সময় হাতে ছিলো এজন্য আমি চাইছিলাম না থাকে চোখের আড়ালে রাখতে। এভাবে প্রতিদিন সে স্কুলে এলে তারপর আমি পরীক্ষায় যেতাম আর এইভাবে সব পরীক্ষা শেষ করলাম। ততদিনে তার সাথে আমার তেমন কথা হয়নি। এবার সিদ্ধান্ত নিলাম রিয়ার মুখোমুখি হওয়াটা জরুরী, তারপর তার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বললাম আমি তোমাকে ভালোবাসি প্রায় অনেকদিন যাবত একথাটা রিয়া তুমি ও ভালো করে জানো, আমি পারছি না যে রিয়া এখনও সময় আছে তুমি ভালোবাসলে হ্যা না বাসলে না বলে দাও আমি তোমার সামনে আর দাঁড়াবো না, রিয়া বললো জানি না, পথ ছাড়েন আমি ও পথ ছেড়ে দিলাম, সে চলে যাচ্ছে আমি বললাম নিরবতা সম্মতির লক্ষণ তার মানেটা সবাই তাহলে তুমি আমাকে কি ভালোবাসো, সে কিছু না বলে চলে গেলো। সেদিন ও ভালবাসার সর্ম্পকে তেমন অভিজ্ঞতা আমার ছিলো না। মেয়ে তোমার এই আচরণ আমাকে ক্যাবল তোমার প্রেমেই বেধে রাখলো, সেই থেকে আজ অবদি আমি এই বাঁধন পূর্ণ করার আশায় মগ্ন বিভোরে ঘন তপ্যাসায় ভালবাসার সিক্ততা অর্জনে পবিত্র ভালবাসা বুকে রেখে মিথ্যে বর্জনে প্রভুর আরধনায় আমি মায়ার জালে আটক। তোমাকে ভালবাসতে আমার এই প্রচেষ্টা ছিলো ভুলে যেতে নই কিন্তু । তবু তোমার মুখ থেকে আমি কোন উত্তর পাইনি যে তুমি আমাকে ভালবাসো কি ভালবাসো না এই কথাটার। উপন্যাস ৪র্থ খন্ড * তারপর ও আমি রিয়াকে একটি বার দেখার জন্য প্রত্যেক দিন বিকেলে মাসুমকে সাথে নিয়ে রিয়ার বাড়ির কাছে একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল আছে, সেখানে চারটা পনেরো মিনিটে উপস্থিত থাকতাম আমি আর মাসুম। সেই রিয়া নামের মেয়েটি কোচিং করতো সেখানে। শুধু রিয়াকে দেখার জন্য, আমি আগে থেকেই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে সেখানে উপস্থিত থাকতাম একেক দিন মাসুম ছাড়া অন্য বন্ধুদের নিয়ে। কারন আগে থেকে জানতাম আমি সেখানে কোচিং এ পড়ানোর জন্য স্যার আসতে অন্তত ১০ মিনিট দেরী হতো। আর আমি এজন্য আগে করে সেখানে উপস্থিত থাকতাম। আর দুচোখ ভরে রিয়া নামের সেই মেয়েটাকে দেখতাম অপলক দৃষ্টিতে থাকিয়ে, আর মেয়ের রূপের প্রসংশা করতাম মহান আল্লাহর কাছে। তখন মেয়ে তুমি তোমার ঘনিষ্ঠ বান্ধবীদের সাথে হাসি আড্ডায় মসগুল থাকতে।আর মাঝে মাঝে আমার দিখে থাকিয়ে মৃদু হেসে বান্ধবীদের কাছে কি জেনে বলতে আজ ও আমি জানি না। এই রহস্য উন্মোচন করবো বলেই আমার এ যাত্রা। কিন্তু মেয়ে, যদি তুমি না থাকো আমার নসিবে, তাহলে কেমনে ভালোবাসিবে? তা এখন বুঝতে পারি আগে বুঝতাম না। আর আমি এ কথা বন্ধুদের কাছ থেকে রপ্ত করেছিলাম যে মেয়েদের বুক ফেটে চৌচির হয়ে যায় তবু মুখ ফুটে কিছু বলে না, আমি সেই সূত্র ধরে ভালবাসার যোগফল নামাতে গিয়ে তখন দেখি এই সূত্র আজ ভূল প্রমাণিত হয়েছে মেয়ের বিরল অবহেলায় সাগরে। মেয়ের অবহেলা দিন দিন আমাকে নিমজ্জিত আঁধারে কালো ছায়ায় হতাশায় ডুবাতে লাগলো। এতদিনে আমি এইডস রোগের মত রক্ত নষ্ট করা ভাইরাস রোগের মত মেয়ে প্রেমে অগ্নিতপ্তে জ্বলে পুড়ে ছাই হচ্ছি। যেই সরল ভাষ্য ছেলে রপ্পি অর্থাৎ আমি ভালো দিক ছাড়া কিছুই বুঝতাম না, হঠাৎ ভালবাসার ঝড়ের কবলে পড়ে আমি হলাম নেশা জগতের হেডমাষ্টার হয়ে গেলাম। তখন মানুষ ও আমাকে অবহেলা করতে লাগলো, কিন্তু সেটা আমার ভয়ে ও আমার খারাপ কর্মের জন্য , কভু আমাকে কেউ বুঝতে চায়নি, বরং অপবাদ ঢেলে দিয়েছিলো সবাই। তখন উপলদ্ধি করে আমি বুঝেছিলাম একটি মেয়ের অবহেলা নামক ভালবাসার অভিশপ্ত একটি ভালো ছেলেকে ও নষ্ট ম্লানে বিমর্দিত করতে পারে মুহূর্তে। এবার থেকে ত রিয়া আমাকে ভয় পেতে শুরু করলো আর ঘৃণার মাত্রাটা ও বাড়িয়ে দিলো, সে আমাকে এড়িয়ে চলাচল করতে শুরু করলো আগে ও চলতো তা ক্রমশই ছিল। আগে একলা একা বাড়ি যেত, এখন অন্যছাত্রীদের সাথে বাড়ি ফিরে যাই স্কুল ছুটির পর রিয়া নামের সেই মেয়েটি
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু রিয়ার প্রতি ভালবাসা খুবই স্বাভাবিক, সুন্দর ও খুব প্রবল। কিন্তু রিয়ার নির্লিপ্ততাটা দুঃখজনক। তবে এক্ষেত্রে ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। রিয়া যা পছন্দ করে সেভাবে নিজেকে উপস্থাপন করলে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে। আর নিজের পড়াশোনা নষ্ট করলে কিন্তু সব শেষ। তখন রিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্যতা একদম শেষ হয়ে যাবে। আর রিয়া অপছন্দ করে, এমন কাজ থেকে বিরত থাকাই ভাল। প্রথম প্রেমের আবেগভরা গল্পটি খুবই সুন্দর হয়েছে। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ কবিকে পাশে থাকার জন্য
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া প্রথমেই গল্প ও কবিতায় আপনাকে স্বাগত জনাই নবীন লেখককে। প্রথম গল্প হিসেবে বেশ ভাল হয়েছে গল্পটি। আশা করি গল্পটি লেখা শেষ করবেন আপনি। গল্পের থিমটা ভালো। পছন্দ ও প্রচেষ্টার জন্য ভোট থাকল। আসবেন আমার পাতায়।
রফিকুল ইসলাম চৌধুরী গল্পটির শেষ দিকে এসে একটু নিশানাহীন বলে মনে হলো। ওভারঅল ভালো লেগেছে। প্রচেষ্টার জন্য ভোট রইল। ধন্যবাদ।
সাদিক ইসলাম গল্পটি অসমাপ্ত থেকে গেছে। রিয়ার বর্ণনা আরো আসতে পারতো। ভাষাগত কিছু ভুল আছে। যাহোক আপনার গল্প ধীরেধীরে বিকশিত হোক কামনা করি। শুভ কামনা থাকলো। আমার গল্পে আমন্ত্রণ।
হুম ভাই গল্পটা এখনও লেখা শেষ হয়নি।
হুম ভাই গল্পটা এখনও লেখা শেষ হয়নি।
হুম ভাই গল্পটা এখনও লেখা শেষ হয়নি।
হুম ভাই গল্পটা এখনও লেখা শেষ হয়নি।
আমার ভালো লেগেছে। ভোট ও শুভ কামনা।
মোস্তফা হাসান ভালো লেগেছে। শুভকামনা।

০৯ ফেব্রুয়ারী - ২০১৮ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪