স্বপ্ন-আয়না

স্বপ্ন (জানুয়ারী ২০১৮)

মোস্তফা হাসান
  • ১৮
  • ১০
ডাক্তার দিদার চৌধুরীর প্রাইভেট চেম্বারে ক্লিনিক্যাল বেডটা খুব নরম মনে হয় মল্লিক প্রাধানের। সবাই তাকে মল্লিক বাবু বলে ডাকে। নিদেন পক্ষে রোগাক্রান্ত হয়ে বিছানাগত না হলে, তার ডাক্তারের কাছে আসা হয় না। ডাক্তার তার শত্রু নয় বটে; তবে, যদি তার ডাক্তার-বিমুখতার মাত্রাকে ডাক্তারি বিদ্যের সাথে এক প্রকার ঘোর শত্রুতা বলে ব্যাখ্যা করা হয়, তা যে খুব অবিশ্বাস্য হবে না, এটা ঢের বলা যায়।
হালকা অসুস্থতা: এই যেমন ঠান্ডা-সর্দি-জ্বর-মাথা ব্যাথা তার কাছে নস্যি। সাতদিন বিছানায় চলৎশক্তিহীন হয়ে শুয়ে থাকা তার কাছে রোগের প্রাথমিক লক্ষণমাত্র। শরীরটাকে সে বলে, একটা মেশিন, আর যেহেতু মেশিনটা তার, অসুখ হলে সারাতে হবে তার নিজেকেই । এই মন্ত্রে তার বিপ্লবীদের মত অগাধ আস্থা। সর্দি হলে দুবেলা সরিষার তেলের ডিবিটার ছিপি খুলে নাকের ফুটোর কাছে ধরে সে গভীর লম্বা নিঃশ্বাস নেয়। জ্বর হলে শুয়ে থাকে কম্বল মুড়ি দিয়ে। কাঁটা দিয়ে যেমন কাঁটা তোলা যায়, তাপ দিয়ে সেরকম তাপ নিবারন হয় এ তার আত্মজাত বুজরুকি বিদ্যে। বদহজম হলে পেট পুরে খাও; মাথা ব্যাথা শুরু হলে দুফোটা মধু কালোজিরা তেলের সাথে আলতো মেখে তা মালিশ করো ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে আজ পর্যন্ত সে নিজ শরীরযন্ত্রের মেরামত নিজেই করে এসেছে। সব এমবিবিএস ডাক্তারদের পথ্য আর বড় বড় মেডিকেলের কেতাবি বিদ্যাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সে দিব্যি এসব দাওয়ার সাহায্যে সেরে ওঠে। ইচ্ছে করলে পাকস্থলীর অন্ত্রে জমা পাথরও যেন দুফোটা মধুতে গলে যাবে এমনই তার ধারণা।
কিন্তু এবারের শীতের জ্বরটা বোধহয় মা কালীর দিব্যি কেটে মল্লিক বাবুর শরীরে জেঁকে বসেছে। দু সপ্তাহ হয়ে গেছে, জ্বর ছাড়বার নাম নেই। গত দুরাতে প্রলাপ বকা শুরু করেছিল সে। সে যখন বেঁহুশ প্রায়, বাবুকে এইবার ডাক্তারের কাছে নেবার সময় হয়েছে, ভাবে রমিজ মিয়া । সে তখন একটা অটো গাড়ি ঠিক করে একান্ত নিজ গরজে, বাবুর কোন বাধাই তোয়াক্কা না করে, জেলা সদরে নিয়ে এসেছে।
জেলার সবচেয়ে নামকরা ডাক্তার দিদার চৌধুরীর চেম্বারে ভর্তি করিয়েছে। তার চেম্বারের বেডে এখন মল্লিক বাবু শুয়ে আছে । ডাক্তার বাবুর দোতলা একটা বিল্ডিংয়ের নীচতলায় সুন্দর পরিপাটি করে সাজানো চেম্বার।
ডাক্তার সাহেব মল্লিক বাবুর দীর্ঘকালের বন্ধু। সেখানে পৌছামাত্র রমিজ মিয়াকে ডাক্তার সাহেবের তিরস্কার শুনতে হয়েছে এত দেরি করে বাবুকে নিয়ে আসার জন্য।
প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তার মত দিয়েছে একটা বিশেষ ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে মল্লিক বাবু। বর্তমানে ভাইরাসগুলো অদ্ভুত আচরণ করতে শুরু করেছে। সময়ের সাথে সাথে পাল্টে নিচ্ছে নিজেদেরকে আর এ্যান্টিবায়োটিক সব হয়ে যাচ্ছে অকেজো। সুতরাং, সেরে উঠতে একটু সময় লাগবে।
রাত গভীর হয়েছে কখন মল্লিকবাবু জানে না। একটু হালকা বোধ হচ্ছে তার। গলাটা শুকনো লাগছে। একটু তেঁতো তেঁতো বোধ হচ্ছে। ঠান্ডা এক গ্লাস পানি একদমে ঢক্ ঢক্ করে খেতে ইচ্ছে করছে তার।
রমিজ মিয়াকে সে ডাকবে কিনা বুঝতে পারছে না।
রমিজ মিয়া তার বহু পুরোনো চাকর। সম্পূর্ণ একাকী জীবনে রমিজই তার একমাত্র সঙ্গী। সেই তাকে দেখাশোনা করে। কাছে থাকে। পাশে থাকে একান্ত অনুগত বন্ধুর মত। যত গল্প, মনের যত কথা, মল্লিক বারু শুধু রমিজ মিয়ার সাথে ভাগাভাগি করে। আর যখন বাবু কথা বলে, খুব মনোযোগী শ্রোতার মত অপলক চোখে রমিজ মিয়া তার গল্প শোনে। শুধু চেয়ে থাকে, যেন গো-গ্রাসে গিলছে বাবুর সব কথা।
মল্লিক বাবু জানে, রমিজ তার কথা-গল্প অল্পই বোঝে, কিন্তু তার চোখে-মুখে গল্পের গভীরতা অনুভব করতে পারে সে। ব্যাপারটি তার কাছে বেশ অদ্ভুত মনে হয়। মল্লিক বাবু অধিকাংশ সময় গল্প করতে করতে তন্দ্রাচ্ছন্নয় হয়ে পড়ে। কথা আস্তে হতে হতে থেমে যায়। একটু পরে হয়ত ঘুমিয়েও পড়ে। রমিজ মিয়া তখন বাবুর ঠিকমত শোবার ব্যবস্থা করে, বাতি নিভিয়ে দিয়ে উঠে আসে।
রমিজ মিয়া প্রতিবার মনে করার চেষ্টা করে বাবু আজকের গল্পটি কতবার বলল; কত বার, তার ঠিক সংখ্যা সে আন্দাজ করতে পারেনা। তবে বহুবার, সে জানে। কিন্তু গল্পে সঙ্গ দিতে কোনো বিরক্তি নেই তার মধ্যে।
রমিজকে ডাকে না মল্লিক বাবু। বেচারা হয়ত একটু ঘুমিয়েছে। নিজেই উঠে আসে বিছানা থেকে। অন্ধের মত ঠাওর করে বাতি জ্বালিয়ে দেয়। সাদা-শুভ্র এক অপার্থিব আলোতে ভরে যায় ঘর। সে আলো কেমন জানি ঠান্ডা ঠান্ডা মনে হয় তার। অদ্ভুত। আলোর পরশে ঠান্ডা অনুভূতি লাগে এরকম ব্যাপার সেতো কখনো প্রত্যক্ষ করেনি। ঘরের সব দরজা-জানালা বন্ধ। বাইরে থেকে ঠান্ডা বাতাস আসার তো সুযোগ নেই।
পূর্ব-পশ্চিমে আড়াআড়িভাবে পাতা খাটের সম্মুখ দিকের দেয়ালের দিকে ঘুরতেই চমকে ওঠে মল্লিক বাবু। পরক্ষণেই সামলে নেয় নিজেকে। এতো নিজের চেহারা! পা-থেকে মাথা পর্যন্ত পুরো মানুষটাকেই দেখা যাচ্ছে। অবিকল তার প্রতিরূপ! এত বড় আয়নাটা তার চেম্বারে কেন রেখেছে ডাক্তার, সে বুঝতে পারে না।
মধ্যবয়স ছুঁই ছুঁই মানুষের আয়নায় নিজেকে দেখার আগ্রহ থাকে না। কিন্তু মল্লিকবাবুর কেমন জানি অতি-ইচ্ছা হল। কৌতূহল হল নিজের চেহারাটা একটু ভালো করে দেখার জন্য। কতদিন সে ভালো করে নিজের দিকে খেয়াল করেনি। আন্মনে হাত দিয়ে আয়নায় নিজের চেহারাকে একটু ছুয়ে দিল। আয়নায় তার নিজের চেহারাটাও একইভাবে হাত বাড়িয়ে দিল তার দিকে। দুহাত মিলিত হল আয়নার একই বিন্দুতে। প্রতিবিম্ব!
কিন্তু মল্লিক বাবু হঠাৎ খেয়াল করল আয়নায় তার চেহারাটা ঠিক এখনকার মত নয়। যুবক বয়সে তোলা একটা ছবি অ্যালবামে সেটা যত্ন করে রাখা আছে অবিকল ঐ ছবিটার মত। তা হয় কি করে? জাদুর আয়না নাকি বাবা! নিজের চেহারা পাল্টে দেয় অতীতের মত করে।
তার একটু ভয় ভয় লাগে। পরক্ষণেই আবার ভাবে হয়ত সে ঠিক আগের মতই আছে, নিজের চেহারা তো সে আগে এত ভালো করে কখনো দেখেনি। মল্লিক বাবু আয়নার আরো একটু কাছে গিয়ে দাড়ায়। আয়নার ভিতরে প্রতিচ্ছায়াটাও যেন নড়ে উঠে। তার হঠাৎ করে মনে হতে থাকেÑতার নিজের প্রতিচ্ছায়াটা যেন তাকে উপহাস করছেÑঅবজ্ঞাসূচক দৃষ্টি আর ব্যাঙ্গাত্মক হাসি নিয়ে যেন চেয়ে আছে তার দিকে। কি যেন বলতে চায়!
শিশুসুলভ একটা খেয়ালে ছোট শিশু নতুন একটা খেলনা পেলে যেভাবে প্রবল আগ্রহভরে তা উল্টে-পাল্টে-ছুড়ে-ভেঙে নিরীক্ষা করেÑমল্লিকবাবু সেভাবে আয়নায় তার নিজের প্রতিচ্ছবিকে পরখ করে দেখতে থাকে।
এ কি সত্যি আমি!
আয়নার চেহারায় তাকে কত সুখী সুখী লাগছে! অন্তরের গভীরে প্রোথিত ভালবাসার সুখ এনে দেয় যে নির্মল শব্দহীন হাসি, তার আভা লেগে আছে আয়নায় তার ঐ প্রতিচ্ছবিতে। কিন্তু নিজের বর্তমানকে তার ঐ চেহারার কাছে বিবর্ণ মনে হয়। ভেতরের সুক্ষ্ম-সুক্ষ্ম বেদনাহত অনুভূতিগুলো নাড়া দেয়। কত না সুখী ছিলাম সে সময়! এ রকম একটা ভাবাবেগ উথলে উঠে হৃদয়ে।
অবন্তিকাকে সে ভালবেসেছিল, কিন্তু অবন্তিকা তার হয়নি। অবন্তিকার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর সে নীরবে কেঁদেছিল পণ করেছিল সে আর বিয়ে করবে না কোনদিন। পণ রেখেছে সে একা থেকেছে আজ অবধি।
অবন্তিকা চলে যাওয়ার পর তার পৃথিবীটা একলা হয়ে যায়। এলোমেলো হয়ে যায় সবকিছু। বেঁচে থাকাটা যেন হয়ে উঠে একটা সুকঠিন সংগ্রাম। জীবনটাকে টেনে নেওয়া একটা বোঝা ওঠে। হৃদয়ে তীব্র যাতনাময়-শব্দহীন-সুপ্ত অব্যক্ত অন্তর্দ্বন্দ্বে নিজের ভেতরটা প্রতিনিয়ত ভেঙে যেতে থাকে।
কিন্তু সে কি দোষ করেছিল? যা হয়েছিল সে কি তার ভুলে নাকি নিয়তির নির্ধারিত দন্ডে! সে জানে না ।
দ্বিধানিত মল্লিক বাবু প্রতিচ্ছায়ার দিকে তাকায় উত্তরের আশা করে। কিন্তু আয়নার ঐ চেহারায় লেপ্টে থাকা এক ভীষণ নির্লিপ্ততা তাকে আহত করে। তবু উত্তর মেলে না।
মল্লিক বাবু স্ববিবেচনাপ্রসূত বিচারের কাঠগড়ায় নিজেই নিজেকে দন্ড দেয়। তার মনে হয়, সমস্ত জীবনটা তার একটা মস্ত বড় ভুলে পরিণত হয়েছে। জীবন যেন হয়ে গেছে ভুল দিয়ে ফোঁটা ফুলের কর্দমাক্ত বাগান।
আয়নায় নিজের প্রতিচ্ছবির ঐ ভ্রুকুটি তার সহ্য হয় না। সেও ভ্রুকুটি করে মুখ ভেংচায়। ঐ চেহারায় কি যেন গভীর একটা রহস্য লুকিয়ে আছে। সুখী-উচ্ছল-স্বতস্ফুর্ত ভাব-চাহনি। অবন্তিকার পাশে তাকে ঠিক এরকম লাগত। আয়নায় তার নিজের প্রতিবিম্ব অথচ ওই প্রতিবিম্বের মানুষটির মত হওয়ার প্রচন্ড ইচ্ছা তাকে গ্রাস করে। নিজেকে শক্তভাবে দাড় করিয়ে আয়নায় ঐ প্রতিচ্ছবির মত, যেটি আসলে তারই চেহারা, হওয়ার কসরত শুরু করে।
একটু পর তার ক্লান্তি লাগে। বেড টেবিলে এক গ্লাস পানি ঢাকনা দিয়ে রাখা আছে। গ্লাসের অর্ধেকটা পানি ঢক্ ঢক্ করে খেয়ে নেয় সে। তারপর বিছানায় শুয়ে পড়ে। একটু পর সে আবার ঘুমিয়ে যায়।
ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই রমিজ মিয়া দরজা খুলে ঘরে প্রবেশ করে। মল্লিক বাবুর মাথায় হাত রেখে পরখ করেÑজ্বর এখন একটু কম। শরীরের তাপমাত্রা নেমে গেছে। রমিজের হাতের স্পর্শে মল্লিক বাবু জেগে ওঠে। রমিজ মিয়া তাকে জানায় তার পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার জন্য আলাদা রকমের চিকিৎসা ও নিবিড় পরিচর্যা দরকার। ডাক্তার সাহেব তাই তাকে উপর তলায় নিজের বাসায় তার শোবার ঘরে এনে রেখেছে।
আচমকা মল্লিকবাবুর খেয়াল হয় আয়নার কথা। আয়নায় তার নিজের চেহারার কথা। সম্মুখের দেয়ালের দিকে চোখ পড়ে মল্লিখবাবুর। চমকে ওঠে সে। এখানে আয়না কোথায়! এর মধ্যে কেউ সরিয়ে ফেলেনিতো! ‘তাড়াতাড়ি ডাক্তার বাবুকে ডাক্’ ।
বাবুর কন্ঠের এই ভুতুড়ে কর্কশ স্বরে রমিজ ঘাবড়ে যায়। তাড়াতাড়ি ডাক্তার সাহেবকে ডেকে আনে।
ডাক্তার ঘরে ডুকতেই মল্লিক বাবু অস্থির হয়ে প্রশ্ন করে, ‘তোমার ঘরের বড় আয়নাটা কখন সরিয়ে ফেললে?’
ডাক্তার অবাক হয়ে বলে, ‘আয়না? কোন আয়না? কেন? কই এ ঘরেতে কোনকালে আমি কখনো আয়না রাখিনি।’
মল্লিকবাবুর চেহারায় ভয়ার্ত ভাব ফুটে ওঠে। তবে কি সে স্বপ্ন দেখেছিল? পানির গ্লাসটার দিকে তাকায় সে। তাকিয়ে থাকে। গ্লাসের অর্ধেকটা খালি। তার মানে স্বপ্ন নয়। তাহলে?
আবার ঘুমিয়ে পড়ার আগে তার ঐ অতীত প্রতিচ্ছবির মত হতে ইচ্ছে করে। খুব ইচ্ছে করে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ম নি র মো হা ম্ম দ মল্লিক বাবু স্ববিবেচনাপ্রসূত বিচারের কাঠগড়ায় নিজেই নিজেকে দন্ড দেয়। তার মনে হয়, সমস্ত জীবনটা তার একটা মস্ত বড় ভুলে পরিণত হয়েছে। জীবন যেন হয়ে গেছে ভুল দিয়ে ফোঁটা ফুলের কর্দমাক্ত বাগান।...ভালো লেগেছে আমার কবিতায় আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম।ভাল থাকুন।
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
মিলন বনিক মনোজগতের সুন্দর বিশ্লেষণ...খুব ভালো লাগলো...শুভকামনা...
ভালো লাগেনি ১৮ জানুয়ারী, ২০১৮
মাইনুল ইসলাম আলিফ গল্প বলার ঢং বা ভঙ্গিটা অসাধারণ।দারুণ লেগেছে আমার কাছে।শুভ কামনা আর ভোট রইল,পছন্দও।আমার পাতায় আসবেন সময়য় করে।
ভালো লাগেনি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮
%3C%21-- %3C%21-- khub bhalo laglo. vote rekhe gelam :)
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০১৮
মৌরি হক দোলা সুন্দর গল্প.... শুভেচ্ছা ও শুভকামনা চিরন্তন...
Shahria munna গল্পের প্রেক্ষাপট ভালো লেগেছে। গল্পটিও … শুভকামনা রইল.
SUBRATA NANDI নামকরণের সাথে সাথে গল্পটিও চমৎকার … শুভকামনা রইল ....
Sourmi Khan অসাধারন .... অনেক অনেক শুভকামনা রইল ....
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি তার মানে স্বপ্ন নয়। তাহলে? আবার ঘুমিয়ে পড়ার আগে তার ঐ অতীত প্রতিচ্ছবির মত হতে ইচ্ছে করে। খুব ইচ্ছে করে। ....// থেকে যায় কাহিনীর রেশটা....যদি হয় ভালো গল্পের রেশটা....অমাইক লেগেছে,দারুণ...অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো....মূল্যায়ন করে গেলাম....আসবেন আমার পাতায়....
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী চমৎকার একটি গল্প। গল্পের বুননশৈলী বেশ দারুণ, ধারাবাহিকতাও মনকাড়া। খুব ভালো লেগেছে ভাই, শুভকামনা রইল।

০১ ডিসেম্বর - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী