অনিমা ফ্রেনোলজিতে থিসিস করবে বলে কিউবায় আসে। কিন্ত নতুন শহরে নতুন স্ট্রীটে সে কিছুতেই প্রফ্রেসর অণুর বাড়ী খুজে পাচ্ছিল না।রাস্তায় একজনকে জিজ্ঞাস করায় সে তাকে দেখিয়ে দিল, কেবল দেখিয়ে দিলই না বলল চলুন এগিয়ে দেই আপনাকে।বোঝা গেল ভদ্র লোক বাঙ্গালী এবং অণুকে ঘনিষ্ঠভাবেই চিনে।সে লোক অণু সম্পর্কে তাকে অনেক কিছুই বলল,অণুর নেইবার বলে কথা। ভদ্রলোক:জানেন তো অণু কিউবার একটি ইউনিভার্সিটিতে ফ্রেনোলজিতে পরেছে।বিভাগে প্রথম হওয়া অণুর এত্ত বিষয়ে সুযোগ পাওয়ার পরও শুধু ফ্রেনোলজিতে পরতে সুদূর বিদেশ পাড়ী দিল কেন?মকবুল সাহেব সাইকোলজির ক্লাসে মানবজাতীর বেচে থাকাটাই আসল লড়াই ইত্যাদি জাতীয় বক্তব্যে সদ্য সুইসাইড খাবে খাবে স্টুডেন্টদের ফিরিয়ে এনে সবার নিকট ভগবান সেজে তা থেকে আসা পজিটিভ ইউটিলিটিে খুবই বিশ্বাসী ছিলেন। এদিকে এত্ত মস্ত মানবের স্ত্রী খুব একটা কথা বলতেন না, তিনি যে খুব ভাবগাম্ভীর্য পূর্ন কোনও মানুষ ছিলেন তাও না তিনি ছিলেন কুচু পাতায় জমে থাকা পানির মত নিরব।কিউবায় অণুর খুব ভালো ঘুম হয় না আবহাওয়া ভিন্ন হওয়াতে অণু ঘুমের মাঝে চলে যয় ইউনিভার্সিটির চারুকলা, ট্রেনলাইন, পদ্মার পাড়, বরেন্দ্র জাদুঘর, সাহেববাজার আর তার কানে বাজতে থাকে ভয়াবহ রকমের চুপ করে থাকা ভদ্রমহিলর দুনিয়া কাঁপানো চিৎকার।না মকবুল সাহেব তার বউকে প্রহার করতেন না, তিনি ছিলেন একজন নিরব খুনি,তিনি অণুর ভাই ও নিরব মহিলার ছেলে আজাদকে সুক্ষ চিন্তায় এবং আত্মপ্রচেষ্টায় মেরে ফেলেছিলেন।আজাদ কবিতা লিখতে চেয়েছিল প্রাণ উজাড় করা গল্প ছিল তার মাথায় ও বুকে যা কখনও শেষ হবার না আর অন্যদিকে প্রফেসর সাহেব নেমেছিলেন তার কলিগদের সাথে মিথ্যে প্রতিযোগীতায়।হা দুদুবার রুয়েটে চান্স না পাওয়া আজাদকে সয্য করতে হয়েছিল ভয়ংকর রকমের অপমান,প্যারিস রোডে সবার সামনে আজাদ ও আজাদের নিস্পাপ প্রেম কবিতাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেছিল মকবুল সাহেব আর সবার সামনে কবিতাকে অপমান করেছিলেন যা গায়ে হাত তোলার চেয়েও বেশী ছিল।আজাদ আর সেদিন ঘরে ফেরেনি কোথায় গিয়েছিল তা আজও কেউ জানে না,পরদিন পদ্মার পাড়ে আজাদের মেরুন পান্জাবী পরা লাশ পাওয়া গিয়েছিল যাতে কবিতার নিজ হাতে কাজ করা ছিল।মানুষের করোটির গঠন বিচার করে তার শক্তি, ব্যাক্তিত্বের দোষ গুন বিচার ও মানসিক অবস্থা যাচাই করাই মূলত ফ্রেনোলজি যা একটি বিজ্ঞান।অণুর খুব মি: মকবুল, নিরব মহিলা ও আজাদের মস্তিষ্ক যাচাই করতে ইচ্ছে করে,তাই সে সবকছু ছেড়ে বহুদূর চলে আসে।নেইবার তো এসব লোকমুখে শোনা কথা এসব এখানে সবাই জানে।নিন চলে এসেছি আমরা, ওই যে ওটা অণুর বাসা, আচ্ছা শুনুন অণুর একটা বই আমার কাছে আছে ওকে দিয়ে দিবেন প্লিজ আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে।অনিমা: ও ও সিওর,,থেংক্স এ লট। অনিমা হাটছিল আর অণুর বাড়ীর দিকে যাচ্ছিলো হাতের বইটির কভার ফটো তার খুব ভালো লাগলো "Songs of Myself "by Walt Whitman.বইয়ের মেরুন রঙ্গা মলাট দেখে অনিমা বইয়ের পাতা উল্টাতেই চোখ কপালে..................... প্রিয় অণু ভালোথাকিস খুব কবিতা পড়িস
দাভাই আজাদ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
অজয় দেব
ভালো লেগেছে ... আপনার কবিতা । আপনার কবিতা অথবা ছোট গল্প রেকড করে আমাকে দিতে পাড়েন আমি ভিডিও বানিয়ে আমার চ্যানেল দেবো ... please click link www.youtube.com/durbinvalobasha যোগাযোগ 01676114538
Zannatul Ferdose
Spelling mistakes are not my willing mistakes. they are typing in some extent though i am from English background i would work hard to improve the rest. Thank you.
আমার মন্তব্যটায় আজকে একটা ভুল দেখলাম। তেমন অভ্যস্থ হয়ে 'উঠেনি'- এখানে 'উঠেনি'-এর জায়গায় উঠেননি হবে। এটা আমার অনিচ্ছাকৃত ভুল আশা করি মন খারাপ করবেন না। ভালো থাকুন।
মোঃ আক্তারুজ্জামান
ভালো লাগলো। কিছু কিছু সহজ শব্দের ভুল বানান দেখে মনে হলো ফনেটিকে তেমন অভ্যস্থ হয়ে উঠেনি। এ আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে। আরও ছোট ছোট প্যারা করে দিলে লেখাটা আরও ভালো লাগতো। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
প্রজ্ঞা মৌসুমী
নামটা দেখে পড়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। বিষয়ের সাথে খুব একটা মিল পাইনি। তবে সেটুকু বাদ দিলে, গল্পের প্লটটা ভালো লেগেছিল-দুজন অচেনা পথচারীর মধ্যে আলাপ। যত্ন নিলে, একটা চমতকার গল্প হতে পারতো।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।