স্বপ্না এক সামান্য গরিব ঘরের মেয়ে। বাবা মায়ের আদরের মেয় হয়ে বেশ গর্বিত। আর বাবা কষ্টের উর্পাজনে মেয়েকে পড়ালেখা শিখিয়েছে। যদিও আগে বেশ অভাবে দিন কাটছিলো তাদের। তাদের অভাবের কারনে নিজের স্বজনেরা তা দেখেও দেখেনি। কারনটা ছিলো তাদের অভাব টানাপড়োনের যদি টাকা পয়সা চায়, এর জন্য স্বজনেরা তাদের কষ্টোর দিকে এগিয় আসতো না। তবে কিন্তু হে এখন আর তাদের সেই দিনটা নেই। স্বপ্না আজ কষ্টো করে পড়ালেখা শেষ করে হয়েছে একজন ব্যাংকার। আজ কিন্তু তাদের অনেক টাকা পয়সা হয়েছে। তাদের স্বজনেরা স্বপ্নার কাছ থেকে টাকা চাওয়া মাত্র সে তাদেরকে অনেক টাকা পয়সা দিয়েছে। আজ বাবা মায়ের সাথে পুরনো কথা গুলো মনে করছিলো আর কাঁদছিলো। যখন তাদের অর্থ ছিলো না তখন কেউ পাশে ছিলো না। আর এখন অনেক টাকা পয়সা বোধাঁয় তাদের ভালোবাসা পাওয়া যায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ
দারুণ।একরাশ মুগ্ধতা রেখে গেলাম।শুভ কামনা আর ভোট রইল।আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
কষ্টের দিনে সবাই সত্যিই নিজেকে দূরে সরিয়ে নেয়। এটা খুবই দুঃখজনক। কিন্তু এটাই বাস্তব। পড়ালেখা করে স্বপ্না উপার্জনক্ষম হয়ে সুখের মুখ দেখতে পায়। ছোট হলেও অনেক ভালো গল্প। তবে গল্পটা আরো বড় হলে আরো ভালো হতো। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। আমার জন্য দোয়া করবেন প্লিজ। ভাল থাকবেন। নতুন বছরের অনেক অনেক শুভকামনা গ্রহণ করবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।