বসন্তের এক পড়ন্ত বিকেলে তোমার দুই কালো চোখে বৃষ্টি নেমেছিল। খুব নিবিড় ভাবে – জড়িয়ে ধরে ছিলে, তোমার ঘন নিঃশ্বাস এক উষ্ণতা এনে দিয়েছিল। তুমি বলে ছিলে- সামনের ১২ই বৈশাখ আমার বিয়ে শেষ পর্যন্ত হার মানলাম পরিস্তিতির কাছে, কিছু কথা আমি বলতে চেয়ে ছিলাম, ঠোঁটে আঙুল রেখে বলে ছিলে, থাক, এতো দিন যখন চুপ ছিলে আজ নিস্তব্ধতাকে অনুভব করতে দাও। আমাকে ভুলে যেতে বলব না, তোমার বর্তমানে আমাকে খুঁজে নিও।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
পরিস্থিতির কাছে যে মানুষ হার মানে তাকে কিছু বলতে না দিয়ে নিস্তব্ধতাকে অনুভব করতে দেওয়ার কথা বলাটা বোধহয় ঠিকই আছে। কারণ এতদিন চুপ থাকার কারণে তার আশা হয়তো ভেঙ্গে গিয়েছিল এবং অনেক দুঃখ পেয়েছিল সে। খুবই ভাল লাগলো কবিতাটি। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এই কবিতার সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে কঠোরতার সম্পর্ক নেই। কিন্তু একটু গভীর ভাবে ভাবলে বোঝা যাবে। এখানে একজন মেয়ে পরিস্থিতির কাছে হার মেনে তার প্রেমিক কে ছেড়ে অন্য একজন কে বিবাহ করছে। তার আশা ছিল তার প্রেমিক সব বাঁধা দূর করে তাকে বিবাহ করবে। কিন্তু যখন সেটা হল না তখন তার প্রেমিক কিছু বলতে চাইলেও তাকে আর কিছু বলতে মানা করে মেয়েটা। এটা করতে তাকে বুকে পাথর রেখে কঠোর হয়ে বলতে হয়েছে, 'থাক! ।আমার মনে হয় কবিতাটা বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ। বাকিটা সম্পাদকের হাতে ছেড়ে দিলাম।
২৬ জুলাই - ২০১৭
গল্প/কবিতা:
১২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।