ওরে বাঁশ পোড়েছিস বলে বাঁশি হয়েছিস, বাঁশি হয়েছিস বলেই এমন সুন্দর করে কাঁদিস; আর কেউ তোর মত পোড়েনি এ জগৎ সংসারে। রঙ্গীলা বংশী বাদক যত চুমু খায়,বিলাপের তীব্র রঙ তত শোভা পায় উদাস দুপুরে বটের পাদদেশে। তাই তোর মত এত বিলাপ করেনি; সংসারের কোন জড় শক্তি। হায়! প্রতিশোধের সে রাতে এক রমনী প্রাণ পোড়তে দেখে হেসেছিল, আনন্দে ভরা ছিল তার সারা দেহ মন। প্রাণকে প্রবোধ দিয়ে বলেছি, তুই আমার তুই আমার তোর অহংকারের ব্যাপ্তি পরিচর্যায় তাকে হাসাতে পেরেছিস, স্বার্থক তোর জনম। তোর বিশালতায় ক্ষুদ্র বিবেচ্য নয় প্রেমে পংকিলতা অভিসংসিত জিঘাংসা মনোবৃত্তি পরিতেজ্য। ওরে প্রাণ,ওরে আমার প্রাণ তোকে পোড়তে পারায় নতুন সুর ওঠেছে বিশ্বলোকে, চুমু খায় ধ্রুবলোক আমার কপালে। বাঁশি,আমাদের ভাগ্য অবিভায্য কষ্টে নির্মিত, সুন্দরে সমর্পিত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
একটা বাঁশি এমন প্রাণ আকুল করা সুর দেয় যে তা শুনে অনেক সময়ই হয়তো মন থেকে ব্যথা দূর হয়ে সেখানে প্রশান্তি এবং শান্তি চলে আসে। তাছাড়া এমন কিছু চমৎকার গান আছে যার পেছনে বাঁশির সুরেরও অবদান আছে। আবার এটা বংশীবাদকের উপার্জনেরও একটা মাধ্যম। উপরন্তু বাঁশ বিক্রেতারও উপার্জনের মাধ্যম হলো বাঁশ যা থেকে বাঁশি হয়। বাঁশির এতসব উপকার আমরা মানুষরা নিচ্ছি। আর এই বাঁশিরও যে পুড়ে পুড়ে কষ্ট ভোগ করে করে বাঁশিতে পরিণত হতে হয় তা আপনি এত সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার চমৎকার লেখনীতে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। অনেক উন্নত লেখনী। শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইলো। সব সময় ভাল থাকবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।